Print World

Top 10 in Bangladesh

ঈদের কেনাকাটায় দেশের সেরা ১০ ব্র্যান্ড

Written by: সুরাইয়া জামান

25-03-2024

ঈদের কেনাকাটায় দেশের সেরা ১০ ব্র্যান্ড


পবিত্র রমজানে মাসব্যাপী সিয়াম সাধনার পর শাওয়াল মাসের পহেলা তারিখে মুসলমানদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব ঈদ-উল-ফিতর পালিত হয়। ঈদ-উল-ফিতর মানেই নতুন জামা পরে জামায়াতে ঈদের নামাজ আদায়, নামাজ শেষে একে অপরের সাথে কোলাকুলি করে কুশল বিনিময় করা, বড়দের থেকে সেলামী পাওয়া, বাসায় তৈরি মজাদার সব রান্না গরীব দুঃখীদের সাথে ভাগাভাগি করে নেওয়া, আত্মীয়ের বাড়িতে ঘুরতে যাওয়া সহ আরো নানা আনন্দের মেলা। শুধু ঈদের দিন নয়, এই আনন্দের ঢেউ মনে দোলা দিয়ে যায়, আসন্ন ঈদ উপলক্ষ্যে সবাই যখন নতুন জামাকাপড় কেনা শুরু করে ঠিক তখন থেকেই। সামর্থ্য অনুযায়ী একেকজনের পছন্দসই জামার জন্য একেক দোকান বেছে নিলেও এসময় বিভিন্ন ব্র্যান্ডের শোরুমগুলোতে উপচে পড়া ভীড় দেখা যায়। আজ এই লেখার মাধ্যমে ঈদের কেনাকাটায় দেশের সেরা ১০টি ব্র্যান্ড সম্পর্কে তুলে ধরা হলো। 

রমজানে স্পেশাল স্ট্রিটফুড সম্পর্কে ধারনা পেতে পড়তে পারেন এই লিংকে- রমজানে স্পেশাল (ইফতার) স্ট্রিটফুড



আড়ং

বাংলাদেশের প্রসিদ্ধ ফ্যাশন ব্র্যান্ডগুলোর তালিকা করলে শুরুর তিনটির মধ্যেই স্থান দখল করে থাকবে আড়ং। হস্ত ও কারুশিল্পের ব্যবসায় এক অন্য দিগন্তের সূচনা করতে ১৯৭৮ সালে ফজলে হাসান আবেদের হাত ধরে আড়ং এর জন্ম হয়। বর্তমানে সারাদেশের বিভিন্ন জেলায় আড়ং এর ২২ টি আউটলেটে হস্ত ও কারুশিল্পের বিভিন্ন আইটেমের পাশাপাশি বিভিন্ন দেশীয় পোষাক পাওয়া যায়। প্রতিবছর ঈদ উপলক্ষ্যে নানান বয়েসী মানুষের কথা ভেবে বিভিন্ন ডিজাইনে ও রঙে আড়ং চোখ ধাঁধানো সব কালেকশন নিয়ে আসে। টি-শার্ট, পাঞ্জাবি, প্যান্ট, জ্যাকেট, জিন্স, কোট, কামিজ, ব্লাউজ, টপ, শাড়ি, স্কার্ফ ইত্যাদি ধরনের পোষাকে বাংলার ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি তুলে ধরতে ৪ দশকের বেশি সময় ধরে কাজ করে চলেছে আড়ং।


