Economy
Written by: এস এম নাহিয়ান
23-05-2024
বাংলাদেশের জনজীবনের সবচেয়ে বড় দুর্ভোগ যেন এখন মুদ্রাস্ফীতি। শত সমস্যার ভীড়েও, এই একটি সমস্যার কথা ভুলতে পারছেন না কোনো স্তরের মানুষ। বিশেষত নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্তদের গলার কাঁটা যেন এই মুদ্রাস্ফীতি। অনেকে আবার বলছেন, দেশে মধ্যবিত্ত বলতে এখন আর কোনো শব্দ নেই। মধ্যবিত্তরাই যেন আজ নিম্নবিত্ত। অথচ বছর দশক আগেও এমন পরিস্থিত ছিল না। আর এই ১০ বছরে নিত্যপণ্যের দামটা বাড়লেও, মানুষের আয়ের পরিমাণটা মোটেও তেমন বাড়ে নি। ১০ বছর আগে কেমন ছিল দেশের পরিস্থিতি? আর এখনই বা কোন অবস্থানে দাড়িয়েছি আমরা? এতদিন কি আদৌ এদেশের মানুষের জীবনে এক ফোটাও স্বস্তি এসেছে? এ সকল প্রশ্নের উত্তর খোঁজার আগে চলুন আগে জেনে নেওয়া যাক এই সব কিছুর মূলে যেই কালপ্রিট, সেই মুদ্রাস্ফীতি আসলে কি।
মুদ্রাস্ফীতি হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যাতে পণ্যের বিপরীতে মুদ্রার বা টাকার মূল্যমান কমে যায়। খুব সহজ ভাবে যদি বলি, ১ কেজি চালের মূল্য ধরা যাক ৫০ টাকা। কিন্তু সেই একই চাল যদি আপনাকে এখন ৬০ টাকা দিয়ে কিনে খেতে হয় তার মানে মুদ্রাস্ফীতি ঘটেছে। কারণ আগে ৫০ টাকা দিয়েই আপনি ১ কেজি চাল পেতেন। কিন্তু এখন সমপরিমাণ পণ্য কেনার জন্য আপনাকে অতিরিক্ত ২০% টাকা খরচ করতে হচ্ছে।
তবে এমন উদাহরণ থেকে অনেকে মনে করেন, পণ্যের দাম বৃদ্ধি মানেই মূদ্রাস্ফীতি। বিষয়টা তা নয়। বরং, পণ্যের দাম বৃদ্ধি হলো মুদ্রাস্ফীতির একটি ফলাফল মাত্র। মুদ্রাস্ফীতি নামটি থেকেই এর সম্পর্কে ধারনা পাওয়া যায়। ‘মুদ্রার স্ফীতি’, অর্থাৎ একটি দেশে যখন পণ্যের তুলনায় মুদ্রার সরবরাহ বেড়ে যায়, তখনই ঘটে মুদ্রাস্ফীতি। এর পেছনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অতিরিক্ত টাকা ছাপানো থেকে শুরু করে, বৈশ্বিক মন্দা, যুদ্ধ, উৎপাদন ব্যহত হওয়া, সুদের হার, ভর্তুকির পরিমাণ থেকে শুরু করে নানা ধরনের কারণ থাকতে পারে।
দেশের সার্বিক মুদ্রাস্ফীতির একটি চিত্র পাওয়া যায় বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো এর তথ্য-উপাত্ত থেকে। গত ১৩ বছর সহ এ বছর এপ্রিল অবধি মুদ্রাস্ফীতি তুলনা করলে দেখা যায় ২০১০ সালের পর থেকেই মুদ্রাস্ফীতি ক্রমাগত শুরু করে। ১০ এর ঘর থেকে ৮, ৭,৬ এমনকি ৫ শতাংশের ঘরেও গিয়েছে মুদ্রাস্ফীতি। কিন্তু ২০২১ সাল থেকেই তা উর্ধ্বমুখী আর ২০২২-২৩ অর্থবছরে তা ৮ শতাংশের অধিক। আর ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মুদ্রাস্ফীতি যেন লাগামছাড়া। গত ১২ বছরে বার্ষিক মুদ্রাস্ফীতি এতটা বাড়ে নি।
তথ্যসূত্রঃ বিবিএস
