Home » MAWblog » Miscellaneous » নতুন বছরে যারা নতুন কম্পিউটার কেনার কথা ভাবছেন
Miscellaneous
Written by: এস এম নাহিয়ান
05-01-2025
একটা সময় ছিল যখন বাংলাদেশে কম্পিউটার ছিল হাতে গোণা। এদেশে প্রথম কম্পিউটার আনে আণবিক শক্তি কমিশন, সেই ১৯৬৪ সালে। আইবিএম ১৬২০ মডেলের কম্পিউটারটি এখনও ঢাকার বিজ্ঞান যাদুঘরে গেলে পাওয়া যাবে। ১৯৭৯ সালে যখন বুয়েটে প্রথম কম্পিউটার কেনা হয়, তখন ল্যাবের পুরো বছরের বাজেট চলে গিয়েছিলো শুধু কম্পিউটার কিনতে।
অথচ আজ আপনি চাইলেই দোকানে গিয়ে নিজের খুশি মতো কম্পিউটার কিনতে পারেন নিমেষেই। ক্লাস সেভেনের বাচ্চা, ভার্সিটি পড়ুয়া যুবক, অফিসগামী চাকরিজীবী, আজ সবাই যেন কম্পিউটারের গ্রাহক । ২০২৫ সালে এসে অনেকেই হয়তো ভাবছনে নতুন কম্পিউটার কেনার কথা।
তবে কম্পিউটারের মার্কেট এত দ্রুত পরিবর্তনশীল যে, এবং এত জটিল যে, অনেকেই এখানে এসে হাবুডুবু খান। অনেকেই ভরসা করেন বিক্রেতার উপর। ফলাফল? ভুল-ভাল কনফিগারেশনের কম্পিউটার কিনে বাসায় ফেরা। আর তাই আজকের এই লেখাতে আপনাদের জন্য থাকছে বিভিন্ন বাজেটের কম্পিউটার কেনার সম্পূর্ণ গাইড।
নতুন নতুন যারা কম্পিউটার কিনতে চান, তাদের জন্য ৫০ থেকে ৫৫ হাজার টাকা বাজেট একটা সুইটস্পট (Sweetspot)। এ বাজেটের ভেতরে অনেকেই নতুন ডেস্কটপ বিল্ড করেন। এক্ষেত্রে একদম কমপ্লিট একটি প্যাকেজ হতে পারে এই বিল্ডটি।
উপরের ডেস্কটপ বিল্ডটির আজকের বাজার দর সর্বমোট ৫৬,৮৯৮ টাকা। এক্ষেত্রে হয়তো আপনার মনে প্রশ্ন জেগেছে যে তাহলে এটি ৫০ থেকে ৫৫ হাজারের সাজেশন হিসেবে কেন দেওয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে আপনি কিছু পরিবর্তন করে বাজেট কমিয়ে নিতে পারেন। যেমনঃ
মনিটরঃ মনিটরের লেনোভোর বদলে এমএসআই এমপি৩৩ (MSI MP33) নিতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার বাজেট আরও হাজার খানেক টাকা কমে যাবে।
কেসিংঃ এখানে কেসিংটাও এআরজিবি ফিচার সমৃদ্ধ। এক্ষেত্রে একদম সাধারণ কেসিং ১০০০-১৫০০ এর ভেতরে পেয়ে যাবেন।
এসএসডিঃ প্রয়োজনে এসএসডি (SSD) টাও ১২৮ জিবির নিতে পারেন। সেক্ষেত্রে মাত্র ১৭০০ টাকাতেই লেক্সারের এসএসডি পাবেন। কিন্তু এত অল্প স্টোরেজ নিয়ে কম্পিউটার ব্যবহার করাটা কঠিন।
এভাবে কিছু পরিবর্তনের মাধ্যমে আপনি বাজেট কিছুটা কাটছাট করতে পারবেন। তার সাথে আবার যুক্ত করে দিতে পারেন সাধারণ দুইটি কিবোর্ড-মাউসের বাজেটও।
প্রসেসরঃ প্রসেসর এটি না দিয়ে ইন্টেলের ১১শ জেনারেশনের দেওয়া যেতো। তাতে করে প্রসেসর এবং মাদারবোর্ড দুটি মিলিয়ে অন্তত দুই থেকে আড়াই হাজার টাকা কম প্রয়োজন হতো। কিন্তু মাত্র হাজার দুয়েক টাকার জন্য কখনোই পুরোনো জেনারেশনের প্রসেসর নেওয়া উচিত নয়। বিশেষত এখন যেখানে ১৪শ জেনারেশন চলছে।
