Print World

International

এসি ব্যবসার আদ্যোপান্ত!

Written by: সুরাইয়া জামান

16-05-2024

এসি ব্যবসার আদ্যোপান্ত!


এসি বা এয়ার কন্ডিশনার শব্দটির সাথে আমরা সবাইই কম-বেশি পরিচিত। কিছু বছর আগে পর্যন্ত ধনীদের শৌখিন ব্যবহার্য হিসেবে পরিচিতি থাকলেও বর্তমানে নিম্ন-মধ্যবিত্তদের নিত্য ব্যবহার্য হিসেবে এসি বেশ জনপ্রিয় উঠেছে। এর প্রধান এবং মূল কারণ হচ্ছে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি এবং দেশীয়ভাবে এসি উৎপাদন। প্রচন্ড গরমে স্বস্তির যোগান দেওয়ার জন্য এসিকে গরমকালের বন্ধু বলা হয়। কয়েক দশক আগেও দেশের পর্যাপ্ত চাহিদা মেটাতে এসি আমদানী করতে হলেও বর্তমানে দেশীয়ভাবে উৎপাদনের জন্য এসির মূল্য অনেকটাই হাতের নাগালে। এখন বাংলাদেশী অনেক ব্র্যান্ড এসি উৎপাদনের সাথে জড়িত। ধনীর ব্যবহার্য থেকে মধ্যবিত্তদের নিত্য-প্রয়োজনীয় পণ্যের কাতারে কিভাবে এলো এসি? আজ জানবো, এসির জন্ম সূচনা থেকে দুনিয়ার আনুষাঙ্গিক অনুষঙ্গে পরিণত হবার গল্প। 

গরমকালের অন্যতম তৃপ্তিদায়ক আনুষাঙ্গিক হচ্ছে সফট ড্রিংকস বা কোমল পানীয়। এই কোমল পানীয় এর ব্যবসা কিভাবে শুরু হলো তা পড়তে পারেন এখানে- সিরাপ থেকে রিফ্রেশমেন্ট ড্রিংক 

এসি আবিষ্কারের আগে

প্রাচীনকালে এসি বা শীতলীকরণ পদ্ধতি আবিষ্কারের আগে কি মানুষের গরম লাগতো না? মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন গরম দেশে তাহলে কি পদ্ধতিতে বাড়ি-ঘর শীতল রাখা হতো?

ইতিহাস ঘেঁটে এই প্রশ্নের ঠিকঠিক উত্তর না পাওয়া গেলেও ইতিহাসের রয়ে যাওয়া বিশেষ কিছু চিহ্ন বা প্রমাণ থেকে দেখা যায় যে, এসি আবিষ্কারের আগেও মানুষ অসহনীয় গরম থেকে বাঁচতে বায়ু শীতলীকরনের বেশ কিছু পন্থা অবলম্বন করতেন। আধুনিক সিরিয়ার প্রাচীন শহর হামুকারে এমন কিছু বাড়ির অস্তিত্ব পাওয়া গেছে যেখানে বায়ু প্রবাহকে বাড়ানোর জন্য দুটি দেয়ালের মাঝে ফাঁক রেখে দ্বি-প্রাচীর যুক্ত বাড়ি বানানো হতো। প্রাচীন মিশরীয় ভবনগুলিতেও বিভিন্ন ধরনের পরোক্ষ শীতলীকরন ব্যবস্থা থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে।  

এসি আবিষ্কারের ধারনা

একটু খেয়াল করলেই দেখা যায় এসি এবং আমাদের নিত্য ব্যবহার্য ফ্রিজের কার্যপ্রক্রিয়া অনেকটাই এক। কার্যপ্রক্রিয়ার এই মিল কিন্তু কাকতালীয় নয়, বরং এসি আবিষ্কারের ধারনা আবিষ্কারকের মাথায় এসেছে রেফ্রিজারেটরের রেফ্রিজারেশন নীতি থেকে। কিভাবে? চলুন ব্যাখ্যাটা জেনে নেওয়া যাক।