কিন্তু পরিসংখ্যা ব্যুরো এর তথ্য থেকেই কি বাজারের প্রকৃত অবস্থা বোঝা সম্ভব? উত্তরটি হচ্ছে একদমই না। এ সকল তথ্য উপাত্ত মূলত কিছু নির্দিষ্ট পণ্য ও সেবার দামের উপর নির্ভর করে তৈরি করা হয়। কিন্তু বাস্তবে বাজারদর এতটা স্থীতিশীল থাকে না। বরং হটাৎ হটাৎ নানা অজুহাতে বাজার দরে হয়ে যায় আকাশচুম্বী। আর একটি কথা প্রচলিত আছে যে, বাংলাদেশের বাজারে একবার যদি কিছু দাম বাড়ে, তাহলে তার দাম আর কমে না। চলুন দেখা যাক এ দেশের বাজারের বাস্তব চিত্র।
ছবিঃ ঢাকাপোস্ট
১০ বছর আগের বাজারমূল্যের তুলনায় বর্তমানের বাজার মূল্যের চিত্রটা একেবারেই ভিন্ন। বিবিএস এর তথ্য অনুসারে তুলনা করতে গেলে ঘুরে দেখতে হবে ২০১৪-১৫ সালের বাজারদরের দিকে। চলুন দেখা যাক নিত্য পণ্যের বাজার তখন কেমন ছিল। আর আজকের বাজার দরের সাথেই তার কতটা পার্থক্য
তথ্যসূত্রঃ বিবিএস-কনজ্যুমার প্রাইস ইন্ডেক্স (২০১৬) এবং বর্তমান বাজার দর
তবে জন জীবনের এ সকল নিত্য পণ্যেরই যে শুধু প্রয়োজন আছে তেমন কিন্তু নয়। বরং এর বাইরেও যে সকল পণ্য রয়েছে, সেগুলোরও দাম বেড়েছে অনেকটাই। ২০১৪-১৫ সালে চুল কাঁটা, জুতা পালিশ করানো ইত্যাদি সাধারণ জিনিসের খরচও বেড়েছে দ্বিগুণের বেশি। এ খরচ গুলো ছোট-খাটো খরচ হলেও এত বিপুল বৃদ্ধি সামলাতে অনেকেই হয়তো এখন মাসে দু’বারের যায়গায় একবার চুল কাটেন। হয়তোবা অফিসে মিটিং থাকা সত্ত্বেও জুতা পালিশ না করেই চলে যান। সব মিলিয়ে বড় থেকে ছোট, প্রতিটি বিষয়েই লেগেছে অভাবের ছোয়া।
তথ্যসূত্রঃ বিবিএস-কনজ্যুমার প্রাইস ইন্ডেক্স (২০১৬) এবং বর্তমান বাজার দর
ছবিঃ জাগোনিউজ
পরিবহন খাতের খরচটা উল্লেখ না করলেই নয়। ২০১২ সালে প্রায় ৫০ ভাগ ভাড়া বাড়ানোর পর ২০১৬ সালে আবার সাড়ে ৭ শতাংশ ভাড়া বাড়ায় রেল কর্তৃপক্ষ। যুক্তি ছিল, যাত্রী সেবার মান উন্নয়ন এবং ক্ষতির লাগাম টেনে ধরা। যাত্রী সেবার মান কতটা উন্নত হয়েছে তা ট্রেনে উঠলেই বোঝা যায়। তবে তারপরেও কিছুদিন আগেই দূরপাল্লার টিকেটের রেয়াতী সুবিধা বাতিল করেছে ট্রেন। আর শহরে চলা লোকাল বাসের দৌরাত্ন্যের কথা না বললেলই নয়। তেলের দাম বৃদ্ধিতে ব্যাপক ভাড়া বৃদ্ধি ছাড়াও, যাত্রীদের কাছ থেকে জোরপূর্বক অন্যায্য ও অতিরিক্ত ভাড়া আদায় ও দুর্ব্যবহার নগরবাসীর নিত্যদিনের সঙ্গী।
তথ্যসূত্রঃ বিবিএস-কনজ্যুমার প্রাইস ইন্ডেক্স (২০১৬) এবং বর্তমান বাজার দর
ছবিঃ সমকাল
কথায় আছে সৃষ্টিকর্তার পরে কেউ যদি মানুষ বাঁচাতে পারে, তবে তা ডাক্তার। কিন্তু ডাক্তারদের জন্য ডাক্তারিটাও তাদের পেশা। আর দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির আঁচ তাদের গায়েও লাগে। ফলে স্বভাবতই বেড়েছে ডাক্তারদের ফি। তবে আসল ব্যবসার যায়গাটা বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষার সাথেই বেশি জড়িত। সারা দেশে অবস্থিত ডায়াগনস্টিক সেন্টার গুলোর জন্য খুব কমই নীতিমালা রয়েছে।
তথ্যসূত্রঃ বিবিএস-কনজ্যুমার প্রাইস ইন্ডেক্স (২০১৬) এবং বর্তমান বাজার দর
