Home » MAWblog » Miscellaneous » GTA 6 গেমিং এর নতুন ভবিষ্যৎ? কি চমক থাকছে গেমটিতে?
Miscellaneous
Written by: এস এম নাহিয়ান
18-12-2023
জিটিএ ৬, গ্র্যান্ড থেফট অটো ৬! ৯০ এর দশক থেকে শুরু করে ২০০০ এর দশকে জন্ম নেওয়া প্রজন্ম দুটোর কাছে এর চেয়ে বেশি পরিচিত গেম মনে হয় আর নেই। সবার কাছে না হলেও, অনেকের কাছেই যে এটি সবচেয়ে প্রিয় গেম, তা আর বলার অবকাশ রাখে না। এটি যেন শুধু এক গেম নয়, এটি যেন শৈশবের স্মৃতি। আর ঠিক সে কারণেই হয়তো এই সিরিজের নতুন গেমটির একটি ট্রেইলার বের হওয়াতেই সবার এতটা আগ্রহ, এতটা উল্লাস। তাই আজকের লেখায় থাকছে জিটিএ ৬ নিয়ে বিস্তারিত। চলুন জেনে নেওয়া যাক কি কি চমক থাকছে গেমটিতে।
জিটিএ ৬ নিয়ে কথা বলতে চাইলে রকস্টার গেমসকে নিয়ে কথা বলতেই হয়। রকস্টার গেমস হলো সম্পূর্ণ জিটিএ সিরিজের পাবলিশিং কোম্পানি। ১৯৯৮ সালে প্রতিষ্ঠিত এই প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা মোট ৫ জন। দুই ভাই ড্যান হাউজার (Dan Houser) এবং স্যাম হাউজার (Sam Houser) এর পাশাপাশি টেরি ভনোভন (Terry Donovan), গ্যারি ফোরম্যান (Gary Foreman) ও জেইমি কিং (Jaime King) মিলে প্রতিষ্ঠা করেন রকস্টার গেমস। তবে রকস্টার গেমসের গল্পের সাথে চলে আসে আরও একটি ভিডিও গেম পাবলিশারের নাম।
ব্রিটিশ কোম্পানি ‘বিএমজি ইন্টারঅ্যাকটিভ’কে (BMG Interactive) বলা হয় রকস্টারের আদিরূপ। রকস্টারের পাঁচ প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন এই বিএমজি ইন্টারঅ্যাকটিভের কর্মকর্তা। ১৯৯৮ সালে আমেরিকান‘গেম হোল্ডিং কোম্পানি ‘টেক-টু ইন্টারঅ্যাকটিভ’ (Take-Two Interactive) তাদের ১৬% শেয়ারের বিনিময়ে বিএমজিকে কিনে নেয়। আর এরপরেও ড্যান ও স্যাম হাউজার টেক-টু ইন্টারঅ্যাকটিভে যোগ দিয়ে প্রতিষ্ঠা করেন রকস্টার গেমস। সে রকস্টার গেমসের তৈরি জিটিএ সিরিজটিই আজকের টেক-টু ইন্টারঅ্যাকটিভের জন্য স্বর্ণের খনি। আর বরাবরের মতো এবারও তাই প্রমাণ করেছে জিটিএ ৬ এর ট্রেইলার।
জিটিএ সিরিজ
পৃথিবীর প্রথম তিনটি জনপ্রিয় গেম সিরিজ গুলোর মধ্যে জিটিএ সিরিজ অবশ্যই থাকবে। তবে এই সিরিজটির শুরু সেই বিজিএম ইন্টারঅ্যাকটিভ এর হাত ধরে। ১৯৯৭ সালে মুক্তি পায় এই সিরিজের প্রথম গেম, গ্র্যান্ড থেফট অটো ওরফে জিটিএ। বিজিএম ক্রয় করার পর অন্য বেশ কিছু টাইটেলের সাথে সাথে গ্র্যান্ড থেফট অটো এর সত্ত্বও পেয়ে যায় টেক-টু ইন্টারঅ্যাকটিভ। পরবর্তীতে মুক্তি পেয়েছে জিটিএ সিরিজের বেশ কিছু গেম। সেগুলো হলোঃ-