ক্যাটস আই

৩৫ বছর ধরে বাংলাদেশের বাজারে পাশ্চাত্য ঘরণার রেডি টু ওয়ার পোষাক তৈরি ও পণ্য বিপনণের সাথে জড়িত রয়েছে ক্যাটস আই। এটি বাংলাদেশের সুপরিচিত এবং স্বনামধন্য একটি পোষাক ব্র্যান্ড। ১৯৮০ সালে সিদ্দিকী দম্পতির হাত ধরে ছোট্ট এক রকমারি দোকানে এর যাত্রা শুরু হলেও যুগের সাথে তাল মিলিয়ে এবং মানুষের রুচি ও চাহিদা অনুযায়ী পোষাকে বরাবর নতুনত্ব এনেছে ব্র্যান্ডটি। বর্তমানে দেশে ৩৫টির বেশি শাখাতে পুরুষের পোষাকের পাশাপাশি স্বল্প পরিসরে নারীদের পোষাকও নিয়ে এসেছে তারা। পুরুষের ফরমাল ও ক্যাজুয়াল শার্টের সাথে প্যান্ট, কোর্ট, বেল্ট, ওয়েস্টকোর্ট, জিন্স, পাঞ্জাবিসহ আরও অনেক ধরনের পোষাক নিয়ে কাজ করে পাশ্চাত্য ঘরণার এই ব্র্যান্ডটি। অফিস-আদালত, ইন্টারভিউসহ বিভিন্ন ফরমাল কারণ ছাড়াও যেকোনো ঈদে এটি হতে পারে আপনার জন্য পছন্দসই একটি ব্র্যান্ড। 

রিচম্যান

পুরুষদের জন্য ফ্যাশনেবল তৈরি পোষাকের অন্যতম জনপ্রিয় একটি ফ্যাশন ব্র্যান্ড হচ্ছে রিচম্যান। রিচম্যান উদ্ভূত হয়েছিল লুবনান ট্রেড কনসোর্টিয়াম লিমিটেড কোম্পানি থেকে। ২০০৩ সালে এর যাত্রা শুরু হলেও ভিন্ন ধরনের পোষাকের জন্য খুব অল্প সময়েই মানুষের মনে জায়গা দখল করে ব্র্যান্ডটি। যুক্তিসঙ্গত দামসহ এই লাইফস্টাইল ব্র্যান্ডটি জর্জেট, কটন, সিফন কিংবা লিলেন ইত্যাদি ফেব্রিক্সের পোষাক তৈরি করে থাকে। স্টাইলিশ কুর্তি, ব্লেজার, ওয়ালেট, শার্ট, পাঞ্জাবি, ঘড়ি সহ বিভিন্ন ডিজাইন, মান এবং মূল্যের পণ্য সরবরাহ করে থাকে রিচম্যান। এই ঈদে যেকোনো বয়সের মানুষের জন্য রিচম্যানের অসংখ্য কালেকশন থেকে নিজেদের পছন্দমত রুচিশীল পোষাকটি বেছে নিতে পারেন আপনি।


ইয়েলো

নিজেদের স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য এর মাধ্যমে খুব অল্প সময়ে অধিক সুপরিচিতি লাভ করেছে এমন একটি ব্র্যান্ড হচ্ছে ইয়েলো। দেশের তরুণ প্রজন্মের মাঝে অন্যতম জনপ্রিয় পোষাক ব্র্যান্ড এটি। ২০০৪ সালে ইয়েলোর প্রতিষ্ঠাতা জনাব সালমান এফ রহমান এর হাত ধরে ব্র্যান্ডটি প্রতিষ্ঠিত হয়। পোষাকে ডিজাইনের বৈচিত্র্যতা ছাড়াও বিপণনের সুনিপুণ কৌশলের জন্য তারা গ্রাহকের মনে বিশেষ জায়গা করে নিয়েছে। সালোয়ার, কামিজ, ফ্রক, টপস, কুর্তি, জ্যাকেট, সুয়েটার,ক্যাজুয়াল প্যান্ট, ব্লেজার ইত্যাদি পোষাকে আন্তর্জাতিক মানের ডিজাইন তুলে ধরে তারা। বাংলাদেশে ইয়োলো এর ১৫ টি বেশি শাখা রয়েছে। শুধু দেশেই নয়, নিজেদের বানিজ্যিক কৌশলে তারা দেশের গন্ডি ছাড়িয়ে পাকিস্তান, দুবাই, দক্ষিণ কোরিয়া, নিউইয়র্ক, কানাডায় রাজ করছে।


