Home » MAWblog » Sustainable Development » বাংলাদেশের পোশাক খাতে ব্যবসায়ীদের বর্তমান সমস্যা
Sustainable Development
13-06-2024
বাংলাদেশের তৈরি পোশাক (RMG) খাত বিশ্বব্যাপী পরিচিত। এই খাতটি দেশের অর্থনীতির একটি বড় স্তম্ভ এবং লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবিকা নির্বাহের উৎস। তবে বর্তমান সময়ে এই খাতটি বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছে। ব্যবসায়ীরা নানান সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন, যা খাতটির দীর্ঘমেয়াদী টেকসই উন্নয়নের পথে বাধা সৃষ্টি করছে।
শ্রমিকদের মজুরি ও শ্রম অধিকার
প্রথমত, শ্রমিকদের মজুরি ও শ্রম অধিকার একটি প্রধান সমস্যা। শ্রমিকদের সঠিক মজুরি প্রদান এবং শ্রম অধিকার রক্ষা করার ব্যাপারে অনেক কারখানা পিছিয়ে রয়েছে। নিম্ন মজুরি এবং দীর্ঘ কর্মঘণ্টা নিয়ে বহুবার বিতর্ক হয়েছে শ্রমিকদের সাথে যার ফলে শ্রমিক অসন্তোষ ও বিক্ষোভের ঘটনা বেড়েছে, যা উৎপাদন প্রক্রিয়ায় বিঘ্ন সৃষ্টি করে।
চিত্রঃ শ্রমিকদের নূনতম মজুরির রেখাচিত্র (২০১৫-২০২০)
বৈশ্বিক প্রতিযোগিতা ও বাজার হারানো
বিশ্বব্যাপী প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা আরেকটি বড় চ্যালেঞ্জ। চীন, ভারত, ভিয়েতনাম এবং অন্যান্য দেশের সাথে প্রতিযোগিতা করতে গিয়ে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের দাম কমানো এবং মান উন্নত করার জন্য অতিরিক্ত চাপের মধ্যে থাকতে হয়। এর ফলে লাভের হার কমে যাচ্ছে এবং অনেক ব্যবসায়ী বাজার হারানোর ভয়ে রয়েছেন। বাংলাদেশ বর্তমানে বিশ্বের পোশাক রপ্তানি বাজারের প্রায় ৭.৯ শতাংশ দখল করে আছে, যেখানে চীনের অংশ ৩১.৭ শতাংশ এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২৭.১ শতাংশ। চীনের পোশাক রপ্তানি কমার কারণে বাংলাদেশের জন্য বড় সুযোগ তৈরি হয়েছে, তবে ভিয়েতনাম, মিয়ানমার, কম্বোডিয়া, তুরস্ক এর সাথে প্রতিযোগিতা তীব্র হচ্ছে।
কাঁচামাল এবং উৎপাদন খরচ
কাঁচামাল ও উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি পাওয়াও একটি বড় সমস্যা। আন্তর্জাতিক বাজারে কাঁচামালের দাম বেড়ে যাওয়ায় উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এছাড়া, বিদ্যুৎ ও গ্যাসের খরচ বৃদ্ধি পাওয়ায় উৎপাদন খরচ আরও বেড়েছে, যা লাভজনক ব্যবসার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
প্রযুক্তিগত আধুনিকীকরণের অভাব
প্রযুক্তিগত আধুনিকীকরণের অভাব একটি বড় বাধা হিসেবে কাজ করছে। অনেক কারখানা এখনও পুরনো যন্ত্রপাতি ব্যবহার করছে, যার ফলে উৎপাদন প্রক্রিয়ায় দক্ষতা কমে যাচ্ছে। আধুনিক প্রযুক্তি ও যন্ত্রপাতির ব্যবহার বৃদ্ধি করতে না পারায়, প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিকে থাকা কঠিন হয়ে পড়ছে। ২০২৩ সালে বাংলাদেশের RMG খাতের রপ্তানি ছিল ৪৬.৯৯ বিলিয়ন ডলার, যা বার্ষিক ১০.২৭ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে, কাঁচামালের দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে এবং বিদ্যুৎ ও গ্যাসের খরচ বৃদ্ধির ফলে উৎপাদন প্রযুক্তিগত আধুনিকীকরণের অভাব
বাংলাদেশের পোশাক খাতে প্রায় ১৫ শতাংশ উৎপাদন কার্যক্রম বর্তমানে মেকানাইজড বা স্বয়ংক্রিয় করা হয়েছে। এই সংখ্যা প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিকে থাকার জন্য পর্যাপ্ত নয়। আধুনিক প্রযুক্তি ও যন্ত্রপাতি ব্যবহার বৃদ্ধি করা অপরিহার্য।
পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ
পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ এবং পরিবেশবান্ধব উৎপাদনের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। আন্তর্জাতিক বাজারে পরিবেশবান্ধব পণ্যের চাহিদা বাড়ছে, যা পূরণ করতে না পারলে অনেক ব্যবসায়ী বাজার হারানোর আশঙ্কায় রয়েছেন। এছাড়া, পরিবেশ দূষণ কমানোর জন্য বিভিন্ন আইন ও নিয়মাবলী মেনে চলা বাধ্যতামূলক হচ্ছে, যা উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি করছে। বাংলাদেশের RMG খাতে পরিবেশবান্ধব উৎপাদন প্রক্রিয়া গ্রহণ করা জরুরি। ২০২৩ অর্থবছরে মোট রপ্তানির ৭০ শতাংশ ছিল তুলা ভিত্তিক পণ্য, যেখানে বিশ্বব্যাপী আমদানির ৬০ শতাংশ ছিল তুলা ব্যতীত পণ্য। এই পরিবর্তনশীল বাজারে পরিবেশবান্ধব এবং মানসম্মত পণ্য উৎপাদন অপরিহার্য।
কর ও শুল্ক
ব্যবসায়ীরা আরও একটি বড় সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন কর ও শুল্ক নিয়ে। উচ্চ কর এবং আমদানি শুল্কের কারণে উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা ব্যবসায়ীদের জন্য বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া, বিভিন্ন সরকারি বিধিনিষেধ এবং প্রশাসনিক জটিলতাও ব্যবসার জন্য ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে।
আন্তর্জাতিক চাহিদার পরিবর্তন
আন্তর্জাতিক বাজারে চাহিদার পরিবর্তনও ব্যবসায়ীদের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। কোভিড-১৯ মহামারির পর থেকে অনেক দেশ তাদের ক্রয় নীতি পরিবর্তন করেছে, যা বাংলাদেশের RMG খাতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। ক্রেতারা এখন কম দামে ভালো মানের পণ্য চাইছে, যা অনেক ব্যবসায়ীর জন্য কঠিন হয়ে পড়েছে।
সমাধানের উপায়
এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলা করার জন্য ব্যবসায়ীদের কিছু কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধি ও শ্রম অধিকার নিশ্চিত করা, কাঁচামালের খরচ কমানোর উপায় খুঁজে বের করা, আধুনিক প্রযুক্তি ও যন্ত্রপাতির ব্যবহার বৃদ্ধি করা, পরিবেশবান্ধব উৎপাদন প্রক্রিয়া গ্রহণ করা এবং আন্তর্জাতিক বাজারের চাহিদার সাথে মিল রেখে উৎপাদন পরিকল্পনা করা উচিত।
সরকারেরও উচিত ব্যবসায়ীদের সহায়তা করা এবং নীতি-নির্ধারণে সহজতা প্রদান করা। কর ও শুল্ক কমানো এবং প্রশাসনিক জটিলতা দূর করা অত্যন্ত জরুরি। এছাড়া, আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের পণ্য প্রচারের জন্য সরকারের উচিত বিভিন্ন বাণিজ্য মিশন ও প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণ করা।
বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতের বর্তমান সমস্যা গুলো সমাধান করা জরুরি। ব্যবসায়ীদের এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলা করতে হলে সরকারি ও বেসরকারি সহযোগিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করা হলে এই খাতটি আবারো তার পূর্ণ সম্ভাবনায় পৌঁছাতে সক্ষম হবে এবং দেশের অর্থনীতিতে আরও বড় অবদান রাখতে পারবে।
চিত্রঃ পোশাক শিল্প দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন আয়ের উৎস
প্রস্তাবিত ২০২৪-২৫ বাংলাদেশের বাজেট এবং পোশাক খাতের প্রভাব
বাংলাদেশের প্রস্তাবিত ২০২৪-২৫ বাজেট দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতার লক্ষ্য নিয়ে গৃহীত হয়েছে। এই বাজেটে বিভিন্ন খাতের জন্য বরাদ্দ ও নীতিমালা ঘোষণা করা হয়েছে যা পোশাক খাতের উপরও উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে।