সাধারণ তাপমাত্রায় রাখা খাবার ব্যাকটেরিয়ার হাত থেকে রক্ষা করতে তা আমরা ৪ ডিগ্রী সেলসিয়াস বা তার কম তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করি। ফলে খাবারে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ এর আশংকা অনেকাংশেই কমে যায়। ১৮২৪ সালে রেফ্রিজারেশনের এই নীতি আবিষ্কারের পর তরল অ্যামোনিয়া বাষ্পীভবনের মাধ্যমে বাতাসকে শীতল করা সম্ভব হয়। এ নীতির আবিষ্কার সেসময়ে যথার্থ ছিলো এবং পরবর্তীতে তা কাজে লাগিয়ে রেফ্রিজারেটর, এসি ইত্যাদি শীতলীকরন যন্ত্র উৎপাদন করা হয়।


আমেরিকান প্রকৌশলী হ্যাভিল্যান্ড ক্যারিয়ার একটি ছাপাখানায় কাজ করতেন। সেখানকার বাতাসের আর্দ্রতা ও তাপমাত্রার কারণে ঠিকঠাক কাজ করা সম্ভব হচ্ছিল না। কারণ ছাপা কাগজের আকার ও কালির যথার্থ ব্যবহার ঠিক রাখতে বাতাসের আর্দ্রতা ও তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ ছিলো সবচেয়ে জরুরি। প্রকৌশলী হ্যাভিল্যান্ড ১৯০২ সালে শিল্পক্ষেত্রে ব্যবহারের জন্য রেফ্রিজারেশন নীতি অনুসরনে প্রথমবার বৈদ্যুতিক এয়ার কন্ডিশনার আবিষ্কার করেন। 

এসি আবিষ্কারের পর

১৯০৬ সালে হ্যাভিল্যান্ড তার আবিষ্কৃত এসির জন্য আমেরিকান সরকারের পেটেন্ট পান। এই আবিষ্কার তার জীবনে উত্তরাত্তর সফলতা বয়ে আনে। ১৯১৫ সালে ক্যারিয়ার ও ছয় প্রকৌশলী মিলে বিশ্বের বৃহত্তম এসি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ক্যারিয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠা করেন এবং এই প্রতিষ্ঠানের প্রচেষ্টার মধ্য দিয়েই ১৯২৬ সালে আবাসিক গৃহে এসির ব্যবহার শুরু হয়। 

চিত্রঃ হ্যাভিল্যান্ড ক্যারিয়ার


সেই সময় আবাসিক গৃহে এসির ব্যবহার শুরু হবার পরেও এর নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যায়। কারন তখন এসিতে ব্যবহৃত হতো অ্যামোনিয়া, প্রপেন ও মিথাইল ক্লোরাইডের মতো বিষাক্ত গ্যাস। সমাধান হিসেবে মানবস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর এই গ্যাসগুলোর বিকল্প হিসেবে আবিষ্কার করা হয় ফ্রেয়ন। ১৯২৮ সালে ফ্রেয়ন আবিষ্কারের মাধ্যমে নিশ্চিত হয় এসির নিরাপদ ব্যবহার। 

তবে ক্যারিয়ারের উদ্ভাবিত এসির আকার এতো বড় ছিলো যে সাধ্য থাকা সত্ত্বেও অনেকে তা বাসগৃহে ব্যবহার করতে পারতো না। শুধুমাত্র এসি রাখার জন্য বরাদ্দ রাখতে হতো একটি বিশালাকার কক্ষ। ফলে তখন এসি শুধু কারখানাতেই ব্যবহারযোগ্য ছিলো। সময়ের সাথে এরও সমাধান চলে আসে। ১৯৪৫ সালে রবার্ট শেরম্যান পোর্টেবল এসি আবিষ্কার করেন, যা জানালার পাশে রেখে ব্যবহার করা যেত। এই এসি ঘরের বাতাসকে ফিল্টার করার পাশাপাশি গরমের দিনে ঘর ঠাণ্ডা রাখত এবং শীতের দিনে ঘর গরম রাখত। 