অঞ্জনস 

দেশীয় প্রথম সারির ফ্যাশন ও লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড হিসেবে অঞ্জনস বরাবর শীর্ষস্থানীয় জায়গা দখল করে আছে। ১৯৯৪ সালে যাত্রা শুরু করে নিজস্ব ডিজাইন এবং স্বকীয়তার দ্বারা মাত্র ৩ দশকে মানুষের পছন্দের ব্র্যান্ডে পরিণত হয়েছে এটি। গুণগত পণ্য, রুচিশীল ডিজাইন এবং উন্নতমানের গ্রাহক পরিষেবার জন্য অঞ্জনস সময়ের সাথে গ্রাহকের কাছে নিজের গ্রহণযোগ্যতা বাড়িয়ে এসেছে। হ্যান্ডলুম সহ বিভিন্ন ফ্রেবিক্সের পোষাকসহ হস্তশিল্পের বিভিন্ন আইটেম, পাটপণ্য, চামড়ার তৈরি বিভিন্ন আইটেম বাজারজাত করে তারা। বছরের বিভিন্ন মৌসুমে বিভিন্ন উপলক্ষ্যে পোষাক তৈরি করলেও ঈদ উপলক্ষ্যে বাজারে রকমারি কালেকশন এর মাধ্যমে অঞ্জনস তাদের পণ্যে নিয়ে আসে নতুন মাত্রা।

সেইলর

বাচ্চাসহ পুরুষ, মহিলা এবং বয়োবৃদ্ধদের অন্যতম পছন্দের লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড হচ্ছে সেইলর। ২০১৫ সালে এই ফ্যাশন হাউজটি যাত্রা শুরু করলেও তরুণ এবং ট্রেন্ডি গ্রাহকদের মন জয় করেছে খুব অল্প কয়েক বছরেই। গ্রাহকদের রুচি, পছন্দ এবং আভিজাত্যের সংমিশ্রণে তৈরি সেইলরের পোষাকগুলো বেশ সাশ্রয়ী এবং টেকসই। কম দামে উচ্চ মানসম্পন্ন ডিজাইনের পোষাক তৈরির কারণে গ্রাহকের নজরে আসতে খুব একটা সময় লাগেনি সেইলরের। পাঞ্জাবি, জুতা, শার্ট সহ পুরুষের পাশাপাশি মহিলাদের জামা, জুতা এবং বিভিন্ন এক্সেসরিজ পণ্য বিক্রি করে তারা। সেইলর মূলত বাংলাদেশের অন্যতম পোষাক প্রস্তুতকারক এপিলিয়ন গ্রুপের সিস্টার কনসার্ন। অন্যান্য ব্রান্ডের মতো এই ফ্যাশন হাউজটিও ঈদ উপলক্ষ্যে নতুন এবং নন্দনীয় কালেকশন নিয়ে আসে। 

ইল্লিয়ীন 

সৌখিন এবং চমকপ্রদ পাঞ্জাবির জন্য আলোড়ন সৃষ্টি করা ইল্লিয়ীন ফ্যাশন ব্র্যান্ড হিসেবে ইতোমধ্যে বেশ জনপ্রিয়। নান্দনিক ডিজাইনে অসাধারণ সব কালেকশনের জন্য বিভিন্ন উৎসবে হৈচৈ ফেলে দেওয়া এই ব্র্যান্ড ২০১৭ সালে মাত্র ২টি শোরুমের মাধ্যমে ঢাকায় যাত্রা শুরু করে। মাত্র ৬ বছরে পণ্যের মান এবং অনন্য শৈল্পিক ডিজাইনের মাধ্যমে দ্রুতই সবার কাছে পরিচিতি পায় ইল্লিয়ীন। ক্রেতাদের আইকনিক ফ্যাশন কালেকশন উপহার দেওয়ার মাধ্যমে ইল্লিয়ীন একটি লাক্সারিয়াস ব্র্যান্ডে পরিণত হয়েছে। ফলে এই ব্র্যান্ডের পোষাক পরিধান অনেকের কাছে খানিকটা অ্যাপলের ম্যাকবুক কেনার মতো শৌখিনতার। নান্দনিকতার সূক্ষ্ম ছোঁয়া নিয়ে আস্তে আস্তে বড় হওয়া এই ব্র্যান্ডের মাত্র ৬ বছরের ব্যবধানে দেশজুড়ে ১০টি শোরুম হয়েছে। আপনার বাজেট যদি একটু বেশি হয়ে থাকে এবং আপনি যদি নিজেকে অন্যদের চেয়ে আলাদা ভাবতে চান, তবে ইল্লিয়ীন হতে পারে আপনার জন্য সেরা পছন্দ।