কাঁচামালের শুল্ক ও ভ্যাট
প্রস্তাবিত বাজেটে পোশাক খাতে কাঁচামালের উপর শুল্ক ও ভ্যাট কমানো হয়েছে। এটি ব্যবসায়ীদের কাঁচামাল আমদানির খরচ কমাবে এবং উৎপাদন খরচ কমাতে সহায়ক হবে। এর ফলে, ব্যবসায়ীরা প্রতিযোগিতামূলক দামে পণ্য উৎপাদন করতে পারবেন এবং আন্তর্জাতিক বাজারে তাদের অবস্থান শক্তিশালী করতে সক্ষম হবেন।
শ্রমিকদের সুবিধা
প্রস্তাবিত বাজেটে শ্রমিকদের জন্য বিভিন্ন সুবিধার ঘোষণা করা হয়েছে, যেমন স্বাস্থ্যসেবা, বাসস্থান সুবিধা এবং শিক্ষার সুযোগ। শ্রমিকদের জীবনমান উন্নত হলে তাদের কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি পাবে, যা ব্যবসায়ীদের জন্য উৎপাদনশীলতা বাড়াতে সহায়ক হবে। এছাড়া, শ্রমিকদের জন্য ন্যূনতম মজুরি বাড়ানো হয়েছে, যা শ্রমিকদের জীবনের মান উন্নয়নে সহায়ক হলেও ব্যবসায়ীদের জন্য অতিরিক্ত ব্যয় হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।
চিত্রঃ শ্রমিকদের কর্ম সক্ষমতার রেখাচিত্র (২০১৫-২০২০)
অবকাঠামো উন্নয়ন
বাজেটে অবকাঠামো উন্নয়নে বড় ধরনের বরাদ্দ রাখা হয়েছে, যা পোশাক খাতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। রাস্তাঘাট, বন্দরের সুবিধা, এবং বিদ্যুৎ সরবরাহের উন্নয়ন হলে পণ্য সরবরাহের সময় ও খরচ কমবে। এর ফলে, উৎপাদন ও রপ্তানি কার্যক্রমে গতিশীলতা আসবে এবং ব্যবসায়ীরা দ্রুত তাদের পণ্য আন্তর্জাতিক বাজারে পৌঁছাতে পারবেন।
ট্যাক্স ইনসেনটিভ
প্রস্তাবিত বাজেটে ট্যাক্স ইনসেনটিভ ও কর ছাড়ের ঘোষণা করা হয়েছে, যা নতুন উদ্যোক্তা ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের উৎসাহিত করবে। পোশাক খাতে নতুন বিনিয়োগ বাড়লে কর্মসংস্থানও বৃদ্ধি পাবে এবং দেশের অর্থনীতি আরও শক্তিশালী হবে
প্রযুক্তি ও গবেষণায় বরাদ্দ
প্রস্তাবিত বাজেটে প্রযুক্তি ও গবেষণায় বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এটি পোশাক খাতের আধুনিকায়ন এবং উৎপাদন প্রক্রিয়ায় উন্নয়নের জন্য সহায়ক হবে। গবেষণার মাধ্যমে নতুন প্রযুক্তি ও পদ্ধতি উদ্ভাবিত হলে ব্যবসায়ীরা উৎপাদন খরচ কমাতে এবং মান বৃদ্ধি করতে পারবেন।
প্রস্তাবিত ২০২৪-২৫ বাজেটের দুর্বলতাগুলো এবং পোশাক খাতের প্রভাব
বাংলাদেশের প্রস্তাবিত ২০২৪-২৫ বাজেট বিভিন্ন ইতিবাচক দিক রয়েছে, তবে এতে কিছু দুর্বলতাও বিদ্যমান যা পোশাক খাতের ব্যবসায়ীদের জন্য চ্যালেঞ্জ হতে পারে। নিচে কিছু প্রধান দুর্বলতা আলোচনা করা হলো:
১। পর্যাপ্ত বিনিয়োগের অভাব
বাজেটে পোশাক খাতে সরাসরি বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য নির্দিষ্ট কোনো পরিকল্পনা বা প্রণোদনার উল্লেখ নেই। বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ এবং অভ্যন্তরীণ বিনিয়োগকারীদের উৎসাহিত করার জন্য আরও কার্যকর উদ্যোগ প্রয়োজন।
২। আমলাতান্ত্রিক জটিলতা
বাজেটে ব্যবসায়িক পরিবেশ উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি থাকলেও আমলাতান্ত্রিক জটিলতা কমানোর জন্য কার্যকর পদক্ষেপের অভাব রয়েছে। ব্যবসায়িক অনুমোদন, লাইসেন্সিং, এবং অন্যান্য প্রশাসনিক প্রক্রিয়াগুলোর সরলীকরণ প্রয়োজন, যা পোশাক খাতের উদ্যোক্তাদের জন্য ব্যবসা পরিচালনা সহজ করবে।
৩। শ্রমিকদের সুরক্ষা ও প্রশিক্ষণ
বাজেটে শ্রমিকদের মজুরি ও সুবিধার দিকে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে, তবে শ্রমিকদের সুরক্ষা এবং দক্ষতা উন্নয়নের জন্য পর্যাপ্ত বরাদ্দ নেই। শ্রমিকদের প্রশিক্ষণ ও সুরক্ষা ব্যবস্থা উন্নত না হলে উৎপাদনশীলতা ও পণ্যের মান উন্নয়ন কঠিন হবে।