বাংলাদেশে এসি ব্যবসার প্রসারণ

সময়ের সাথে আমেরিকার পর ইউরোপের অন্যান্য দেশগুলো ছাড়িয়ে বাংলাদেশেও এসি ব্যবহারকারীর সংখ্যা দিনদিন বাড়ছে। বাংলাদেশী অনেক ব্র্যান্ড নতুন প্রযুক্তি সংযোজনের মাধ্যমে কম মূল্যে এসি বিক্রয়ের ফলে এই ব্যবসা দিন দিন প্রসারিত হচ্ছে।

১৯৭০ এর পর যখন এসির উন্নতিকরণের দিকে বিশেষ মনোযোগ দেওয়া হয়, তখন থেকে পরের তিন দশকে বিভিন্ন উন্নত প্রযুক্তির মাধ্যমে এসিতে অতিরিক্ত কর্মদক্ষতা, ধারনক্ষমতা, কুলিং সিস্টেম, বায়ু শোধন ইত্যাদির বৈশিষ্ট্য যুক্ত হয়। আধুনিক এবং সর্বশেষ এসির ভার্সনগুলোতে রিমোট কন্ট্রোলের মাধ্যমে এসি চালনার সুযোগও রয়েছে।

এই সুবিধাগুলো এসিতে যুক্ত করার পর বিশ্বব্যাপী এসির চাহিদা যখন তুঙ্গে, তখন এর মূল্যে কিছুটা স্বস্তি নেমে আসে। ফলে বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলো এসি আমদানীর বদলে তৈরীতে মনোনিবেশ করে। শুধু তৈরিই নয়, সহনশীল মূল্যের ভেতরে এসির নানান ধরনে যুক্ত হতে থাকে বিভিন্ন উন্নত প্রযুক্তি। রিমোট কন্ট্রোল ছাড়াও স্মার্টফোনের বিভিন্ন ফিচার যেমন বাংলা বা ইংরেজি ভাষায় কমান্ড করা, বিদ্যুৎ বিল গণনা করা, অটোমেটিক ক্লিনিং ফিচার ইত্যাদি যুক্ত হয়েছে।

পরিবেশবান্ধব হওয়া এবং শক্তি সাশ্রয় করা, আধুনিক সুবিধার পাশাপাশি এই দুইয়ের ভিত্তিতে বর্তমানে বাংলাদেশের জনপ্রিয় ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে ওয়ালটন, সিঙ্গার, ভিশন এসি ব্যবসায় গত ২ দশকে ব্যবসার ব্যাপক প্রসারণা ঘটিয়েছে। দিনদিন বিশ্ব তাপমাত্রা উপরের দিকে বিরাজমান হওয়ায় আগামী ১০ বছরের মধ্যে এসি ব্যবসায় এই ব্র্যান্ডগুলোর কল্পনাতীত সফলতার সম্ভাবনা রয়েছে। 

এসির বিভিন্ন জনপ্রিয় ব্র্যান্ড এবং মূল্য

বাসা-বাড়িতে ব্যবহারের জন্য ইনভার্টার নাকি নন- ইনভার্টার এসি ভালো এই নিয়ে সন্দেহ থেকেই যায়। ইনভার্টার ও নন-ইনভার্টার - এই দুই ধরনের এসির কাজের প্রক্রিয়া ভিন্ন।

ইনভার্টার এসির ক্ষেত্রে বার বার কম্প্রেসর অন-অফ হয় না। শুরুতেই এসির কম্প্রেসর পূর্ণ শক্তিতে চালু হয়। কম্প্রেসর কাজের গতি প্রয়োজনীয়ভাবে বাড়িয়ে বা কমিয়ে ঘরে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। ফলে ইনভার্টার এসিতে বিদ্যুৎ খরচ তুলনামূলক কম হয়। 

