How to
Written by: Farhan Ishrak Fahim
29-03-2023
আমাদের অনেকের বিদেশে বিশেষ করে অস্ট্রেলিয়ায় পড়তে যাওয়ার সপ্ন থাকে। কিন্তু, সঠিক জ্ঞান এবং Guideline না থাকায় অনেক সময় এটি কঠিন হয়ে যায়। আজ আমরা জানব কিভাবে সহজ পন্থায় কি কি অনুসরণ করে সহজে অস্ট্রেলিয়ায় পড়তে যেতে পারি।
প্রথমেই বলি যে আপনাকে অবশ্যই সাবধানতার সাথে State, University এবং Course নির্বাচন করতে হবে। জীবনের এই পর্যায়ে একটি ভুল সিদ্ধান্ত হতে পারে সারা জীবনের কান্নার কারণ। তাই, আমাদের এ ব্যাপারে সতর্ক হতে হবে।
ধরুন, আপনি PhD -এর জন্য যাচ্ছেন। তাহলে আপনার উচিত হবে Relevant topic select করা যেটা Skill list এর সাথে Relevant. ধরুন, আপনি Accounting -এর জন্য Apply করতে চাচ্ছেন। কিন্তু, সেটা তালিকায় নেই। তখন আপনি চাইলে কাছাকাছি কোন Course যেমন: Finance -এর Topic নির্বাচন করতে পারেন।
আমাদের পরামর্শ হবে, কোন মাইগ্রেন্ট এজেন্সির সাথে কথা বলুন। তিনি আপনাকে এ ব্যাপারে সাহায্য করতে পারবে। তবে, একজন এজেন্সির সাথে কথা না বলে একাধিক এজেন্সির সাথে কথা বলুন। কারণ, অনেক সময় অনেক এজেন্সি কোন এক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি দুর্বল হয়ে থাকে। তিনি Bias পরামর্শ দিতে পারেন। তাছাড়া, আপনার পরিচিত কেউ অস্ট্রেলিয়া থাকলে তার সাথেও কথা বলতে পারেন।
আরেকটি বিষয় হচ্ছে যে এজেন্সির মাধ্যমে সব কার্যক্রম সম্পন্ন করবেন তাকে বলবেন যেন বিশ্ববিদ্যালয়ে মেইল পাঠানোর সময় আপনাকে যেন সিসি তে রাখে। তাহলে, আপনি যে কোন তথ্য দ্রুত পাবেন। ধরুন, আপনার কোন Document missing, বিশ্ববিদ্যালয় সেটা চেয়ে মেইল পাঠাল। কিন্তু, ততদিনে এজেন্সী ঈদের ছুটিতে চলে গেছে। তাহলে, তারা আপনাকে সঠিক সময়ে জানাতে পারবে না। পরে এমন হতে পারে যে তারা দেরি করে জানানোর কারণে আপনি সঠিক সময়ে জমা দিতে পারলেন না। তাই, আপনাকে সিসি তে রাখলে আপনার ভাল হবে।
আর হ্যা, কোন এজেন্সী আপনার কাছে ভাল না লাগলে আপনি পরিবর্তন করতে পারবেন। আপনি এজেন্সী সিন্ডিকেটের কাছে জিম্মি নন। আপনি যে কোন সময় পরিবর্তন করতে পারবেন। আপনি পরিবর্তন করার পর বিশ্ববিদ্যালয়কে Feedback পাঠাতে পারবেন।
তার মানে এই নয় যে আপনি নিজে নিজে Apply করতে পারবেন। কিছু কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে এজেন্সি ছাড়া Apply করা যায় না। তাই, এজেন্সির স্মরণাপণ্য হতেই হবে।
আপনাকে সবসময় চোখ কান খোলা রাখতে হবে। যদি ডেডলাইন মিস হয়ে যায় তাহলে আপনার ভর্তি প্রক্রিয়া বিলম্বিত হয়ে যাবে। প্রায় প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত Update দেয়া হয়। আপনার উচিত কিছু তথ্য সম্পর্কে সবসময় ওয়াকিবহাল থাকা। যেমন:
আজকাল বিভিন্ন সোশাল মিডিয়াতে এসব খবরাখবর রাখার জন্য বিভিন্ন কমিউনিটি আছে। আপনি সেখানে Active থেকে এই সম্পর্কে Up-to-date থাকতে পারবেন।
এখন আসি কতদিন আগে থেকে Apply করা উচিত। আমাদের পরামর্শ থাকবে যদি সম্ভব হয় তাহলে এক বছর আগে থেকে Apply করা শুরু করুন। আর সম্ভব না হলে অন্তত তিন-চার মাস আগে Apply করুন।
আপনাকে বিভিন্ন কাগজপত্র জমা দিতে হবে। এসব তারা একসাথে অনেক ছাত্রছাত্রীকে যাচাই করতে গিয়ে অনেক সময় নিয়ে নেয়। তাই, যত আগে Apply করবেন ততই ভাল।
তাছাড়া, High demand major যেমন: Engineering, IT, Nursing ইত্যাদিতে অনেক বেশি আবেদন আসে। ফলে, ডেডলাইন পার হওয়ার আগেই তাদের কোটা পূর্ণ হয়ে যায়। তখন তারা পরবর্তী সেমিস্টারে আবেদন করতে বলে।