গেম |
মুক্তিকাল |
মাধ্যম |
গ্র্যান্ড থেফট অটো |
১৯৯৭ |
কম্পিউটার, পিএস ১ |
গ্র্যান্ড থেফট অটোঃ লন্ডন ১৯৬৯ |
১৯৯৯ |
কম্পিউটার, পিএস ১ |
গ্র্যান্ড থেফট অটো ২ |
১৯৯৯ |
কম্পিউটার, পিএস১, ড্রিমকাস্ট, গেম বয়। |
গ্র্যান্ড থেফট অটো ৩ |
২০০১ |
পিএস ২, কম্পিউটার, এক্সবক্স |
গ্র্যান্ড থেফট অটোঃ ভাইস সিটি |
২০০২ |
পিএস২, কম্পিউটার, এক্সবক্স, ম্যাক, অ্যান্ড্রয়েড, আইওএস |
গ্র্যান্ড থেফট অটোঃ স্যান অ্যানড্রেস |
২০০৪ |
পিএস২, কম্পিউটার, পিএস৩, এক্সবক্স, এক্সবক্স ৩৬০, ম্যাক, অ্যান্ড্রয়েড, আইওএস |
গ্র্যান্ড থেফট অটোঃ লিবার্টি সিটি স্টোরিজ |
২০০৫ |
পিএস২, কম্পিউটার, পিএস৩, এক্সবক্স, এক্সবক্স ৩৬০, ম্যাক, অ্যান্ড্রয়েড, আইওএস |
গ্র্যান্ড থেফট অটোঃ ভাইস সিটি স্টোরিজ |
২০০৬ |
পিএসপি, পিএস২, পিএস৩ |
গ্র্যান্ড থেফট অটোঃ ৪ |
২০০৮ |
পিএস৩, এক্সবক্স ৩৬০, কম্পিউটার |
গ্র্যান্ড থেফট অটোঃ ৫ |
২০১৩ |
পিএস৩, পিএস৪, এক্সবক্স ৩৬০, এক্সবক্স ওয়ান, কম্পিউটার, পিএস৫, এক্সবক্স এক্সএস। |
এই গেমগুলোর মাঝে জনপ্রিয়তার দিক থেকে সবচেয়ে এগিয়ে থাকবে দুইটি গেম। ‘জিটিএ স্যান অ্যাড্রেস’ ও ‘জিটিএ ৫’। আর এরপরেই আছে ‘ভাইস সিটি’ ও ‘লিবার্টি সিটি’। সিরিজের বাকি সকল গেমগুলোও কম বেশি জনপ্রিয় হলেও, উপরে উল্লিখিত চারটি গেমের অবস্থান গেমারদের কাছে কিছুটা আলাদা। ৯০ দশকে জন্মানো অনেকেরই বিকেল বেলা ঘন্টার পর ঘন্টা হয়তো কেটেছে ভাইস সিটি, স্যান অ্যাড্রেস ও লিবার্টি সিটিতে।
জিটিএ সিরিজের হালের গেম হলো জিটিএ ৫। তবে সর্বশেষ মুক্তি পাওয়া এই গেমটিও আজ ১০ বছরের পুরোনো। কিন্তু জিটিএ ৬ কে নিয়ে কথা বলতে হলে জিটিএ ৫ এর কথা স্বয়ংক্রিয়ভাবেই চলে আসে। কারণ জিটিএ ৬ কে নিয়ে জল্পনা-কল্পনা গুলো আসলে যেন জিটিএ ৫ এর ছায়া থেকেই তৈরি হয়েছে। ২০১৩ সালে প্রকাশ পাওয়া এই গেমটি আজ অবধি টেক-টু ইন্টারঅ্যাকটিভস এর সর্বশ্রেষ্ঠ গেম। গত ১০ বছরে জিটিএ ৫ গেমটির বিক্রির পরিমাণ ১৯০ মিলিয়ন কপি। আর শুধু এই জিটিএ ৫ থেকেই কোম্পানিটির আয় ৭.৭ বিলিয়ন ডলার। মুক্তিকালে এই গেমটির গ্রাফিক্স, গেমপ্লে থেকে শুরু করে প্রায় সব কিছুই অন্যন্য ছিল। তবে জিটিএ ৬ এর শুধু প্রথম ট্রেইলারটি বের হলেও বোঝা যাচ্ছে যে এটি তার পূর্বপুরুষের পথেই হাটতে যাচ্ছে।