এছাড়া এই বাজেটে এএমডির প্রসেসর গুলোর মাঝে রাইজেন ৫৬০০জি (Ryzen 5600G) অন্যতম ভাল চয়েজ। কিন্তু যেহেতু এই বিল্ডে একটি ডেডিকেটেড গ্রাফিক্স কার্ড আছেই, তাই সিঙ্গেল কোর পারফর্মেন্সের জন্য ইন্টেলের ১২৪০০ প্রসেসরটি সিলেক্ট করা হয়েছে।
গ্রাফিক্স কার্ডঃ এই বিল্ডের মূল বিশেষত্ব গ্রাফিক্স কার্ড। এন্ট্রি লেভেলের জন্য আরএক্স ৫৮০ (RX 580) এর থেকে সেরা গ্রাফিক্স কার্ড আর নেই। এছাড়া ওসিপিসি (OCPC) আন্তর্জাতিক মানের একটি স্বীকৃত ব্র্যান্ড। এর বাইরে এই বাজেটে ইন্টেলের আর্ক ৩৮০ (ARC 380) একটি অপশন। কিন্তু আপনার যদি টেন্সরের কোরের সাহায্যে ডিপ লার্নিং এর ইচ্ছা না থাকে তাহলে বেশি খরচ করে সেটি নেওয়ার খুব একটা প্রয়োজন নেই।
পাওয়ার সাপ্লাইঃ অনেকেই পাওয়ার সাপ্লাইকে অবহেলা করেন। কিন্তু একটি গ্রাফিক্স সহ বিল্ডে কখনোই কেসিং এর বিল্ট-ইন পাওয়ার সাপ্লাই ব্যবহার করা উচিত নয়। নূন্যতম ৮০+ ব্রোঞ্জ রেটেড (80+ Bronze Rated) পাওয়ার সাপ্লাই ব্যবহার না করলে তা বিপদের কারণ হতে পারে।
হাতে টাকা আসলেই প্রথম কাজটি হবে এই সিস্টেমে একটি র্যাম যুক্ত করা। এক্ষেত্রে একই কোম্পানি একই মেগাহার্টজের র্যাম যুক্ত করলেই ভাল। এক্ষেত্রে পারফর্মেন্স অন্তত ৩০-৩৩% বৃদ্ধি পাবে।
দ্বিতীয়ত, প্রয়োজন বোধে আরও বড় স্টোরেজ যেমন সাটা এসএসডি (SATA SSD) বা হার্ড ড্রাইভ যুক্ত করতে পারেন।
ল্যাপটপ বাজারে কাস্টমাইজেশনের খুব একটা সুযোগ নেই। বড়জোর র্যাম কিংবা স্টোরেজ বদলানোর বা যুক্ত করার সুযোগ থাকে ল্যাপটপগুলোতে। আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে সোল্ডার (Solder) করা র্যাম ব্যবহার করে কোম্পানিগুলো। ফলে সে সুযোগটুকুও থাকে না। তাই ল্যাপটপের ক্ষেত্রে প্রিবিল্ট (Prebuilt) ভার্সনই ভরসা। এক্ষেত্রে ৫০ হাজার বাজেটে সেরা পছন্দ হতে পারে এসার অ্যাস্পায়ার ৩ এ৩১৫ (Acer Aspire 3 A315)
ল্যাপটপের বাজার এমন এক স্থান যেখানে ৫০ হাজারের ল্যাপটপও ৫৪-৫৫ হাজারের অনেক ল্যাপটপ থেকে ভাল পারফর্মেন্স দিতে পারে। এর কারণ হলো এই দামের ভেতর প্রত্যেকটি ব্র্যান্ড প্রচুর প্রতিযোগিতা করে। তাই প্রায় একই ধরনের পার্টস দিয়ে বিভিন্ন কোম্পানির প্রচুর মডেল বাজারে আসে। যা গ্রাহককে সহজেই দ্বিধায় ফেলে দেয়। মূল ব্র্যান্ড ভেদে দামগুলো উঠানামা করলেও অনেকসময় দেখা যায় জিনিস আসলে একই থাকছে।
এ ল্যাপটপটি নেওয়ার পেছনে বেশ কিছু কারণ আছে।
প্রসেসরঃ বর্তমানে এই বাজেটের ভেতরে সবচেয়ে কমন তিনটি প্রসেসর হলো ইন্টেল কোর আই৫ ১১৩৫জি৭, (Intel Core i5 1135G47), এএমডি রাইজেন ৩ ৭৩২০ইউ (AMD Ryzen 3 7320U), এবং ইন্টেল কোর আই৩ ১২১৫ইউ (Intel Core i3 1215U)।
এর মাঝে ৫০ হাজার রেঞ্জের ল্যাপটপগুলোতে হয় রাইজেন ৩ ৭৩২০ইউ অথবা ইন্টেল কোর আই৩ ১২১৫ইউ ব্যবহার করা হয়েছে। এক্ষেত্রে ইন্টেল নেওয়াটাই সমীচীন। কিন্তু এখানে লেখায় যেই ল্যাপটপটির কথা বলে হচ্ছে তার প্রসেসর রাইজেন ৩ ৭৩২০ইউ। কেন?