অন্যদিকে, অনেক সময় ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু করার পর অনেক সময় বিভিন্ন কারণে নিয়ম-কানুন পরিবর্তন করতে হয়। তখন নতুন কিছু প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট চায় যা আগে চায়নি। যদি আপনি আগে আবেদন করেন, তাহলে তারা এসব আগে চাইবে। ফলে, আপনি এসব ঝামেলা তাড়াতাড়ি সমাধান করতে পারবেন।
আপনি যদি মাস্টার্সের জন্য পড়তে চান অথবা PhD করতে চান তাহলে আপনার যা যা লাগবে সেগুলি হচ্ছে:
আপনার রেজাল্ট কম থাকলে আপনাকে কিছু অসুবিধার মধ্য দিয়ে যেতে হতে পারে। কারণ, অন্য দেশের Bachelor or Masters result অস্ট্রেলিয়ার Equivilent framework এ আসতে হবে। তা না হলে আপনি ভর্তি হতে পারবেন না। এটা এক দেশ থেকে অন্য দেশে ভিন্ন হয়ে থাকে। যদি আপনার তাদের কাঙ্খিত CGPA না থাকে তাহলে কিছু Foundation course আছে। সেগুলি করে আপনি তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার জন্য যোগ্য বলে প্রমাণিত করতে পারবেন।
বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন course এ English proficiency requirement ভিন্ন হয়ে থাকে। এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে জেনে নিতে হবে। তাছাড়া, IELTS এবং PTE এর নিদিষ্ট মেয়াদ থাকে। এটি দুই থেকে তিন বছর হয়ে থাকে। এটিও ওয়েবসাইটে উল্লিখিত থাকে। সে অনুযায়ী আপনার IELTS এবং PTE না থাকলে সেটা অর্জন করতে হবে।
অনেকে মনে করে যে ইংরেজি মিডিয়ামে পড়লে IELTS or PTE লাগবে না। এটি সঠিক নয়। তাদের নিজস্ব চাহিদা থাকে। যদি দেখে আপনার Educational qualification বাংলাদেশের অথবা আপনি বাংলাদেশ থেকে যাচ্ছেন তাহলে আপনাকে অবশ্যই English proficiency certificate অর্জন করতে হবে।
এখন অন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টের কথায় আসি। এটি হচ্ছে SOP অথবা Statement of Purpose এবং Resume। যদি আপনার Relevant work experience থাকে তাহলে এটি আপনার ভর্তি প্রক্রিয়ায় মারাত্বক সাহাজ্য করে।
Statement of purpose সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি। এটি কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে letter আকারে দিতে হয় আবার অনেক জায়গায় আলাদা ফর্ম থাকে।
Statement of Purpose এ থাকে:
Statement of Purpose খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধু ভর্তির জন্যই লাগে তা না বরং ভিসার সময়ও দরকার হয়। আপনি যে Academic requirement এবং English proficiency certificate requirement মিট করেছেন সেটা বিশ্ববিদ্যালয়ে যাচাই করার পর Statement of Purpose পরে। তারা প্রত্যেকটি লাইন পরে। যখনই দেখবে যে আপনি কোন Achievement or Work experience যুক্ত করেছেন, তখন তারা Relevant document দেখবে। সুতরাং, আপনাকে প্রথমেই Apply করার সময় Statement of Purpose এ যা উল্লেখ করবেন তার Document যেমন: Employment certificate, University certificate, Volunteer certificate, Course completion certificate সাথে দিতে হবে।
যদি আপনার Study gap থাকে যেমন: মাস্টার্স শেষ করার পর এক বছর বিরতি দিয়ে Apply করলে তারা কটু চোখে দেখে। সেক্ষেত্রে আপনাকে Statement of Purpose এ দেখাতে হবে যে এই সময়ে আপনি কি করেছেন। যদি আপনি Relevant work experience দেখান অথবা এটা দেখান যে আপনার অথবা পরিবারের অন্য কারোর স্বাস্থ্যগত সমস্যার কারণে দেরি করেছেন তাহলে আর কোন সমস্যা হবে না। সেক্ষেত্রে, আপনাকে যেখানে চাকরি করেছেন সেখানকার কোন Certificate অথবা কেউ অসুস্থ থাকলে তার Medical document দেখাতে হবে।