প্রতিটি জিটিএ গেমের মতো এই গেমটিতেও থাকছে রোমাঞ্চকর অসংখ্য মিশন, ওপেন ওয়ার্ল্ডের সেরা অভিজ্ঞতা এবং দারুণ গ্রাফিক্স। শুধু একশন গেম না হলেও থাকছে দারুণ একশন যা এমনকি হার মানাতে পারে সেরা একশন গেম গুলোকেও। কিন্তু জিটিএ গেমারদের কাছে এসব নতুন কিছু নয়। তবে জিটি ৫ এর সাথে তুলনা করলে জিটিএ ৬ এ কিছুটা পরিবর্তন এসেছে। চলুন জানা যাক কি কি থাকছে জিটি৬ এ।
যুক্তরাষ্ট্রের মিয়ামি শহরের একটি কাল্পনিক রুপ এই ভাইস সিটি। গেমিং জগতে এই ভাইস সিটির রাস্তায় অনেক যুবক, কিশোর ও অসংখ্য ঘন্টা কাটিয়েছেন। জিটিএ ৬ এ এসে আবারও সেই ভাইস সিটিকেই ফিরিয়ে আনছে রকস্টার। ভাইস সিটির সেই বিচ, সেই রাস্তা থেকে শুরু করে সব কিছুই থাকছে নতুন রুপে। মুক্তি পাওয়ার পরে গেমটি হয়তো অনেক গেমারকেই স্মৃতিকাতর করে তুলবে।
জিটিএ সিরিজে এই প্রথম কোনো মহিলা চরিত্রকে প্রধান চরিত্র হিসেবে দেখা যাচ্ছে। বিষয়টি বেশ আলোচনা হয়েছে বটে। রকস্টারের ট্রেইলার অনুযায়ী মহিলা চরিত্রটির নাম লুসিয়া (Lucia)। সাধারণত এ ধরনের ক্রাইম থ্রিলার গেমে মহিলা প্রধান চরিত্র তেমন দেখা যায় না। রকস্টারের পক্ষ থেকে এটি এক সাহসী পদক্ষেপই বলতে হবে।
জিটি৫ ব্যাতীত সকল জিটিএ গেমেই প্রধান চরিত্র ছিল একটি করে। জিটিএ ৫ এই প্রথম একাধিক প্রধান চরিত্রের প্রচলন ঘটায় রকস্টার। জিটিএ ৫ এ তিনটি চরিত্র নিয়ে খেলা গেলেও জিটিএ ৬ এ থাকছে দুইটি চরিত্র। এখানেই জিটিএ ৫ এর সাথে জিটিএ ৬ এর বেশ বড় প্রার্থক্য রয়েছে বলা যায়।
জিটিএ ৬ এর ম্যাপটি হবে বিশাল। শুধু তাই নয়, সময়ের সাথে সাথে রকস্টার আপডেটের সাহায্যে গেমের ম্যাপকে আরও বৃহৎ করে তুলবে। সেখানে থাকবে নতুন রোমাঞ্চ ও নতুন মিশন। জিটিএ ৬ কে নিয়ে ব্লুমবার্গ (Bloomberg) এর করা এক রিপোর্টে এমন তথ্যই উঠে এসেছে। যদিও রকস্টার এ বিষয়ে কোনও মন্তব্য করে নি, তবে এমনটি সত্য হওয়ার বেশ সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ এখন অবধি জিটিএ ৬ এর যেসব লিক এসেছে, তার অনেক গুলোই সত্যি হয়েছে। তার কারণ লিকগুলো করা হয়েছে সরাসরি রকস্টারের সার্ভার আক্রমণ করে। তবে আসলেই এমন ক্রমবর্ধমান ম্যাপ থাকবে কি না, তা সময়ই বলে দেবে।