র্যামঃ কারণ এর রয়েছে ডিডিআর৫ র্যাম। অর্থাৎ র্যামের দিক থেকে কিছুটা পিছিয়ে থাকলেও, র্যামের দিক থেকে তা পুষিয়ে নিয়েছে। এছাড়াও প্রসেসরের রেডিওন ৬১০এম (Radeon 610M) ইন্টিগ্রেটেড জিপিইউ গ্রাফিক্সের কাজও ভাল ভাবেই সামলে নেবে।
তাই সব মিলিয়ে ৪৮,৯০০ টাকা দামে এটি একটি সেরা ডিল। এছাড়া দোকানে গেলে ডিসকাউন্ট তো থাকছেই। কিন্তু কেউ যদি ইন্টেলের ১২শ জেনারেশনের সাথে ডিডিআর৫ র্যামের কম্বো এই দামে পেয়ে যান, সেটিও নিতে পারেন নিঃসন্দেহে।
তবে এখানে আরেকটি কথা না বললেই নয়। মাত্র ৪৫ হাজার আরেকটি ল্যাপটপ আমার নজর কেড়েছে। সেটি হলো এভিটা লিবার ভি১৪ (Avita Liber V14)।
এতে প্রসেসর হিসেবে রয়েছে ১১শ জেনারেশনের আই৫। এটি পারফর্মেন্সের দিক থেকে অন্য দুইটি প্রসেসরকেই হারিয়ে দেয়। তাই কারও যদি বাজেট হয়ে থাকে ৪৫ হাজার টাকা, তাহলে চোখ বন্ধ করে এটি নিয়ে নিতে পারেন।
১ লক্ষ টাকা বাজেটের ডেস্কটপ সাজেশন দেওয়ার আগে স্বনামধন্য ‘পিসি বিল্ডার বাংলাদেশ’কে একটি ধন্যবাদ জানাতে হয়। কারণ ১ লক্ষ টাকা বাজেটের ভেতর এর চেয়ে সেরা বিল্ড বানানোর বেশ কিছুক্ষণ চেষ্টা করেও সম্ভব হয় নি।
কেসিংঃ কেসিং এর বিষয়টি সম্পূর্ণ আপনার রুচির উপর নির্ভরশীল। সাজেশনের এই কেসিংটি মূলত এর সাদা রঙের জন্য পছন্দ করা হয়েছে। তবে ৩৫০০ টাকা রেঞ্জে আরও অনেক কেসিং পাবেন।
পাওয়ার সাপ্লাইঃ প্রয়োজন বোধে করসায়ার (Corsair) অথবা অ্যানটেকের (Antec) আরও ভাল পাওয়ার সাপ্লাই নিতে পারেন। তবে কোনোভাবেই রেটেড পাওয়ার সাপ্লাই ব্যাতীত কিছু নেওয়া যাবে না।
কুলারঃ ২০০০ থেকে ২৫০০ রেঞ্জে আরও বেশ কিছু কুলার রয়েছে। এখানেও আপনি আপনার ব্যক্তিগত পছন্দের প্রতিফলন ঘটাতে পারেন।
স্টোরেজঃ স্টোরেজ হিসেবে ব্যবহার করেছি করসায়ারের এমপি৬০০ এলিট (MP 600 Elite)। মাত্র ৮৪০০ টাকায় এটি এখন হটকেক একটা ডিল। তবে কেউ যদি চান তবে ৫১২ জিবি এর এসএসডি অথবা অন্য ব্র্যান্ডের এসএসডি নিয়ে কিছুটা খরচ কমাতে পারবেন। তবে এসএসডি ও মাদারবোর্ডের হিটসিংক আছে কি না তা মিলিয়ে দেখে এসএসডি কিনতে হবে।
মাদারবোর্ডঃ মাদারবোর্ডের কথা সবার পরে উল্লেখ করছি কারণ এই বাজেটের এই মাদারবোর্ডটিই যথাযথ। এর থেকে নিচু মানের কোনও মাদারবোর্ড সমীচীন নয়। তবে বাজেট সমস্যা না থাকলে আরও ভাল মাদারবোর্ড নিতে পারেন।
প্রসেসরঃ বিল্ডের এই প্রসেসরটির দাম মাত্র ১২,৩০০ টাকা। সম্ভব হলে এই প্রসেসরটিকে ৫০ হাজার টাকার ডেস্কটপ বায়িং গাইডেও যুক্ত করতাম। কিন্তু এএমডির এই সিরিজের প্রসেসর গুলো শুধু এএম৫ (AM5) সকেটে ব্যবহার করা যায়।
