Home » MAWblog » International » রাজনৈতিক অস্থিরতা যেভাবে একটি দেশের ব্যবসা ও অর্থনীতিকে ধংস্ব করতে পারে
International
Written by: এস এম নাহিয়ান
03-10-2024
রাজনৈতিক অস্থিরতা, যুদ্ধ, অর্থনৈতিক অবরোধ, এ সব কিছুই যে ব্যবসার জন্য খারাপ, তা নতুন করে বলার কিছু নেই। কিন্তু তিনটি বিষয়ের মধ্যে প্রথমটি বলতে গেলে পুরোপুরি একটি দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়। কিন্তু যতই অভ্যন্তরীণ হোক না কেন, এর প্রভাব যেন সর্বক্ষেত্রেই। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল - আইএমএফ, এ সংক্রান্ত একটি গবেষণা চালায়। ১৯৬০ থেকে ২০০৪ অবধি ১৬৯ দেশের উপর চালানো এ গবেষণায় দেখা যায় রাজনৈতিক ভাবে অস্থির দেশ গুলোর মাথা পিছু জিডিপি অন্য দেশ গুলো থেকে কম। এর কারণ হিসেবে উঠে আসে ক্ষীণ উৎপাদনশীলতা, মানবসম্পদ্দের অভাব, অর্থনৈতিক মুক্তির অভাব ইত্যাদি।
রাজনৈতিক অস্থিরতা কোন কোন উপায়ে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ক্ষতি করে?
রাজনৈতিক অস্থিরতা যে ব্যবসার জন্য খারাপ, সেটি হয়তো সকলেই জানেন। কিন্তু আপনি কি জানেন যে ঠিক কোন বিষয়টি আপনার ব্যবসা ও দেশের অর্থনীতির জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকর।
রাজনৈতিক অস্থিরতার সবচেয়ে বড় প্রভাব পড়ে থাকে বিনিয়োগের উপরে। দেশীয় ও বৈদিশিক, উভয় ক্ষেত্রেই বিনিয়োগের হার কমে যায়। কারণ ব্যবসায় বিনিয়োগের ক্ষেত্রে প্রথম বিষয়টিই হলো আস্থা। কিন্তু একটি দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির উপরেই যখন আস্থা রাখা যায় না, তখন সরকার, আইন-শৃঙ্খলা, কোনো কিছুরই উপরেই আস্থা রাখা যায় না।
বাংলাদেশী একটি প্রতিষ্ঠানে বৈদিশিক বিনিয়োগ আনার পথ মোটেও সহজ নয়। কিন্তু বৈদিশিক বিনিয়োগ আনা যতটাই কঠিন, রাজনৈতিক অস্থিরতার জন্য যাওয়া ততটাই সহজ। এমনকি বিশ্বব্যাপী বৈদিশিক বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সবার প্রথমেই যেটি দেখা হয়, সেটি হলো দেশটির রাজনীতি স্থিতিশীল কি না।
অস্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশে সরকার হুট করেই নানা সিধান্ত নেয়। এর ভেতর থাকতে পারে কোনো খাত বা প্রতিষ্ঠানকে জাতীয়করণের মতো পদক্ষেপ। যেমন অভ্যূথানের মাধ্যমে গামাল আবদেল নাসের মিশরের রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসার পর, অতি দ্রুত সুয়েজ খালকে রাষ্ট্রায়ত্ত করেন। যার ফলশ্রুতিতে প্রায় যুদ্ধ পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছিলো মিশরে।
চিত্রঃ সুয়েজ খালকে জাতীয়করণ করার পর যুক্তরাজ্যের জবাব