জিটিএ সিরিজের গেম সবসময়ই গ্রাফিক্স ও গেমপ্লে এর ক্ষেত্রে সময় থেকে এগিয়ে থাকে। এবারও যে তাই হবে তা বোঝাই যাচ্ছে। জিটিএ ৬ এর সদ্য মুক্তি পাওয়া ট্রেইলারটিতে যেই গ্রাফিক্স দেখা গিয়েছে, তা অসাধারণ। মানুষের চুল থেকে শুরু করে আশে পাশের পরিবেশ, সব কিছুতেই দারুণ গ্রাফিক্স এর দেখা মিলেছে। এমনকি ইন্টারনেট জুড়ে অসংখ্য মানুষ জিটিএ ৬ এর ছবি এবং বাস্তব পৃথিবীর একই স্থানের ছবি তুলনা করে দেখছে। অনেক ক্ষেত্রেই সৌন্দর্যের দিক থেকে জিটিএ ৬ই হয়তো এগিয়ে থাকছে। সব মিলিয়ে অন্যন্য সাধারণ গ্রাফিক্স যে জিটিএ ৬ এ থাকছে, তা বলাই বাহুল্য।
রকস্টারের গেম মানেই নানা জল্পনা কল্পনা। প্রতিটি রকস্টার গেম মুক্তি পাওয়ার আগে পরে তাই অনেক ঘটনা বিশ্বব্যাপী ভাইরাল হয়ে যায়। জিটিএ ৬ এর ক্ষেত্রে কথাটি আরও বেশি শক্তি। গোটা বিশ্ব জুড়ে চলা মাতামাতির কিছু নিদর্শন এই ঘটনাগুলো।
গেমিং শিল্পে গেম লিক হওয়ার ঘটনা নতুন নয়। গেম যত বেশি জনপ্রিয়, সেটি লিক করার চেষ্টা ততই বেশি। এমনকি রকস্টারের অজস্র্য নিরাপত্তার বহর পাশ কাটিয়েও গত বছর জিটিএ ৬ এর এক বিশাল লিক হয়। ২০২২ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর ইন্টারনেট ছেয়ে যায় জিটিএ ৬ এর নানা রকম লিক হওয়া ভিডিও ও স্ক্রিনশটে। সেগুলো সবই ছিল প্রি-বিল্ট ভার্সন (Pre-Built Version)। অর্থাৎ গেমটি বানানোর সময়েই রকস্টারের সার্ভার হ্যাক করে ইন্টারনেটে ছেড়ে দেওয়া হয়েছিলো ভিডিও গুলো। রকস্টার সেই লিকের কথা স্বীকারও করে নিয়েছিলো। ২০২৩ সালে এসে অফিসিয়াল ট্রেইলার মুক্তির পাওয়ার পর আবারও ঘুরে ফিরে সেই লিকের কথা সামনে চলে আসছে।
জিটিএ ৬ কে নিয়ে দ্বিতীয় উল্লেখযোগ্য ঘটনাটিও লিকের। রকস্টার গেমস অনেকটা বাধ্য হয়েই জিটিএ ৬ এর অফিসিয়াল ট্রেইলার নির্ধারিত সময়ের কিছুটা আগে মুক্তি দিয়েছে। কারণ আর কিছুই নয়। রকস্টার উন্মুক্ত করার আগেই ট্রেইলারটি লিক হয়ে ছড়িয়ে পড়ে ইন্টারনেট। এরপর নির্ধারিত সময়ের আগেই মুক্তি পায় কাঙ্খিত ট্রেইলার।
জিটিএ ৬ এর ট্রেইলারের একটি চরিত্রকে নিয়ে বহুল আলোচনা হচ্ছে। ট্রেইলারটির একটি অংশে কয়েক সেকেন্ডের জন্য একজন জোকাররুপী আসামীকে দেখানো হয়। লরেন্স সুলিভান (Lawrence Sullivan) নামে ফ্লোরিডার এক নাগরিকের দাবি, এই চরিত্রটি সরাসরি তার চেহারার আদলে বানানো হয়েছে। এজন্য তিনি এক টিকটক ভিডিওতে রকস্টার গেমসকে মামলার হুমকি দিয়েছেন। তার দাবি, ৩ দিনের মধ্যে তাকে মিলিয়ন ডলার দেওয়া না হলে তার আইনজীবীরা রকস্টারের প্রতি কঠোর ব্যবস্থা নেবেন। যদিও রকস্টার থেকে এ দাবির কোনো উত্তর দেওয়া হয় নি। তবে এটুকু মনে রাখতে হবে, রকস্টার গেমস কোম্পানি দীর্ঘদিন যাবত বিতর্কিত গেম বানিয়ে আসছে। তাই তাদের আইনজীবী দল বহু আগে থেকেই বিশ্বমানের। সুতরাং মি. সুলিভান আসলেই রকস্টার থেকে টাকা আদায় করতে পারবেন, সে সম্ভাবনা শূন্যের কাছাকাছি।
পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি খরুচে গেম বানানোর তকমাটা রকস্টার বরাবরই পছন্দ করে। জিটিএ ৫ এর বাজেট ছিল ২৬৫ মিলিয়ন ডলার। যা ছিল সেই সময়ের সবচেয়ে বেশি খরুচে গেম। জিটিএ ৬ এর মাধ্যমে রকস্টার আবারো সেই রেকর্ড ভঙ্গ করতে চলেছে। জিটিএ ৬ এর ডেভেলপমেন্ট বাজেট যেকোনো গেমকে ছাড়িয়ে সর্বকালের সবচেয়ে বেশি খরুচে গেম হতে যাচ্ছে। যার পরিমাণটা ২ বিলিয়ন ডলার। তবে এত অতিরিক্ত পরিমাণ অর্থ খরচ করে বানানোর পরেও যে গেমটি লাভের মুখ বেশ ভাল ভাবেই দেখবে, তা বলাই বাহুল্য।
অনেক গেমারের কাছেই জিটিএ সিরিজ শুধু গেম নয়, বরং ছোটবেলার আবেগ। আর এমন গেমারের সংখ্যা পৃথিবী জুড়ে নেহায়েত কম নয়। পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় গেম গুলোর একটি এই জিটিএ সিরিজ। এর আগামী সংস্করণ যে গেমিং শিল্পে নতুন মাত্রা আনতে যাচ্ছে তা প্রায় সুনিশ্চিত। সময়ের সাথে সাথে জিটিএ ৬ সম্পর্কে আসতে যাচ্ছে আরও নানা নতুন তথ্য। যার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে গেমিং শিল্পের কোটি কোটি গ্রাহক।
৫। আইজিএন (IGN)
28-11-2024
Miscellaneous
সংবিধানকে বলা চলে রাষ্ট্র পরিচালনার মৌলিক দলিল। সরকার...
Read More20-11-2024
Miscellaneous
শিশুদের মনোরঞ্জন এবং শেখার অন্যতম শক্তিশালী মাধ্যম হল...
Read More31-10-2024
Miscellaneous
বাংলাদেশের ব্যান্ড সঙ্গীতের সূচনার শুরুটা বস্তুত...
Read MoreTop 10 in...
03-10-2022
Miscellaneous...
20-08-2024
Miscellaneous...
10-12-2023
International...
03-10-2024
MAWblog strives to provide a platform for authors, reporters, business owners, academics, people who do writing as a hobby and concerned citizens to let their voices be heard by a wider community. Our goal is to publish contents that are in line with our core goals of promoting sustainable business practices, improving community harmony and facilitating knowledge sharing and ethical labour market practices.
We invite you to write and publish under any of our nine chosen categories and make an impact towards building a better and more sustainable future.