আর এই সকেটে ডিডিআর৫ (DDR5) বাদে ডিডিআর৪ (DDR4) ব্যবহার করা যায় না। এবং ডিডিআর৫ সিস্টেম একটি ৫০ হাজার টাকার ডেস্কটপে অসম্ভব। যাই হোক, পারফর্মেন্সের দিক থেকে এই প্রসেসরটি এই বাজেটে এক কথায় সেরা।
র্যামঃ এই দামের ভেতরে এই র্যামটির সিএল ভ্যালু (CL Value) সবচেয়ে কম। অর্থাৎ ল্যাটেন্সি (Latency) সবচেয়ে কম। মাত্র ২৮ ল্যাটেন্সির এই র্যামটি বাদ দিয়ে অন্য ব্র্যান্ডের ৪০ বা ৩৮ সিএল এর র্যাম নেওয়ার তেমন যৌক্তিকতা নেই।
গ্রাফিক্স কার্ডঃ প্রথম যখন ইন্টেল বাজারে গ্রাফিক্স কার্ড নিয়ে এসেছিলো, তখন কেউই ভাবতে পারে নি যে ইন্টেল এত দ্রুত এনভিডিয়ার সাথে গ্রাফিক্স কার্ডের মার্কেটে পাল্লা দেবে। কিন্তু ইন্টেলের নতুন বি সিরিজের কার্ডগুলো রীতিমত হইচই ফেলে দিয়েছে।
বিশেষত বি৫৮০ (B580) কার্ডগুলো গেমিং এবং প্রডাক্টিভিটি, দুই দিক থেকেই পেছনে ফেলেছে আরটিএক্স ৪০৬০ (RTX 4060) কে! এ খবর অনেকে প্রথমে বিশ্বাসই করতে পারে নি। তাই এ মূহুর্তে ৩৯-৪০ হাজার টাকার ভেতর এই গ্রাফিক্স কার্ডটি সেরা ভ্যালু ফর মানি (Value for Money)।
এ সিস্টেমের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। প্রথম কাজটিই হবে একটি র্যামের সাথে অন্তত আরও একটি র্যাম লাগানো। এছাড়াও স্টোরেজ আপগ্রেডের বিষয়টি তো থাকছেই।
কেউ যদি প্রডাক্টিভ কাজ করতে চায়, তাহলে ১ লক্ষ টাকায় তার জন্য সেরা অপশন ম্যাকবুক এয়ার এম২ (Macbook Air M2)।
এক্সক্লুসিভ সফটওয়্যারঃ যদি আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং, মিউজিক প্রডাকশন, অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি কাজ করে থাকেন, তবে চোখ বন্ধ করে ম্যাকই আপনার জন্য সেরা অপশন।
আপনার সুবিধার জন্য ম্যাকের রয়েছে ফাইনাল কাট প্রো, লজিক প্রো, এবং এক্সকোড এর মতো দারুণ সব সফটওয়্যার। তবে এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে যে অনেক সফটওয়্যারই কিনে ব্যবহার করতে হয়।
পাওয়ার ইফিসিয়েন্টঃ ম্যাকের এম২ চিপ একই সাথে প্রসেসর এবং গ্রাফিক্স কার্ডের কাজ করে। ফলে ম্যাক অনেক কম বিদ্যুৎ খরচ করেই চলতে পারে। উদাহরণস্বরুপ বলা যায়, একটি আরটিএক্স ৩০৬০ (ল্যাপটপ ভার্সন) এর যেখানে ১১৫ ওয়াট বিদ্যুতের প্রয়োজন হয়, ম্যাকের হয় মাত্র ১৫ ওয়াট।
দারুণ ডিসপ্লেঃ মিডিয়া দেখার জন্য ম্যাকের রেটিনা ডিসপ্লে এই বাজেটের সেরা ডিসপ্লে। শুধু মিডিয়া দেখা নয়, সকল দিক থেকেই অন্য সব ডিসপ্লে কে হারায় মানায় রেটিনা।
