Eco Conservation
The First Vegan Eatery in Bangladesh
The Bangu Vegan
When we hear veganism, we immediately think of tofu, quinoa, tempeh, flax and chia seeds. Thus, we conclude that veganism is expensive and cannot be practiced by regular people. Rubaiya Ahmed, the founder of Obhoyaronno Bangladesh Animal Welfare Foundation, begs to differ. Opening Bangladesh's first vegan eatery and catering service, The Bangu Vegan, she shows us how we can eat vegan without consuming costly, foreign products. A vegan herself for eight years, her menu includes Bengali vegan/veganized recipes (bhorta, dal, biriyani, paanta, achar, chapati, haleem, tehari), as well as foreign cuisines such as Indian (idli, dosa, dhokla, uttapam, gatte ki sabzi, rava vada, pongal), Middle Eastern (falafel, hummus, pilaf, tabbouleh), Japanese (sushi, miso soup), even pastas, burgers, and desserts (pancakes, muffins, brownies, ice cream, firni, kheer, pitha, and cakes). The founder's goal is to encourage more Bangladeshi people into the lost, forgotten Bengali vegan dishes, as well as towards a humane, cruelty-free, plant-based diet. Their eco-friendly packaging includes earthenware and paper covers, thus free from plastic. You can follow them on Facebook and Instagram to keep up-to-date with their menu that brings new additions almost daily.
যখন আমরা ভিগানিসম শব্দটি শুনি, আমাদের ততক্ষণাৎ মাথায় আসে টোফু, টেম্পেহ, কিনোয়া, ফ্ল্যাক্স আর চিয়া সিডস এর কথা। আমরা ধরেই নেই যে ভিগানিসম মানেই দামী দামী সব বিদেশি পণ্য যার খরচাপাতি সাধারণ মানুষের পক্ষে বহন করা সম্ভব নয়। এমনটা মানতে নারাজ রুবাইয়া আহমেদ, অভয়ারণ্য বাংলাদেশ অ্যানিম্যাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা। বাংলাদেশের প্রথম ভিগান ভোজনালয় ও ক্যাটারিং সার্ভিস, দ্যা বেঙ্গু ভিগান, চালু করে তিনি প্রমাণ করতে চান যে অযথা দামী, বিদেশি পণ্যের পিছনে টাকা খরচ না করেও আমরা ভিগান ডায়েট অনুসরণ করতে পারি। গত আট বছর ধরে এই লাইফস্টাইলের অনুসারী হয়ে তিনি তৈরি করেছেন এক বিশেষ ভিগান মেন্যু, যার মধ্যে রয়েছে বাঙালি খাবার (ভর্তা, ডাল, বিরিয়ানি, পান্তা, আচার, চাপতি, হালিম, তেহারি), ইন্ডিয়ান (ইডলি, দোসা, ঢোকলা, উত্তপম, গট্টের সব্জি, পোঙ্গাল, রাভা বড়া), মধ্যপ্রাচ্য (ফালাফেল, হামাস, টাব্যুলেহ, পোলাও), জাপানিজ (সুশি, মিসো স্যুপ), এমনকি পাস্তা, বার্গার, এবং মিষ্টান্ন (প্যানকেক, মাফিন, ব্রাউনি, আইসক্রিম, কেক, ফিরনি, ক্ষীর, ও পিঠা)। প্রতিষ্ঠাতার লক্ষ্য বাংলাদেশের মানুষের মাঝে বাংলার হারানো সব শাকসব্জিপূর্ণ খাবারগুলো পুনরুজ্জীবিত করা, পাশাপাশি এদেশের মানুষদের পরিবেশবান্ধব, উদ্ভিদনির্ভর ডায়েটে উদ্বুদ্ধ করা। বেঙ্গু ভিগানের মেন্যুতে প্রায় প্রতিদিনই নতুনত্ব থাকে, পাশাপাশি তারা প্যাকেজিং করে থাকেন মাটির পাত্র ও কাগজের ঢাকনা দিয়ে, তাই ১০০% প্লাস্টিক ফ্রি। আরো জানতে চাইলে তাদেরকে ফলো করুন তাদের ফেসবুক ও ইন্সটাগ্রাম অ্যাকাউন্টে।