অন্যদিকে নন-ইনভার্টার এসিতে কম্প্রেসর একটি নির্দিষ্ট সময় পর পর স্বয়ংক্রিয়ভাবে সুইচ অন-অফ হয়।এসি একবার পূর্ণ শক্তিতে চালু হয়ে ঘরের তাপমাত্রা কাঙ্ক্ষিত তাপমাত্রায় আসলে কম্প্রেসর বন্ধ হয়ে যায়। আবার ঘরের তাপমাত্রা কিছুটা বেড়ে গেলে কম্প্রেসর পুনরায় চালু হয়। এভাবেই কম্প্রসর বার বার চালু হয়ে এবং বন্ধ হয়ে ঘরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। ফলে এই এসিতে বিদ্যুৎ খরচ অনেকটাই বেড়ে যায়। মূলত এই কারনেই ইনভার্টারের তুলনায় নন-ইনভার্টার এসিতে যান্ত্রিক ত্রুটির সম্ভাবনা বেশি থাকে। 

বিভিন্ন ধরনের সুবিধা এবং অসুবিধা মিলিয়েই এসিগুলো বাজারজাতকরণ করা হয়। তাই কেনার আগে অবশ্যই নিজের চাহিদা এবং সাধ্য বুঝে এসি ক্রয় করা উচিত। 


বিভিন্ন ব্র্যান্ডের বিভিন্ন মূল্যের এসি এখন বাজারে পাওয়া যায়। দেশী এবং বিদেশী ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু হলো-

ব্র্যান্ড (এসি)

মূল্য



এলজি

এলজি পুরনো স্বনামধন্য কোরিয়ান একটি ব্র্যান্ড। সাইজ এবং ক্ষমতা অনুযায়ী ৫০ হাজার থেকে শুরু করে ৪ লাখ টাকা পর্যন্ত এই ব্র্যান্ডের এসির মূল্য হয়ে থাকে।




সিঙ্গার

বাংলাদেশী ব্র্যান্ড হিসেবে সিঙ্গার শুরু থেকেই বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করে এসেছে। ধরন, সাইজ এবং ক্ষমতা অনুযায়ী ৭০ হাজার থেকে ৩ লাখ টাকার মধ্যে বেশ ভালো এবং উন্নত প্রযুক্তির এসি সরবরাহ করে থাকে সিঙ্গার।



স্যামসাং

ইলেক্ট্রিক্যাল এবং ইলেকট্রনিক্সের জন্য স্যামসাং এর চাহিদা সবসময়ই থাকে তুঙ্গে। ক্যাপাসিটি, টেকনোলজি এবং ধরন অনুযায়ী এই ব্র্যান্ডের এসির দাম শুরু হয়ে থাকে মাত্র ৬০ হাজার টাকা থেকে।




ওয়ালটন

দেশীয় ব্র্যান্ড হিসেবে এসি উৎপাদনে ওয়ালটন বেশ জনপ্রিয়। মাত্র ৩০ হাজার থেকেই এই ব্র্যান্ডের এসির মূল্য শুরু হয়। আধুনিক প্রযুক্তি, বিভিন্ন ক্যাপাসিটির উপর নির্ভর করে ৫০ হাজার থেকে ২ লাখ পর্যন্ত দাম হয়ে থাকে।



গ্রী

শক্তিশালী কম্প্রেসরের জন্য গ্রী ব্র্যান্ডের এসি তুমুল জনপ্রিয়। ধরন, ক্ষমতা এবং টেকনোলজি অনুযায়ী মাত্র ৬০ হাজার টাকা থেকে এই এসির মূল্য শুরু হয়।


