Home » MAWblog » Top 10 in Bangladesh » বাংলাদেশের সেরা ১০ টি প্রকাশনী
Top 10 in Bangladesh
Written by: সুরাইয়া জামান
01-02-2024
পঞ্চাশের দশকে প্রাথমিকভাবে যাত্রা শুরু করে আস্তে আস্তে বেড়ে উঠা কিছু ব্যবসার মধ্যে একটি হচ্ছে প্রকাশনা ব্যবসা। শুরুর কালে সামান্য কিছু বই প্রকাশিত হলেও বই প্রকাশনার ব্যবসাটি একটা কাঠামো লাভ করে ষাটের দশকের দিকে। তৎকালীন সময়ে প্রকাশনা ব্যবসার মূল বিস্তৃতি ঘটে মূলত খোশরোজ কিতাব মহল, বর্ণমিছিল, নওরোজ কিতাবিস্তান, ওসমানিয়া বুক ডিপো, কথাবিতান, আহমদ পাবলিশার্স, মাওলা ব্রাদার্স, আদিল ব্রাদার্স, সন্ধানী, বাংলা একাডেমি এই প্রকাশনা সংস্থাগুলোর হাত ধরে। পরবর্তীতে বই পড়ার বিভিন্ন খাতে এবং ধরণে মানুষের বিচরণ বেড়েছে। ফলে সময়ের পরিক্রমায় আত্মপ্রকাশ ঘটেছে আরো অনেক প্রকাশনা সংস্থার। মুক্তধারা, সেবা প্রকাশনী, কালি কলম, অনিন্দ্য, বিউটি বুক হাউস, নওরোজ সাহিত্য সম্ভার, খান ব্রাদার্স, প্রগতি, ইউপিএল ইত্যাদি প্রকাশনীর নাম আমরা সবাইই কমবেশি শুনেছি।
আশির দশকে বাংলাদেশের প্রকাশনা জগতে বড় বিস্ফোরণ ঘটার মাধ্যমে অন্তত আরো একশোটির বেশি প্রকাশনা সংস্থার জন্ম হয়েছে, যারা এখনো পর্যন্ত অবিরত বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরনের বই প্রকাশ করে চলেছে। আজ জানবো এরকমই ১০টি সেরা প্রকাশনী সম্পর্কে।
বই পড়ার পাশাপাশি আপনি যদি মুভিপ্রেমী হয়ে থাকেন এবং ব্যবসার চিন্তা করে থাকেন, তবে এই লেখাটি আপনার জন্যই! পড়ুন- যে ৭টি সিনেমা আপনাকে ব্যবসায় অনুপ্রাণিত করবে
বাংলাদেশের শিল্প ও সাহিত্য অঙ্গনে হুমায়ূন আহমেদের বিচরণ সম্পর্কে বলতে গেলে অনেকটা সময় ফুরিয়ে যাবে। গল্পগাঁথায় মোড়ানো তার একেকটা বই যেন সময়ের শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি! তার অনবদ্য একেকটা সৃষ্টির অন্যতম অংশ হচ্ছে অন্যপ্রকাশ প্রকাশনী। বলা হয়, হুমায়ূন আহমেদের বই প্রকাশের মাধ্যমেই এই প্রকাশনী বেশ পরিচিতি পেয়েছে। হুমায়ূন আহমেদের দেয়াল, হিমু দশ, হিমু এবং হার্ভার্ড পিএইচডি বল্টু ভাই, মেঘের ওপর বাড়ি, যখন নামিবে আঁধার, বাদশাহ নামদার, নন্দিত নরকে, শঙ্খনীল কারাগার ইত্যাদি অসংখ্য বই অন্যপ্রকাশে পাওয়া যায়। প্রত্যেক বছর বাংলা একাডেমী বইমেলা ছাড়াও অন্যপ্রকাশ অন্তত ১০দিনের জন্য একক বইমেলা করে থাকে। বর্তমান সময়ের পরিচিত ইংরেজি শিক্ষক মুনজেরিন শহীদ, সাদাত হোসাইন এর বিভিন্ন বই সহ আরো অনেক খ্যাতিসম্পন্ন লেখকের বই প্রকাশ করেছে অন্যপ্রকাশ।