২০১৮-১৫ অর্থবছরে প্রতিটি পণ্য ও সেবার খরচ আর বর্তমানের খরচের পার্থক্যটা খুব সহজেই বোঝা যায়। নিত্য পণ্য থেকে শুরু করে দৈনন্দিন পরিষেবা, পরিবহন খরচ এমনকি চিকিৎসা খরচও বেড়েছে বহুগুণ। খরচের সাথে সাথে যদি আয়ও বাড়তো, তাহলে হয়তো এতটা দুর্বিষহ অবস্থা হতো না। কিন্তু অথচ মানুষের আয় তেমনটা বাড়ে নি। চলুন দেখা যাক পূর্বের ও বর্তমানের আয়ের পার্থক্য।
গত ১০ বছরে বাংলাদেশের মানুষের আয়ের হিসাব করতে গেলে প্রথমেই চলে আসে জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ এর কথা। ২০১৫ সালে সরকারি চাকরির বেতন প্রায় দ্বিগুণ করা হয়। আর সাথে সাথেই বাজারে জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যায়। কিন্তু বেসরকারি চাকরিজীবীদের ভাগ্যে বেতন বৃদ্ধি সুবাতাস একদমই বয় নি। ফলে অনেক বেসরকারি চাকরিজীবীকে তখন হিমসিম খেতে হয়েছে।
তথ্যসূত্রঃ ন্যাশনাল বোর্ড অফ রেভিনিউ
জাতীয় বেতন স্কেল বেতন ঘোষণা করা হয় তা আসল মূল বেতন। এর সাথে এলাকা ভেদে মূল বেতনের ৫০% অবধি বাড়ি ভাড়া ভাতা পাওয়া যায়। তার সাথে থাকে আরও নানা প্রকারের ভাতা। যেমন, গাড়ি ভাতা, টেলিফোন, ভ্রমণ, আপ্যায়ন, শ্রান্তি ও বিনোদন, শিক্ষা, ধোলাই, ঝুঁকি, প্রেষণ, মহার্ঘ, অধিকাল ইত্যাদি নানা ধরনের ভাতা। সব মিলিয়ে যা মূল বেতনের প্রায় দুই গুনের কাছাকাছি।
কিন্তু ২০২৪ সালে এসেও একই বেতন রয়েছে সরকারি চাকরিজীবিদের। অর্থাৎ এই বেতনে ২০১৫ সালে একজন সরকারি চাকরিজীবি যতটা ক্রয়ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন, এখন অনেকাংশেই তার অর্ধেক ক্রয় ক্ষমতাও নেই।
সরকারি বেতনের মতো কোনো সুনির্দিষ্ট বেতন স্কেল নেই বিধায় বেসরকারি আয়ের চিত্র তুলে আনা কিছুটা কঠিন। এছাড়াও, বেসরকারি চাকরির ধরন অনেক এবং এক কোম্পানির সাথে আরেক কোম্পানির মিল থাকে না। এমনকি একই কোম্পানির ভেতরে একই পদে চাকরিরত চাকরিজীবীরা কেউ কম কেউ বা বেশি বেতন পান। তবে এই মুদ্রাস্ফীতিতে বেসরকারি চাকরিজীবীদের ক্রয়ক্ষমতা সরকারি চাকরিজীবি থেকেও বেশি কমেছে। বছর দশেক আগে বেসরকারি চাকরিতে ঢোকার সময় বেতন এবং বর্তমানের বেতন দেখলেই তা বোঝা যায়।
তথ্যসূত্রঃ ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণ ও বর্তমান বেতনস্কেল
উপরের ছকটি দেখে অবাক হলেও, এটিই সত্যি। মুদ্রাস্ফীতিতে সব কিছুর দাম বাড়লেও, বাড়ে নি সদ্য স্নাতকপাশ চাকরিজীবীদের বেতনের পরিমাণ। বেসরকারি চাকরীতে অতি উচ্চ পর্যায়ে লাখ দশেক বেতনও অস্বাভাবিক কিছু নয়। বিশেষত শিপিং, লজিস্টিকস, ব্যাংকিং, বিদ্যুৎ ইত্যাদি খাতের বিভিন্ন বড় বড় কোম্পানির পরিচালক পর্যায়ের চাকরিজীবীরা লক্ষ লক্ষ টাকা বেতন নেন। কিন্তু এমন লোকের সংখ্যা ১% ও হবে না।