ভিশন

মাত্র ৪০ হাজার টাকা থেকে শুরু হয় ভিশন এসির মূল্য নির্ধারন। ক্ষমতা ভেদে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত এই ব্র্যান্ডের এসির মূল্য হয়ে থাকে।


ট্রান্সটেক

বাংলদেশের জনপ্রিয় কোম্পানী গুলোর মধ্যে ট্রান্সটেক অন্যতম। মাত্র ৬০ হাজার টাকা থেকে ট্রান্সটেক ব্র্যান্ডের এসির মূল্য শুরু হয়।



শার্প

অন্যান্য ব্র্যান্ডের মতো শার্পের এসির মূল্য শুরু হয় মাত্র ৪০ হাজার টাকা থেকে। এসির ধরন এবং ক্যাপাসিটিভেদে সর্বোচ্চ ৪ লাখ টাকা পর্যন্ত মূল্য হয়ে থাকে।



যমুনা

ইলেকট্রনিক্সের পণ্যের চাহিদা মেটাতে সর্বদা এগিয়ে দেশখ্যাত যমুনা ইলেক্ট্রনিক্স। যমুনার ১ টন এসির মূল্য ৪০ হাজার থেকে শুরু এবং ধরন অনুযায়ী সর্বোচ্চ ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।


মিনিস্টার

মিনিস্টারের দেড় টন এসির মূল্য শুরু হয় মাত্র ৭৩ হাজার টাকা থেকে।


পরিশেষ
শহর থেকে গ্রাম, গরমের হাত থেকে রক্ষা পেতে এসি কেনার প্রতি ঝুঁকেছেন বিভিন্ন শ্রেণীর ক্রেতারা। কেনার আগে সাধ্য এবং চাহিদার কথা মাথায় রেখে ধরন এবং ক্যাপাসিটি অনুযায়ী এসি কেনাই বুদ্ধিমত্তার কাজ হবে। সেক্ষেত্রে এই লেখাটি হয়তো অনেকেরই উপকারে আসবে। তবে কৃত্রিম শীতলীকরন এর ব্যবহারের পাশাপাশি পর্যাপ্ত গাছ লাগিয়ে পরিবেশ শীতলীকরন প্রচেষ্টা আরো বেশি চমকপ্রদ এবং উপকারী হবে। তাই আসুন, বেশি বেশি গাছ লাগাই, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করি। 


তথ্যসূত্রঃ

The Daily Star
Bonikbarta

Previous Post

Next Post

Related Posts

ফেসবুক থেকে মেটাভার্সঃ মার্ক জাকারবার্গের উদ্যোক্তা...

06-11-2024

International

ফেসবুক থেকে মেটাভার্সঃ মার্ক জাকারবার্গের উদ্যোক্তা...

মার্ক জাকারবার্গ, যিনি প্রযুক্তি জগতে ফেসবুক প্রতিষ্ঠা...

Read More
বাংলাদেশে আলিবাবার বিপ্লবঃ অনলাইন মার্কেটিং-এর...

05-11-2024

International

বাংলাদেশে আলিবাবার বিপ্লবঃ অনলাইন মার্কেটিং-এর...

বাংলাদেশের ই-কমার্স এবং অনলাইন মার্কেটিংয়ের জগতে নতুন...

Read More
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কঃ সীমান্ত সংঘাত এবং ব্যবসায়িক...

04-11-2024

International

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কঃ সীমান্ত সংঘাত এবং ব্যবসায়িক...

বাংলাদেশ ও ভারত—দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে সম্পর্ক...

Read More

Trending

About MAWblog

MAWblog strives to provide a platform for authors, reporters, business owners, academics, people who do writing as a hobby and concerned citizens to let their voices be heard by a wider community. Our goal is to publish contents that are in line with our core goals of promoting sustainable business practices, improving community harmony and facilitating knowledge sharing and ethical labour market practices.

We invite you to write and publish under any of our nine chosen categories and make an impact towards building a better and more sustainable future.

Sign Up for Our Weekly Fresh Newsletter