নগরবাসী বই প্রেমিকদের কাছে কফিতে চুমুক দিতে দিতে বই পড়ে অবসর কাটাবার অন্যতম স্থান হচ্ছে বাতিঘর। তাই বই প্রেমীরা বাতিঘর চেনে না তা যেন হতেই পারে না। সুউচ্চ তাকে সারি সারি সাজানো বই, হলুদ আলো, আরামদায়ক বসবার জায়গা সব মিলিয়ে যেন এক স্বপ্নপুরী হচ্ছে বাতিঘর। ১৯ বছর বয়েসী এই প্রতিষ্ঠান শুধু বই বিপণন করেই তুষ্ট থাকেনি, বরং বিপণনের পাশাপাশি বই প্রকাশেও দিয়েছে বেশ মনোযোগ। বই পাঠকদের জন্য মনোরম পরিবেশ তৈরি করার পাশাপাশি বাতিঘরের রয়েছে নিজস্ব প্রকাশনী। ‘লেখকের জনপ্রিয়তা নয়, সাহিত্যের গুণগত মান’ এই শ্লোগানে আস্তে আস্তে বড় হয়ে উঠা বাতিঘর প্রকাশনী এখন পর্যন্ত কবিতা, গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ, জীবনী, স্মৃতিকথা, ইতিহাস, চারুকলা, জার্নাল সহ প্রায় ৬০ টি বই প্রকাশ করেছে।
২০০৮ সালে বাংলাদেশের প্রকাশনা জগতে আবির্ভাব ঘটে তাম্রলিপি প্রকাশনীর। খ্যাতনামা ঔপন্যাসিক, কবি, প্রাবন্ধিক, সাংবাদিক, শিক্ষাবিদ ছাড়াও বহু তরুণ লেখকদের লেখা প্রকাশের মাধ্যমে ১ যুগের বেশি সময় ধরে এগিয়ে চলেছে এই প্রকাশনী। জাফর ইকবাল, রাকিবুল হাসান, মাহবুব নাহিদ, এহসানুল ইসলাম সহ আরো অনেক লেখকের বিজ্ঞান ও অংকভিত্তিক বই রয়েছে এই প্রকাশনীর। পাঠকের রুচির কথা বিবেচনায় রেখে বিভিন্ন ক্যাটাগরির বই সূলভ মূল্যে বিক্রির জন্য এই প্রকাশনীর রয়েছে বিশেষ জনপ্রিয়তা। অন্যান্য বইয়ের পাশাপাশি এই প্রকাশনীর রয়েছে জনপ্রিয় কিছু শিশুতোষ বই। এর মধ্যে আহসান হাবীবের হাঃ, জাফর ইকবালের বাপ্পার বন্ধু অন্যতম।
সৈয়দ মুজতবা আলী সহ আরো অনেক বিখ্যাত লেখকের বইসমগ্র নিয়ে চলমান ব্যবসায়িক প্রকাশনা সংস্থা হচ্ছে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র। কিশোর-তরুণদের মাঝে সাহিত্য ও সংস্কৃতির বার্তা ছড়িয়ে দিতে ১৯৭৮ সালে মাত্র ১৫ জন পাঠক নিয়ে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন প্রতিষ্ঠাতা আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ। অনেকটা সময় ধরে ভ্রাম্যমান এই লাইব্রেরি তৈরী করেছে হাজার হাজার সাহিত্যনুরাগী। এরপর এই প্রতিষ্ঠানের তৈরি হয় একটি নিজস্ব প্রকাশনী সংস্থা যেখানে ৩টি ক্যাটাগরীতে বই প্রকাশ হয়ে থাকে। বিশ্বের চিরায়ত গ্রন্থমালা, চিরায়ত বাংলা গ্রন্থমালা এবং কিশোর সাহিত্য গ্রন্থমালা, এই ৩ ক্যাটাগরীর আওতাভুক্ত বইগুলো বিশ্বের বিভিন্ন সভ্যতার, ভিন্ন দর্শন, বয়স এবং জনমতের প্রকাশ ঘটায়। চিন্তাধারার দিক থেকে এই প্রকাশনী অন্যান্য অনেক প্রকাশনীর থেকে অনেকটা এগিয়ে।
সুপরিচিত, সুপ্রাচীন এবং স্বনামধন্য প্রকাশনা সংস্থার নামের তালিকা করলে প্রথম দিকেই পাওয়া যাবে সেবা প্রকাশনীকে। বাংলার অন্যতম শ্রেষ্ঠ রহস্য ঔপন্যাসিক কাজী আনোয়ার হোসেনের হাত ধরে এই প্রকাশনীর জন্ম হয় ১৯৬৩ সালে। কিশোরদের কাছে তুমুল জনপ্রিয় গোয়েন্দা সিরিজ ‘তিন গোয়েন্দা’ হচ্ছে এই প্রকাশনীর অন্যতম মাইলফলক। ১৯৮৫ সালে শুরু হওয়া এই সিরিজের অন্যতম প্রধান চরিত্র হচ্ছে কিশোর পাশা। স্পাই সিরিজ খ্যাত ‘মাসুদ রানা’ নামক গোয়েন্দা সিরিজও এই প্রকাশনীর শ্রেষ্ঠ একটি প্রকাশ। এছাড়াও গোয়েন্দা রাজু সিরিজ, রোমহর্ষক সিরিজ, অ্যাডভেঞ্চার সিরিজ, অনুবাদ সিরিজ, কিশোর ক্লাসিক সিরিজ নামক আরো অনেকগুলো সিরিজ ক্যাটাগরিতে বই প্রকাশ করেছে এই প্রকাশনী। কাজী আনোয়ার হোসেন, রকিব হাসান, শামসুদ্দীন নওয়াব হচ্ছে এই প্রকাশনীর অন্যতম সেরা এবং জনপ্রিয় তিন ব্যক্তিত্ব।