জাতীয়করণের মতো বড় পরিবর্তন না হলেও, ট্যাক্স ও অন্যান্য খাতে ব্যাপক পরিবর্তন আসতে পারে। শুধু মাত্র ট্যাক্সের পরিবর্তনের কারণেই একটি নির্দিষ্ট খাতের ব্যবসা অলাভজনক হয়ে যেতে পারে। বাংলাদেশেই রাজনৈতিক অস্থিরতা শুরু হওয়ার পূর্বেই বেভারেজ শিল্প ক্ষতির মুখে পড়েছিলো উচ্চ ট্যাক্সের কারণে। অস্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশে অর্থনৈতিক স্থবিরতা কাটাতে সরকার যদি আরও বেশি ট্যাক্স আরোপ করে করে, তবে তার ফল হবে ভয়াবহ।
জার্নাল অফ মানি, ক্রেডিট, অ্যান্ড ব্যাংকিং এ প্রকাশিত একটি গবেষণা অনুসারে রাজনৈতিক অস্থিরতার সাথে উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। ১০০ টি দেশের ১৯৬০ থেকে ১৯৯৯ অবধি তথ্য নিয়ে প্যানেল ডাটা ডিসকাশন টেকনিকের মাধ্যমে এ সিধান্তে উপনীত হয়েছে ইন্টারন্যাশনাল মনেটারি ফান্ড।
রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে কিভাবে ব্যবসায়িক কার্যক্রমে বাধা আসতে পারে তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ বাংলাদেশ। এশিয়া ও আফ্রিকার দেশ গুলোতেই মূলত রাজনৈতিক প্রতিহিংসা বেশি। বাংলাদেশে হরতালের কারণে মালবাহী ট্রাক পোড়ানো নতুন কিছু নয়। এছাড়াও রাজনৈতিক অস্থিরতার সাথে শ্রমিক ধর্মঘটও যেন একই সূত্রে বাঁধা।
গত কয়েক মাস আগে, ২০২৪ এর গণঅভ্যুত্থ্যানে এদেশের ক্রমবর্ধমান আইটি সেক্টর অকল্পনীয় ক্ষতির মুখে পড়েছে। ইন্টারনেটের অভাবে প্রায় ৭ দিন সমস্ত কার্যক্রম বন্ধ থাকায় হারিয়েছে অধিকাংশ গ্রাহক। ক্ষুন্ন হয়েছে অনেক কোম্পানির সুনাম। এমনকি নেপাল, ভুটান, ভারতে বিমানে করে গিয়েও কেউ কেউ গ্রাহকদের সাথে যোগাযোগ রক্ষার চেষ্টা করেছেন।
বৈদিশিক বিনিয়োগের ন্যায় বিদেশী ক্রেতারাই রাজনৈতিক অস্থিরতায় সবচেয়ে অস্বস্তিতে পড়ে। আবারও বাংলাদেশের উদাহরণই দিতে হয়। প্রায় ৭ দিন সমস্ত যোগাযোগ ছিন্ন থাকায় বাংলাদেশের উপর আস্থা হারিয়েছে অনেক বিদেশী ক্রেতার।
এর অন্যতম ভুক্তভোগী আইটি ও গার্মেন্টস খাত। দেশের অর্থনীতির মেরুদন্ড গার্মেন্টস খাত হলেও, একের পর এক বাতিল হয়েছে অর্ডার। একই সাথে ভবিষ্যতের শত শত সম্ভাবনার দ্বার বন্ধ হয়ে গেছে।
ব্যবসার খাত অনুযায়ী একেকটি দিক একেক ভাবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে প্রভাবিত করে। তবে সার্বিক ভাবে এই প্রতিটি জিনিসই যে দেশের অর্থনীতিকে স্থবির করে দেয়, তা বলাই বাহুল্য। আর এমন অর্থনৈতিক অস্থিরতা খুব নতুন নয়। চলুন জানা যাক এমন কিছু দেশের কথা। যাদের অর্থনীতি সম্পর্কে শুধু বলা যায়, “শেখর থেকে শিকড়ে”।
এক সময় লাতিন আমেরিকার অন্যতম ধনী দেশ ভেনেজুয়েলা। ভেনেজুয়েলার অর্থনীতি প্রায় পুরোটাই ছিল তেল নির্ভর। ১৯৯৯ সালের ২ ফেব্রুয়ারি ক্ষমতায় আসেন প্রেসিডেন্ট হুগো চাভেজ (Hugo Chávez)। তিনি ছিলেন সমাজতন্ত্রে বিশ্বাসী। তাই এসেই অর্থনীতিতে আনেন একের পর একে সোশ্যালিস্ট পরিবর্তন।
চিত্রঃ হুগো চাভেজ ও নিকোলাস মাদুরো