৪। প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনে বিনিয়োগের অভাব
প্রস্তাবিত বাজেটে প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনে বিনিয়োগের উল্লেখ থাকলেও এটি পর্যাপ্ত নয়। পোশাক খাতের উৎপাদন প্রক্রিয়া উন্নত করতে এবং আন্তর্জাতিক মানের পণ্য উৎপাদনে আধুনিক প্রযুক্তি ও গবেষণায় আরও বিনিয়োগ প্রয়োজন।
ছবিঃ Getty Image
৫। কর কাঠামোর জটিলতা
বাজেটে কর কাঠামো সরলীকরণের জন্য কিছু পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে, তবে এটি এখনও জটিল ও ব্যবসায়ীদের জন্য বোঝা হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। কর ব্যবস্থার আরও সরলীকরণ ও ব্যবসায়ীদের জন্য কর ছাড়ের সুবিধা বৃদ্ধি প্রয়োজন।
৬। পরিবেশগত নীতি
বাজেটে পরিবেশবান্ধব উৎপাদনের ওপর গুরুত্ব দেয়া হয়েছে, তবে পরিবেশগত নীতিমালা বাস্তবায়নে পর্যাপ্ত তহবিল বরাদ্দ নেই। পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি ও পদ্ধতি গ্রহণে ব্যবসায়ীদের সহায়তার জন্য সরকারের আরও কার্যকর পদক্ষেপ প্রয়োজন।
৭। রপ্তানি প্রক্রিয়ায় প্রতিবন্ধকতা
রপ্তানি প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা রয়েছে, যেমন কাস্টমসের দীর্ঘসূত্রিতা এবং বন্দরের অপ্রতুলতা। বাজেটে এ সমস্যা সমাধানে পর্যাপ্ত পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। রপ্তানি প্রক্রিয়ায় দ্রুততা ও সহজীকরণ নিশ্চিত করা প্রয়োজন।
উপসংহার
প্রস্তাবিত ২০২৪-২৫ বাজেটের বিভিন্ন দুর্বলতা পোশাক খাতের ব্যবসায়ীদের জন্য চ্যালেঞ্জ হতে পারে। বিনিয়োগ বৃদ্ধি, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা কমানো, শ্রমিকদের সুরক্ষা ও প্রশিক্ষণ, প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনে বিনিয়োগ, কর কাঠামো সরলীকরণ, পরিবেশগত নীতি, এবং রপ্তানি প্রক্রিয়ায় প্রতিবন্ধকতা সমাধানে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন। সরকারের সঠিক উদ্যোগ এবং ব্যবসায়ীদের সমন্বিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে এসব দুর্বলতা মোকাবেলা করা সম্ভব হবে।
27-10-2024
Sustainable Development
ভারত নাকি চীন, বাংলাদেশের জন্য এ যেন এক চিরন্তন টানা...
Read More27-10-2024
Sustainable Development
বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের বিকাশ গত কয়েক বছরে...
Read More29-09-2024
Sustainable Development
রোবটিক্স এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) বিশ্বজুড়ে...
Read MoreTop 10 in...
03-10-2022
Miscellaneous...
20-08-2024
Miscellaneous...
10-12-2023
International...
03-10-2024
MAWblog strives to provide a platform for authors, reporters, business owners, academics, people who do writing as a hobby and concerned citizens to let their voices be heard by a wider community. Our goal is to publish contents that are in line with our core goals of promoting sustainable business practices, improving community harmony and facilitating knowledge sharing and ethical labour market practices.
We invite you to write and publish under any of our nine chosen categories and make an impact towards building a better and more sustainable future.