প্রকাশনার উৎকর্ষতা ও নান্দনিকতার ছোঁয়ায় পরিবেষ্টিত অন্যতম একটি প্রকাশনী হচ্ছে মাওলা ব্রাদার্স। ১৯৫৪ সালে জন্ম নেওয়া ৭০ বছরের পুরনো এই প্রকাশনী সংস্থাটি সময়ের পরিক্রমায় হারিয়ে না গিয়ে বরং সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে সমসাময়িক অনেককেই ছাড়িয়ে সামনে এগিয়ে গেছে। ৭০ বছর ধরে অক্ষুণ্ণ রেখেছে বনেদিয়ানা। বিখ্যাত সব লেখক এবং সাহিত্যিকদের উৎকর্ষ মানের লেখা প্রকাশের মাধ্যমে দেখিয়েছেন নিজেদের মুন্সিয়ানা। জন্মের আদিলগ্ন থেকেই বইমেলায় অংশগ্রহণ করে থাকলেও এই ৭ দশকের বিভিন্ন সময়ে নিজেদের সার্বিক কাজ এবং স্টলের সাজ সজ্জার জন্য পেয়ে এসেছে বিভিন্ন পুরষ্কার। আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, আহমদ ছফা, হাসান আজিজুল হক, শাহাদুজ্জামান, মুনতাসির মামুন সহ আরো অনেক খ্যাতিমান লেখকের বই প্রকাশ করে থাকে মাওলা ব্রাদার্স। বিষয় ও গুণ-মানসম্মত সর্বাধিক বই প্রকাশের জন্য বাংলা একাডেমি থেকে ২০১৫ সালে মাওলা ব্রাদার্সকে চিত্তরঞ্জন সাহা স্মৃতি পুরস্কার প্রদান করা হয়।
১৯৮৭ সালে ছোট্ট একটি দোকানের মাধ্যমে পথ চলতে শুরু করেছিলো পাঠক সমাবেশ। দীর্ঘ ৩৭ বছরের পথ পাড়ি দিয়ে পাঠক সমাবেশ আজ বিচরণ করে সাহিত্যপ্রেমীদের মণিকোঠায়। গুণ-মান সম্মত লেখা প্রকাশের অঙ্গীকার নিয়ে এগিয়ে চলা পাঠক সমাবেশ অর্জন করতে পেরেছে পাঠক, লেখক কিংবা ক্রেতার বিশেষ আস্থা এবং ভালোবাসা। বইয়ের সংখ্যা নয়, বরং বইয়ের মান এবং বিষয়ে বিশ্বাসী এই প্রকাশনী সংস্থার রয়েছে দুটি পাঠক সমাবেশ কেন্দ্র। দেশের অন্যতম বৃহত্তর বই বিক্রয় কেন্দ্র এটি। এর প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে, পাঠকদের মাঝে বই পড়ার ব্যাপারে সচেতনতা তৈরি করা, আগ্রহ তৈরি করা। পাঠকদের বইয়ের প্রতি আকৃষ্ট করতে, তাদের হাতে সহজে বই পৌঁছে দিতে এবং পাঠকদের আরো কাছে যেতে পাঠক সমাবেশ তৈরি করেছে রিডার্স ক্লাব। প্রায় ২০০ এর বেশি প্রকাশিত বই রয়েছে তাদের।
১৯৮৮ সালে যাত্রা শুরু করা সময় প্রকাশন বর্তমানে বাংলাদেশের একটি স্বনামধন্য প্রকাশনী সংস্থা। লেখক, পাঠক ও প্রকাশক - এই তিনের সমন্বয়ে বিশ্বাসী সময় প্রকাশনের রয়েছে ১৩০০ এর বেশি বইয়ের ভান্ডার। সাধারনত যুদ্ধ, ইতিহাস এবং সভ্যতা বিষয়ক বই প্রকাশে সময় প্রকাশন প্রাধান্য দেয় বেশি। এছাড়াও গণিত, কল্পবৈজ্ঞানিক এবং পরিবেশগত ভূমিকা সম্পন্ন বইও তাদের রয়েছে। খ্যাতমান লেখক ছাড়াও তরুণ লেখকদের প্রাধান্য দিয়ে থাকে এই প্রকাশনী। বাংলাদেশ ছাড়াও বাংলাভাষী মানুষের বসবাস রয়েছে এমন শহরে তারা বই প্রকাশ করে থাকে। আরিফ আজাদের জনপ্রিয় কিছু বই ছাড়াও ধর্মীয় বিভিন্ন বই পাওয়া যায় এই প্রকাশনীর।