খুব স্বাভাবিক ভাবেই বিষয়টি ভাল ভাবে নেয় নি তাদের নিকট প্রতিবেশী আমেরিকা। বিশ্বে পুঁজিবাদের এর ধারক ও বাহক বটে তারা। ২০০৫ সাল থেকে ভেনেজুয়েলার রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গকে টার্গেট করে স্যাংশন দিতে থাকে আমেরিকা। ২০০৮ সালে ভেনেজুয়েলা আমেরিকার রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়। অতঃপর হুগো চাভেজ এর উত্তরসূরী নিকোলাস মাদুরো ক্ষমতায় আসেন ২০১৩ সালে।
ততদিনে ভেনেজুয়েলার তেল শিল্প অসংখ্য অর্থনৈতিক অবরোধে জর্জরিত। মাদুরোর সময়ে রাজনৈতিক অস্থিরতা আরও অনেক বাড়ে। শুরু হয় ব্যাপক দুর্নীতি ও অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনা। ২০১৯ সালে মুদ্রাস্ফীতি যেয়ে দাঁড়ায় ৩ লক্ষ ৪৪ হাজার ৫০৯.৫%! হ্যা, ভুল শুনছেন না।
এমন ভয়াবহ অর্থনৈতিক অবস্থা, আইন-শৃঙ্খলার অভাবে সকল বৈদিশিক বিনিয়োগ ফেরত চলে যায়। কার্যক্রম বন্ধ করে পেপসি, কোকা-কোলা, ফোর্ড এর ন্যায় বহুজাতিক কোম্পানি। নিদারুণ সংকটে দেশ ছাড়েন সবচেয়ে মেধাবী নাগরিকেরা। আর ঠিক এভাবেই আন্তর্জাতিক রাজনীতির টানা-পোড়নে ধংস্বের দ্বার প্রান্তে চলে যায় একটি সমৃদ্ধ দেশ।
‘ব্রেডবাস্কেট অফ আফ্রিকা’ এ নামেই পরিচিত ছিল দক্ষিণ-পূর্ব আফ্রিকার দেশ জিম্বাবুয়ে। মূলত ব্রিটিশ আমল ও স্বাধীনতা-পরবর্তী বছর গুলোতে কৃষিখাতে এর দারুণ অবস্থানই এনে দিয়েছিলো এ নাম। কিন্তু জিম্বাবুয়ের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ইতিহাসে এক কালো অধ্যায় বয়ে আনে তাদেরই নেতা, প্রেসিডেন্ট রবার্ট মুগাবে।
১৯৯০ এর দশক থেকেই নানা ধরনের স্বৈরাচারী পদক্ষেপ নিতে থাকে মুগাবে। ২০০০ সালে এসে তা ধারণ করে চূড়ান্ত রুপ। চালু করা হয় ‘ল্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন প্রোগ্রাম’ (Land Distribution Program)। এর আওতায় রাষ্ট্রীয় ভাবে সাদা চামড়ার চাষীদের কাছ থেকে কেড়ে নেওয়া হয় জমি। তা বিতরণ করা হয় কৃষাঙ্গদের মাঝে। ফলে এক সময় ‘ব্রেডবাস্কেট’ হিসেবে পরিচিত জিম্বাবুয়ের খাদ্য উৎপাদন প্রায় ধংস্বের মুখে পড়ে।
এ ধরনের স্বেচ্ছাচারিতার জবাব ৯০ এর দশকেই পেতে শুরু করে জিম্বাবুয়ে। আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, এমনকি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের থেকেও অবোরোধের শিকার হয় দেশটি। এছাড়াও রাজনৈতিক অস্থিরতা ও লুট-পাটে কারণে ভেঙে পড়ে ব্যাংকিং সেক্টর। বন্ধ হয়ে যায় বিনিয়োগ।
চিত্রঃ রবার্ট মাদুরো
একইসাথে রাজনৈতিক অস্থিরতা চলে অন্যান্য ফ্রন্টেও। মুগাবের নির্দেশে সামরিক আগ্রাসন চালানো হয় কঙ্গোর বিরুদ্ধে। আর সে খরচ চালাতে ছাপানো হয় প্রচুর জিম্বাবুয়েন ডলার। খাদ্যের অভাব মেটাতে করা হয় লাগাম ছাড়া রপ্তানি। ফলে যা হওয়ার তাই হয়। মুদ্রাস্ফীতির মাত্রা যেয়ে দাঁড়ায় ৭৯.৭ বিলিয়ন %। ২০০৫ সালে এক আমেরিকার ডলার ছিল ১০,০০০ জিম্বাবুয়েন ডলার। ২০০৮ সালে তা হয়ে যায় ২.৬ ট্রিলিয়ন জিম্বাবুয়েন ডলার। এমনকি ছাপানো হয় ১০০ ট্রিলিয়ন ডলারের নোট!
