১৯৭৩ সালে পাট মন্ত্রণালয় ও ১৯৭৭ সালে বস্ত্র মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৮৪ সালের প্রথমভাগে মন্ত্রণালয়সমূহ পুনর্গঠনকালে পাট বিভাগ ও বস্ত্র বিভাগকে শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে পৃথক করে পাট মন্ত্রণালয় ও বস্ত্র মন্ত্রণালয় নামে দুটি পৃথক মন্ত্রণালয় গঠন করা হয়। কার্যত: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ৮ জুলাই ১৯৮৬ তারিখের বিজ্ঞপ্তিমূলে এ দুটি মন্ত্রণালয় স্বতন্ত্র মন্ত্রণালয় হিসেবে কাজ শুরু করে। অতঃপর ২০০৪ সালের ৬ মে পাট মন্ত্রণালয় ও বস্ত্র মন্ত্রণালয়কে একীভূত করে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় হিসেবে আদেশ জারি করা হয়। এর পর হতে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় নতুনভাবে কার্যক্রম শুরু করে।বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বস্ত্র এবং পাটখাতের ভূমিকা ও গুরুত্ব অপরিসীম। এক সময় পাট ও পাটজাত দ্রব্যই ছিল এ দেশের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের প্রধান উৎস। স্বাধীনতার প্রথম বছর বাংলাদেশের মোট বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের শতকরা ৮৪ ভাগেরও বেশী অর্জিত হয়েছিল পাট ও পাটপণ্য থেকে। সময়ের পরিক্রমায় আমাদের বস্ত্রখাত বিশেষ করে তৈরী পোশাক শিল্প অভাবনীয় বিকাশ লাভ করেছে। দারিদ্র বিমোচন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও রপ্তানীর মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে এ দু’টি খাতের অবদান অনস্বীকার্য।
No existing sales at this time
No existing deals / offers at this time
No existing coupons at this time
No existing coupons at this time