কে ক্রাফট

ফ্যাশন শুধুই উচ্চবিত্তদের জন্য- এ ধারনা ভেঙে দেওয়ার প্রয়াস নিয়ে ৯০ এর দশকে যে বুটিক হাউজগুলো এগিয়ে এসেছে তাদের মধ্যে কে ক্রাফট এর নাম আসে সবার আগে। দেশের ঐতিহ্যবাহী কারুশিল্প ও ফ্যাশনকে প্রচার করার লক্ষ্যে কে ক্রাফট যাত্রা শুরু করে তিন দশক আগে। বিভিন্ন ধরনের তাঁত কাপড় যেমন জামদানি, মসলিন, টাঙ্গাইল এবং নকশি কাঁথার মতো থিম ব্যবহার করে গ্রামীণ এবং প্রান্তিক কারিগরদের দ্বারা পণ্য উৎপাদন এবং বিপণনের মাধ্যমে তারা দেশিয় কাপড়কে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতে চেয়েছে। সময়ের সাথে অন্যান্য ব্র্যান্ডের মতো সারাদেশে ছড়িয়ে না পড়লে নিজেদের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য পূরণে তারা আজ সফল। শাড়ি, সালোয়ার কামিজ, ফতুয়া, পাঞ্জাবি, শার্ট, টি-শার্ট, স্কার্ট, টপস, ব্যাগ, গয়না এবং ঘর সাজানোর বিভিন্ন আইটেম কে ক্রাফট এর শোরুমগুলোতে পাওয়া যায়। আরামদায়ক এবং উৎকৃষ্ট মানের দেশিয় এবং তাঁতের পোষাক কিনতে এই ঈদে কে ক্রাফট হতে পারে আপনার অন্যতম পছন্দ।


রঙ বাংলাদেশ

বর্তমানে বাংলাদেশে সুপরিচিত এবং বিখ্যাত ফ্যাশন হাউজগুলোর মধ্যে রঙ বাংলাদেশ অন্যতম। এটি একটি ভিন্নধর্মী ফ্যাশন ব্র্যান্ড যা মূলত বাংলার ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতির মাধ্যমে বাংলার আবহমান সৌন্দর্য পোষাকে তুলে ধরার প্রয়াস নিয়ে জন্মেছিলো। নামের মতোই বাহারি রঙের এবং ঢঙের পোষাক নিয়ে বিভিন্ন পালা পার্বন এবং উৎসবে হাজির হয় রঙ বাংলাদেশ। দেশজুড়ে ব্র্যান্ডটির প্রতিটি আউটলেটে ও অনলাইনে রয়েছে শাড়ি, থ্রিপিস, কামিজ, ওড়না, কুর্তি, টপস্, ব্লাউজ, মাস্ক, গয়না, মগ, ব্যাগ ইত্যাদির হরেক রকম কালেকশন। প্রাকৃতিক ফেব্রিক্স এবং রঙ ব্যবহার করে গ্রামের তাঁতিদের দ্বারা পণ্য উৎপাদন হচ্ছে রঙ বাংলাদেশ এর প্রধান বিশেষত্ব। চার বন্ধু মিলে নারায়নগঞ্জের ছোট্ট দোকানে শুরু করা রঙ আজ ব্র্যান্ড হয়ে বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশকে তুলে ধরেছে।