ধরুন, আপনি কোন অফিসে কাজ করছেন। তখন আপনাকে দেখাতে হবে যে সেখানে পদন্নতির জন্য আপনি অস্ট্রেলিয়া গিয়ে পড়তে চাচ্ছেন। তখন, আপনার Application strong হবে। অনেক সময় Research paper অনেক সাহায্য করে। এমনকি আপনি যদি কোথাও Report তৈরি করতে সাহায্য করে থাকেন সেটা উল্লেখ করতে পারেন। তার সাথে যার সাথে কাজ করেছেন তার Recommendation letter পেলে আরও ভালো। এভাবে অনেকেই Admission, এমনকি Scholarship সহ দেশের বাইরে যেতে পেরেছে।
এছাড়া, SOP তে লিখতে হয় আপনি কেন অস্ট্রেলিয়ায় পড়তে চান। এক্ষেত্রে অনেকে লিখে যে অন্য জায়গার চেয়ে সেখানকার আবহাওয়া বাংলাদেশের সাথে অনেকটা মিল পাওয়া যায়। আবার অনেকে লিখে যে যেতে কম সময় লাগে, সময় পার্থক্য অন্য ইউরোপ দেশ থেকে কম ইত্যাদি।
এর পাশাপাশি আপনাকে লিখতে হবে আপনি কেন এই Course নির্বাচন করেছেন। আপনি আপনার উদ্দেশ্য বর্ণনা করতে পারেন। তাছাড়া, Study plan দেখে নিবেন। সেখানে কিছু Major-Minor technical term থাকে। সেগুলি বুঝে লিখলে Application strong হয়।
তবে, যদি আপনি PhD এর জন্য যান, তাহলে এটা লাগবে না। সেক্ষেত্রে আপনার Thesis statement, Research topic, Methodology, Supervisor ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ। সেখানে Application এ ‘Choose Your Supervisor’ বলে একটি সেকশন থাকে। আপনাকে বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার আগে Supervisor খুজতে হবে। তাকে আপনার Topic সম্পর্কে ধারণা দিতে হয়। এ নিয়ে বেশ কয়েকটি মিটিং হয়। যদি তিনি ভাবেন যে এই টপিক নিয়ে তিনি কাজ করতে পারবেন না, তাহলে হয় টপিক পরিবর্তন করতে বলে না হয় অন্য কোন Supervisor recommend করে।
Supervisor আপনার ভর্তি প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর Supervisor খুজতে হয়। যেমন: চার্লস ডারউইন বিশ্ববিদ্যলয়। তবে, বেশিরবাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার আগে খুজতে হয়।
একজন ভাল Supervisor পাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদি তিনি খুব Strong হন এবং বেশ কয়েকজন PhD students supervise করার Experience থাকে তাহলে তিনি আপনার Admission and Scholarship processএ সাহায্য করতে পারেন।
আপনি সেখানে গিয়ে কিভাবে থাকবেন সেটা নিয়ে SOP তে উল্লেখ করতে হয়। সেক্ষেত্রে আপনাকে খোজ-খবর নিয়ে এই সম্পর্কে লিখতে হবে।
যদিও আপনার উদ্দেশ্য থাকতে পারে সেখানে Permanent residence এর; সেটি কোথাও লেখা যাবে না। যদি লিখেন তাহলে Application reject হয়ে যাবে। অনেক সময় Reject না করে ঠিক করার জন্য বলা হয়। তাই, আপনাকে ব্যাখ্যা করতে হবে যে আপনি পড়ালেখা শেষ করে দেশে চলে যাবেন। যেমন: আপনার পারিবারিক দায়িত্ব আছে, আপনি একমাত্র সন্তান, আপনি কোথাও চাকরি করছেন এবং সেখানে পদন্নতির জন্য উচ্চ শিক্ষার প্রয়োজন ইত্যাদি কারণে পড়তে এসেছেন এবং পড়ালেখা শেষে চলে যাবেন।
বাইরে পড়তে গেলে Scholarship খুবই দরকারী একটি বিষয়। বিভিন্ন State and University তে বিভিন্ন Scholarship থাকে। কিছু থাকে দেশের শিক্ষার্থীদের জন্য আবার কিছু থাকে বিদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য। সেজন্য Admission document ready করার সময় এই বিষয়ে ওয়াকিবহাল হয়ে তার জন্য প্রয়োজনীয় Document ready করতে পারেন।
বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে Scholarship তথ্য বিভিন্ন জায়গায় থাকে। অনেক সময় ঠিকঠাক খুজে পাওয়া যায় না। সে জন্য আপনি Student council office এ অথবা Prospective student officer এর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। তারা আপনাকে এবিষয়ে সাহায্য করবে।
তাছাড়া, আপনি বিভিন্ন অনলাইন কমিউনিটি থেকে খবর সংগ্রহ করতে পারেন। আপনি Northan teritory student entry website and study australia website নিয়মিত দেখতে পারেন।