চিত্রঃ ১০০ ট্রিলিয়ন জিম্বাবুয়েন ডলার
আর এভাবেই রাজনৈতিক অদূরদর্শিতা, অস্থিরতা, ও হটকারিতার কারণে ধংস্ব হয়ে যায় দেশটির অর্থনীতি।
বহিরাগত রাজনীতির প্রভাবে কিভাবে একটি দেশ ধংস্ব হয়ে যায়, তার আরেকটি প্রকৃষ্ট উদাহরণ লিবিয়া। স্বৈরাচার হলেও লিবিয়ার শাসন মুয়াম্মার গাদ্দাফির সময়ে লিবিয়ার জনগণের নাগরিক সুবিধা গুলো নিশ্চিত করা হতো। চিকিৎসা, শিক্ষা, কৃষিখাতের সরঞ্জামি ছিলো সম্পূর্ণ ফ্রি। এছাড়াও নতুন বিয়ে করলে এবং বাচ্চা হলে ছিল সরকারী বোনাস। এমনকি নাগরিকদের বিনামূল্যে বাড়ি দেওয়ার প্রকল্পও হাতে নিয়েছিলো গাদ্দাফী সরকার।
চিত্রঃ স্বল্প-বয়সী কর্নেল মুয়াম্মার গাদ্দাফি
তবে সকল সুযোগ সুবিধার পরেও এ কথা মাথায় রাখতে হবে যে সাইফ গাদ্দাফী ছিলেন একজন স্বৈরশাসক। তিনি সেনাবাহিনীর কর্নেল থাকা অবস্থায় রাজা ইদ্রিস এর বিরুদ্ধে সেনা অভূত্থ্যান করেন। তার ফলস্বরুপ ক্ষমতায় আহরণ করেন ১৯৬৯ সালে। অতঃপর দীর্ঘ ৪১ বছর ছিলেন ক্ষমতায়।
কিন্তু ২০১১ সালের আরব বসন্ত ছিল গাদ্দাফীর বিদায় ঘন্টি। ২০ অক্টোবর বিদ্রোহীদের হাতে ধরা পড়ার পর কিছুক্ষণের মধ্যেই নৃশংস ভাবে হত্যা করা হয় গাদ্দাফীকে। পরবর্তীতে বিদ্রোহীদের দাবি মতে নানা ধরনের নথিপত্র খুঁজে পাওয়া যায় গাদ্দাফীর বাস ভবনে। সে সব নথীর উপর ভিত্তি করে মিস্তারার জনগণকে অভুক্ত রেখে নৃশংস অত্যাচারের অভিযোগ তোলা হয় গাদ্দাফীর উপরে। তবে গাদ্দাফী আদৌ কতটা দোষী ছিলেন সে বিষয়ে বিশ্লেষণ করা আজকের লেখার বিষয় বস্তু নয়।
চিত্রঃ গাদ্দাফির মূর্তির মাথার ওপর বিদ্রোহীদের পা
গাদ্দাফীর মৃত্যুর পর লন্ড ভন্ড হয়ে যায় লিবিয়া। একাধিক স্বশস্ত্র গোষ্ঠী লিবিয়ার দখল নিতে মরিয়া হয়ে ওঠে। শুরু হয় গৃহযুদ্ধ। ২০১৪ সালের পরে চুক্তিভিত্তিক শান্তি আসলেও আবারও পুনরাবৃত্তি ঘটে গৃহযুদ্ধের। অতঃপর ২০২০ সালের ২৩শে অক্টোবর হয় শান্তি চুক্তি। কিন্তু এই রাজনৈতিক ও সামরিক অস্থিরতার মধ্যে দিয়ে ধংস্ব হয়ে গেছে লিবিয়ার অর্থনীতি ও অবকাঠামো। অধিকাংশ তেলক্ষেত্র গুলো বিভিন্ন বিদ্রোহীদের দখলে। এমনকি বন্দর গুলোও তারা নিয়ন্ত্রণ করে। সব মিলিয়ে লিবিয়ার পরিণতিকে নিতান্ত দুঃখজনক ছাড়া আর কিছুই বলার নেই।
পরিশেষে বলা যায়, রাজনৈতিক অস্থিরতা যেমন ব্যবসা ও অর্থনীতির জন্য ক্ষতিকর, চূড়ান্ত রাজনৈতিক অস্থিরতা সমগ্র দেশের জন্যই ক্ষতিকর। আর এখানে ব্যবসায়ী মহল ও নেতাদের বেশ বড় ভূমিকা পালনের সুযোগ রয়েছে। কারণ বাংলাদেশের মতো দেশ গুলোর অর্থনীতি চলেই প্রাইভেট সেক্টরের ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগের কারণে। তাই রাজনৈতিক পটভূমিতেও তাদের বেশ বড় ভূমিকা থাকে। এবং সেই ভূমিকার সঠিক প্রয়োগ হতে পারে দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার অন্যতম চাবিকাঠি।
তথ্যসূত্রঃ
১। আইএমএফ (১)
২। আইএমএফ (২)
24-11-2024
International
আধুনিক পৃথিবীতে যে নির্বাচনটি বিশ্বের উপর সবচেয়ে বেশি...
Read More21-11-2024
International
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (IMF) বিশ্বের অন্যতম প্রধান...
Read More14-11-2024
International
সত্য নাদেলা মাইক্রোসফটের সিইও হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের...
Read MoreTop 10 in...
03-10-2022
Miscellaneous...
20-08-2024
Miscellaneous...
10-12-2023
International...
03-10-2024
MAWblog strives to provide a platform for authors, reporters, business owners, academics, people who do writing as a hobby and concerned citizens to let their voices be heard by a wider community. Our goal is to publish contents that are in line with our core goals of promoting sustainable business practices, improving community harmony and facilitating knowledge sharing and ethical labour market practices.
We invite you to write and publish under any of our nine chosen categories and make an impact towards building a better and more sustainable future.