স্বদেশ আমার স্পন্দন
দেশকে আমি যে নামে ডাকি তা-ই আমার পরিপূর্ণতা, একরাশ মানবিক সুখ।
রাতের নিঃস্তব্ধ অস্পৃশতায় মায়ায় জড়ানো ভালোবাসার আনন্দাশ্রয়ী মুখ।
ধূসর ক্লান্ত প্রহর শেষে উন্মাদ প্রতীক্ষার পর যখন পাহাড়, নদী, সাগর, দিগন্তজোড়া সবুজ মাঠ সারল্যের আবেশে জড়ানো মাতৃভূমির স্থিরচিত্র ছুঁয়ে যায় অনির্বচনীয় হৃদ্যতায় তখন,মনের অন্তরালে দেশপ্রেমের আবদ্ধতায় মেলবন্ধনের সাঁকো তৈরি করে আন্তরিকতার মোহময় রূপ। আর উদাসী হাওয়া অতিক্রম করে
রৌদ্রস্নাত গোধূলির ফাঁকে নিঃস্পন্দিত চিত্তকে পথ আগলে রাখে সবুজাভ নরম ঘাস৷
দেশ এর আকাশে- বাতাসে জটোর বাঁকে নৈতিকতাকে হয়েছে উন্নত।জটিল সমীকরণিক সংগ্রামে দিগ্বিজয়ী হয়েছি আমরা করিনি মাথা নত। দেশ আমার কাছে অমূল্য প্রাপ্তি,যার বিস্তৃত অন্তরালে নেই কোনো সমাপ্তি।
তা-ই সকল সংশয়, সকল বাসনা একত্রিত হয়ে দেশপ্রেম পরিপূর্ণ হোক আশানুরূপ ভরসায় ; সংকল্পের অস্তিত্ব টিকে থাকুক দুর্বার।
এই দেশ আমারই অহংকার।
স্বদেশ আমার স্পন্দন || দীপান্বিতা চৌধুরী
তিনি মূলত একজন আবৃত্তিশিল্পী। বিভিন্ন কবিতা আবৃত্তি করা তার অন্যরকম শখ, ভালোলাগা ও ভালোবাসা। তিনি সুযোগ পেলেই কবিতা আবৃত্তি করে থাকেন। তিনি বিভিন্ন আচার-অনুষ্ঠানে কবিতা আবৃত্তি করেন। এছাড়াও তিনি বই পড়তে ও বই সংগ্রহ করতে ভালোভাসেন। তার সংগ্রহে রয়েছে বিভিন্ন বাংলা সাহিত্য, উপন্যাস, ছোট গল্প ও কবিতার বই। অবসর সময় বইয়ের মধ্যেই নিজেকে ব্যাস্ত রাখেন, এছাড়াও সুযোগ হলেই বাংলার অপরূপ সুন্দর্য দেখতে ছুটে চলে যান।