Scholarship এর ক্ষেত্রে শুধু Academic qualification দেখা হয় না। তার পাশাপাশি দেখা হয় Inter personal skills, যেমন: আপনি কিভাবে লিখছেন, কিভাবে application Present করছেন, কোন Volunteer activityতে জড়িত আছেন কিনা ইত্যাদি।
অস্ট্রেলিয়াতে অনেক ধরনের Scholarship আছে। যেমন: Study Entry Scholarship for International Students, Australia Award Scholarship ইত্যাদি। Study Entry Scholarship for International Students Scholarshipএ প্রতি বছরে ৩০০০০ ডলার দেয়।
Australia Award Scholarship একটি মর্যাদাপূর্ণ Scholarship. এটাতে গেলে আপনি কাজ করতে পারবেন না। আপনাকে Tution Fee and Stipend দেয়া হবে। এটি যারা PhD করতে যান তাদের অনেক সাহায্য করে।
Scholarship এর ক্ষেত্রে Interpersonal skill, Social work এর পাশাপাশি Referee report গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যেখানে কাজ করেছিলেন সেখানকার Supervisor, Research paper লিখে থাকলে Co-author আপনার রেফারি হতে পারে। তাদের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখুন।
আপনি নিজে রেফারি Report দিতে পারবেন না। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন পদ্ধতিতে নেয়া হয়। যিনি রেফারি হন তিনি সরাসরি এই প্রতিবেদন জমা দেন। তাই, সম্পর্ক ভাল না থাকলে আপনি সবসময় টেনশনে থাকবেন যে আপনার প্রতিবেদন দেয়া হয়েছে কিনা, সেখানে কি লিখেছে ইত্যাদি।
Scholarship এর জন্য যত আগে আবেদন করা যায় ততই কল্যাণ। ধরুন, কোন Mandatory Document দিতে ভুলে গেছেন। যদি অনেক আগে আবেদন করেন তাহলে অনেক সময় Admission Officer সেটা চেয়ে নেয়। কিন্তু, সময় কম থাকলে নাও চেতে পারে।
সাধারনত, Scholarship Application খুব Strong হতে হয়। এখানে অনেক প্রতিযোগিতা হয়। যদি আপনি প্রথমবার না পান তাহলে মন খারাপ করার কিছু নেই। কথায় আছে খেলাধুলায় হারজিতে চাইতে অংশগ্রহণ করা বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
তাছাড়া, আপনি আপনার মধ্যে যে গ্যাপের জন্য পান নাই সেগুলি অর্জন করে পরের বার আবেদন করতে পারবেন। তখন আপনি পেলেও পেতে পারেন। যদি আপনি PhD Student হন, তাহলে এটা নিয়ে আপনার Supervisorএর সাথে কথা বলতে পারেন। তিনি আপনাকে পরামর্শ দিবে যাতে পরের বার আপনি পান।
আশা করছি, এখন সহজে অস্ট্রেলিয়া পড়তে যেতে পারবেন। কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্টে জানাতে পারেন। আমাদের পরবর্তী ব্লগ পেতে চোখ রাখুন আমাদের ওয়েবসাইটে। পরবর্তী ব্লগ সরাসরি আপনার ইমেইলে পেতে আমাদের Newsletter Subscribe করুন।
Tasfia Awal Miti কে আন্তরিক ধন্যবাদ!
27-05-2024
How to
নিজের বাহ্যিক অঙ্গের যত্ন নিতে এবং নিজেকে স্মার্ট...
Read More29-01-2024
How to
কর্মজীবনে সবচেয়ে জরুরী যেই কয়েকটি বিষয়, তার মধ্যে...
Read MoreTop 10 in...
03-10-2022
Miscellaneous...
20-08-2024
Miscellaneous...
10-12-2023
International...
03-10-2024
MAWblog strives to provide a platform for authors, reporters, business owners, academics, people who do writing as a hobby and concerned citizens to let their voices be heard by a wider community. Our goal is to publish contents that are in line with our core goals of promoting sustainable business practices, improving community harmony and facilitating knowledge sharing and ethical labour market practices.
We invite you to write and publish under any of our nine chosen categories and make an impact towards building a better and more sustainable future.