অপরদিকে সারা দেশ জুড়ে বেসরকারি চাকরিজীবিদের হাহাকারই বেশি। প্রথমত সরকারি চাকরির ন্যায় চাকরির নিশ্চয়তার ছিটে ফোটাও নেই। দ্বিতীয়ত মাস শেষ হলেই বেতন আসবে, এমনটা নিশ্চয়তাও সকলে পান না। অনেক চাকরিজীবীই কোম্পানির লসের কারণে হটাৎ ছাটাই হন। নির্দিষ্ট প্রমোশনের কোনো পদসোপান না থাকায় অনেকই বছরের পর বছর একই পদে চাকরি করেন। বেসরকারি চাকরীতে বেতন বৃদ্ধির হারটাও নির্দিষ্ট নয়। অল্প কিছু সংখ্যক চাকরিজীবী হয়তো চাকরিতে যোগদানের ৩-৪ বছরের মধ্যেই লক্ষ টাকা কামান। কিন্তু বেশিরভাগ চাকরিজীবীর জন্য বেতনের কোঠাটা ১০ বছর পরেও ৫০ এর আশে পাশেই থাকে।
আরও বড় একটি বিষয় হলো সদ্য স্নাতকপাশের সংখ্যা। ২০১৪-১৫ সালেও দেশে স্নাতকপাশের সংখ্যা এতটা বেশি ছিল না। যোগানের সাথে চাহিদার মেলবন্ধন থাকায় বেতনটাও সে সময়ের হিসাবে তেমন খারাপ ছিল না। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা অনেক বেড়েছে। বেড়েছে স্নাতকপাশদের সংখ্যাও। বিশেষ করে বিবিএ, টেক্সটাইল, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং ইত্যাদি বিষয়ে প্রচুর পরিমাণ স্নাতক চাকরির বাজারের ঢুকেছে। আর চাহিদার তুলনায় যোগান বেড়ে যাওয়ায় স্বভাবতই আর বেতন বাড়ানোর কোনো প্রয়োজন মনে করে নি প্রতিষ্ঠান গুলো। এমনকি ক্ষেত্র বিশেষে ১০ বছর আগের বেতনের তুলনায় বর্তমান বেতন কমেছে। অথচ বাজারে খরচ বেড়েছে দ্বিগুণেরও বেশি।
ছবিঃ সিইআইসি
মুদ্রাস্ফীতি শুধু যে দেশের অভ্যন্তরে হয় তা নয়। আন্তর্জাতিক মুদ্রা বাজারেও ক্রমাগত মুদ্রার দামের ওঠা নামা ঘটে। আর সে বাজারে বাংলাদেশী টাকার দাম এখন একদমই নেই। ঠিক দুই বছর আগে ২০২২ সালের মে মাসেও ৮৫-৮৬ টাকার বিনিময়ে পাওয়া যেত এক মার্কিন ডলার। কিন্তু দুর্বল অর্থনৈতিক অবস্থার কারণে এখন সেই ১ ডলার পেতেই গুণতে হবে ১১৭ টাকা। অর্থাৎ মাত্র দুই বছরে টাকার মূল্য কমেছে প্রায় ৩৭.৬৪%। অর্থাৎ যদি আপনি দুই বছর আগে ১০ লক্ষ টাকার মালিক হয়ে থাকেন, বর্তমানে আন্তর্জাতিক বাজারে তার মূল্য মাত্র ৬ লক্ষ ২৫ হাজার টাকার মাত্র। সুতরাং বুঝতেই পারছেন, কতটা ভয়াবহ মুদ্রাস্ফীতির কবলে বর্তমানে রয়েছে বাংলাদেশ।
সরকারি ভাবে মুদ্রাস্ফীতির নানা ধরনের পরিসংখ্যান প্রকাশ করা হলেও তা দেখে বাস্তব পরিস্থিতি বোঝাটা দুষ্কর। ৯% মুদ্রাস্ফীতি ঘোষণা করা হলেও তার প্রভাব যে কতটা গভীর তা হয়তো এতক্ষণে বুঝতে পেরেছেন। সাধারণত একটি দেশের ২-৩% মুদ্রাস্ফীতি স্বাভাবিক। কিন্তু তা যখন ৫-৬% পার হয়ে ৯-১০% এ উঠে যায়, তখন যেকোনো দেশের জনগণের নাভিঃশ্বাস উঠতেই বাধ্য। এ মুদ্রাস্ফীতি কমানোর জন্য নাগরিক পর্যায়ে খুব বেশি কিছু করার থাকে না। তবে বৈদিশিক পণ্যের ব্যবহার কমিয়ে দেশীয় পণ্যের ব্যবহার বাড়ালে ডলার রিজার্ভের উপর চাপ কিছুটা লাঘব হবে। এছাড়াও নিয়মিত ট্যাক্স পরিশোধ ও অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে স্বাভাবিক কার্যকলাপ চালিয়ে যাওয়া ব্যাতীত খুব বেশি কিছু একজন সাধারণ নাগরিকের এ মূহুর্তে করার নেই।