তবে অনেকেই ম্যাক নিতে ইচ্ছুক থাকেন না। তাদের চাহিদা থাকে ১ লক্ষ থেকে ১ লক্ষ ১০ হাজারের মধ্যে একটি উইন্ডোজ ল্যাপ্টপ। এক্ষেত্রে বর্তমানে বাজারের অবস্থা খুব একটা ভাল না। তবে এর মাঝেও যেটি নিতে পারে সেটি হলো এমএসআই কাটানা জিএফ৬৬ (MSI Katana GF66)।
জিপিইউঃ এই ল্যাপটপের সবচেয়ে বড় সেলিং পয়েন্ট ছিল এই জিপিইউ। এই বাজেটের অনেক ল্যাপটপের রয়েছে শুধু ইন্টেগ্রেটেড গ্রাফিক্স কার্ড। তাই একটি আরটিএক্স ৩০৫০ (RTX 3050) খুব ভাল ডিল।
প্রসেসরঃ এর প্রসেসর হিসেবে রয়েছে কোর আই৫-১২৪০এইচ (Core i5-1240H)। অর্থাৎ এই প্রসেসরটি একটি হেভি প্রসেসর এবং ‘ইউ’ প্রসেসরগুলোর তুলনায় এর পারফর্মেন্স বেশ ভাল।
সব মিলিয়ে আপনি যদি চান শিথিলতা এবং ল্যাপটপে নিজে মন মতো ঘুরে বেড়ানোর স্বাধীনতা, তাহলে উইন্ডোজ ল্যাপটপই আপনার জন্য ঠিক আছে।
শেষকথা
কম্পিউটারের বাজার একটি অত্যন্ত পরিবর্তনশীল বিষয়। এ বাজারে পণ্য যেমন খুব দ্রুত স্টক আউট (Stock Out) হয় যায়, তেমনই দামও বেড়ে যায় হটাৎ হটাৎ। এই লেখার সবকয়টি সাজেশনই বর্তমান দামের উপর নির্ভর করে দেওয়া হয়েছে। তবে এটুকু বলা যায় যে, এ দুইটি বাজেটে কেউ যদি সাজেশনের ডেস্কটপ অথবা ল্যাপটপগুলো কেনে, তার লাভ বই ক্ষতি হবে না।
22-01-2025
Miscellaneous
প্রিন্টার কিনতে গেলে সবার প্রথমে যেই প্রশ্নটা আপনার...
Read More19-01-2025
Miscellaneous
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই (Artificial Intelligence) বর্তমান সময়ে...
Read More09-01-2025
Miscellaneous
ব্যবসা, অফিস অথবা ঘর, যে জন্যই প্রিন্টার কিনুন না কেন, ভাল...
Read MoreTop 10 in...
03-10-2022
International...
03-10-2024
Miscellaneous...
30-09-2024
Miscellaneous...
20-08-2024
MAWblog strives to provide a platform for authors, reporters, business owners, academics, people who do writing as a hobby and concerned citizens to let their voices be heard by a wider community. Our goal is to publish contents that are in line with our core goals of promoting sustainable business practices, improving community harmony and facilitating knowledge sharing and ethical labour market practices.
We invite you to write and publish under any of our nine chosen categories and make an impact towards building a better and more sustainable future.