বিবিয়ানা

আড়ং এর মতো ফ্যাশন হাউজে ডিজাইনার হিসেবে ৮ বছর কাজ করার অভিজ্ঞতা থেকে পরবর্তীতে নিজেই একটি এক্সিবিশনের মাধ্যমে বিবিয়ানা প্রতিষ্ঠা করেন বিবিয়ানার স্বতাধিকারী লিপি খন্দকার। পোষাকের মাধ্যমে স্থানীয় সংস্কৃতিকে তুলে ধরার সাথে সাথে নারীর কর্মসংস্থান তৈরি করতে বদ্ধপরিকর এই ফ্যাশন ব্র্যান্ডটি। উন্নতমানের টেকসই ফেব্রিক্সের সাথে শিল্পীর চোখ ধাঁধানো নকশা বিবিয়ানার পোষাকে যুক্ত করে অনন্য আভিজাত্য। দীর্ঘমেয়াদী রঙ, আধুনিক ডিজাইন এবং  ভিন্নধর্মী থিমের জন্য বিবিয়ানা বরাবর সবার থেকে আলাদা। শাড়ি, কামিজ, কুর্তি, ফতুয়া, পাঞ্জাবি ইত্যাদি সবই থাকে বিবিয়ানার কালেকশনে। আসছে ঈদে দেশিয় ট্রেডিশনাল লুকের পোষাকের জন্য আপনি নির্দ্বিধায় বেছে নিতে পারেন বিবিয়ানা ব্র্যান্ডটিকে।


পরিশিষ্ট

প্রতিটি স্বনামধন্য ফ্যাশন হাউজ অথবা ব্র্যান্ড বিভিন্ন উৎসবের মতো ঈদেও স্বতন্ত্র নকশার নানা এক্সক্লুসিভ কালেকশনের পসরা নিয়ে আসে ক্রেতাদের জন্য। এই লিস্টে নেই, এমন অনেক পুরনো এবং নতুন পোষাক ব্র্যান্ড রয়েছে বাংলাদেশে, যারা নিয়মিত দেশি কাপড় এবং তাঁত নিয়ে সফলভাবে কাজ করে চলেছে। তাই আসন্ন ঈদে নিজেদের বাজেট, পছন্দ এবং রুচি অনুযায়ী পোষাক ব্র্যান্ড বেছে নিয়ে কেনাকাটা করুন আনন্দের সাথে।


তথ্যসুত্রঃ

আগামীর বাংলা

 

DTB

 

Previous Post

Next Post

Related Posts

রমজানে স্পেশাল (ইফতার) ১০ টি স্ট্রিট ফুড

18-03-2024

Top 10 in Bangladesh

রমজানে স্পেশাল (ইফতার) ১০ টি স্ট্রিট ফুড

চলছে রমজান মাস। ধর্মীয় দিক থেকে অনেক বেশি ফজিলতপূর্ণ...

Read More
বাংলাদেশের সেরা ১০টি দেশীয় কোম্পানি

05-03-2024

Top 10 in Bangladesh

বাংলাদেশের সেরা ১০টি দেশীয় কোম্পানি

শিল্প বিপ্লবের পরবর্তী সময় থেকে শিল্প প্রতিষ্ঠান গুলোই...

Read More
বাংলাদেশের সেরা ১০ টি প্রকাশনী

01-02-2024

Top 10 in Bangladesh

বাংলাদেশের সেরা ১০ টি প্রকাশনী

আশির দশকে বাংলাদেশের প্রকাশনা জগতে বড় বিস্ফোরণ ঘটার...

Read More

Trending

About MAWblog

MAWblog strives to provide a platform for authors, reporters, business owners, academics, people who do writing as a hobby and concerned citizens to let their voices be heard by a wider community. Our goal is to publish contents that are in line with our core goals of promoting sustainable business practices, improving community harmony and facilitating knowledge sharing and ethical labour market practices.

We invite you to write and publish under any of our nine chosen categories and make an impact towards building a better and more sustainable future.

Sign Up for Our Weekly Fresh Newsletter