১। মুদ্রাস্ফীতি কী? অর্থনীতিতে এর প্রভাব কেমন পড়ে - BBC News বাংলা
২। পত্রিকা(১১ই সেপ্টেম্বর): খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১২ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ - BBC News বাংলা
৩। রিজার্ভ কমছেই | undefined (thedailystar.net)
৪। চার কারণে বাড়ছে বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতি : বিশ্বব্যাংক (dhakapost.com)
৫। নয় বছরে সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতি (newsbangla24.com)
৬। আট বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ: জুনে বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৭.৫৬ শতাংশ (voabangla.com)
৭। ৮ বছরে রেকর্ড মূল্যস্ফীতি (dailynayadiganta.com)
৮। - - বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো-গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার (bbs.gov.bd)
৯। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো-গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার (bbs.gov.bd)
১০। ১১ বছর পর সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতি | প্রথম আলো (prothomalo.com)
১২। রেল: চলছে চুরি, বাড়ছে ভাড়া (banglatribune.com)
১৩। এবার লোকসান থামাতে রেলের ভাড়া বাড়ছে | প্রথম আলো (prothomalo.com)
১৪। Bangladesh Bureau of Statistics (bbs.gov.bd)
১৫। Monthly Household Nominal Income and Consumption Expenditure...
১৬। Department of Agricultural Marketing: Manage Event (dam.gov.bd)
১৭। https://www.banglajol.info/index.php/ABA/article/view/51939
১৮। Comparison Between Public & Private
16-10-2024
Economy
ব্যবসা ও বিনিয়োগ, একটি ছাড়া অপরটির অস্তিত্ব কল্পনা করা...
Read More28-08-2024
Economy
গত বেশ কয়েক বছরে বাংলাদেশের ফরেইন রিজার্ভ নিয়ে...
Read More09-04-2024
Economy
পবিত্র রমজান মাস জুড়ে রোজা পালনের মাধ্যমে দেহের...
Read MoreTop 10 in...
03-10-2022
Miscellaneous...
20-08-2024
Miscellaneous...
10-12-2023
International...
03-10-2024
MAWblog strives to provide a platform for authors, reporters, business owners, academics, people who do writing as a hobby and concerned citizens to let their voices be heard by a wider community. Our goal is to publish contents that are in line with our core goals of promoting sustainable business practices, improving community harmony and facilitating knowledge sharing and ethical labour market practices.
We invite you to write and publish under any of our nine chosen categories and make an impact towards building a better and more sustainable future.