আদর্শ প্রকাশনী
সৃজনশীল, শিক্ষামূলক এবং একাডেমিক বই প্রকাশের অন্যতম আঁতুড়ঘর হচ্ছে আদর্শ প্রকাশনী। ২০১০ সাল থেকে চলমান এই প্রকাশনী সংস্থা এখনো পর্যন্ত ৭০০টির বেশি বই প্রকাশ করেছে। বিখ্যাত লেখকদের পাশাপাশি সৃজনশীল তরুণদের সুযোগ দেবার জন্য গ্রহণযোগ্যতার দিক থেকে এই প্রকাশনী অন্যান্য প্রকাশনী থেকে এগিয়ে। বিভিন্ন অনুপ্রেরণামূলক বই যেমন ‘তুমিও পারবে স্বপ্নকে ছুঁতে’, ‘বিলিয়ন ডলার স্টার্ট আপ’ ইত্যাদি বই এই প্রকাশনীর বেস্ট সেলার বই। এছাড়াও দক্ষতামূলক বিষয়ভিত্তিক বই যেমন, ‘ছোটদের স্পোকেন ইংলিশ’, ‘নিবিড় গণিত’, ‘গরীবের জেমস বন্ড’ ইত্যদি বইগুলো বেশ জনপ্রিয়। কেউ যদি তার সৃজনশীলতার মাধ্যমে বিষয়ভিত্তিক পারদর্শিতা লেখক হিসেবে পাঠকদের কাছে তুলে ধরতে চায়, তবে আদর্শ প্রকাশনী তার জন্য অন্যতম উপায় হতে পারে।
প্রথম আলো’র স্বত্বাধিকারে পরিচালিত অন্যতম সেরা একটি প্রকাশনী হচ্ছে প্রথমা প্রকাশন। ২০০৯ সালে প্রতিষ্ঠিত এই প্রকাশনী শুরু থেকেই মুক্তিযুদ্ধ ও স্বপক্ষের বিভিন্ন বিষয় এবং নতুন ধারার বা মাত্রার বই প্রকাশ করে আসছে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযোদ্ধাদের রণাঙ্গন থেকে লেখা চিঠি সমূহের সংকলন হচ্ছে ‘একাত্তরের চিঠি’, যা প্রথমা প্রকাশনের প্রথম প্রকাশিত বই। এছাড়াও মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নৌযুদ্ধ একাত্তর, অপারেশন জ্যাকপট সহ বিভিন্ন ধরনের ধর্মীয় বই প্রকাশ করে থাকে এই প্রকাশনীটি। শুরুর লগ্ন থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ২০০ এর বেশি লেখকের প্রায় ৯০০ বই প্রকাশ করেছে প্রথমা প্রকাশন।
বিঃদ্রঃ বইমেলা ছাড়াও বিভিন্ন প্রকাশনীর নিজস্ব দোকান, বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র কিংবা স্থানীয় বইয়ের দোকানগুলোতে সব ধরনের বই কিনতে পাওয়া যায়। অনলাইনে বই কেনার ক্ষেত্রে বুকশপ ডট কম, রকমারি ডট কম সহ আরো অনেক অনলাইন শপ আছে যেগুলো সূলভমূল্যে কিংবা বিশেষ ছাড়ে হোম ডেলিভারি দিয়ে থাকে।
পরিশেষ
ভালো বই মানুষের সর্বোত্তম বন্ধু, আত্মার খোরাক। তাই ভালো বই পড়া, পড়তে বলা খুব মহৎ কাজ হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে বহুকাল আগে থেকে। সুন্দর চকচকে মলাটে বাঁধাই করা নতুন বইয়ের গন্ধ নিতে আমরা সবাই পছন্দ করলেও বেশিরভাগই জানিনা এর পেছনের কথা। একটি বই পাঠকদের কাছে তুলে ধরার আগ পর্যন্ত এর পেছনে রচিত হয় অনেকগুলো মানুষের পরিশ্রম এবং জীবিকার গল্প। এসবের খোঁজ আমরা না জানলেও প্রকাশনা সংস্থাগুলো সাক্ষী হয়ে থাকে অপ্রকাশিত এসব গল্পের। প্রকাশিত কিংবা অপ্রকাশিত এতো গল্প নিয়েই গড়ে ওঠে প্রকাশনা ব্যবসা। তাই আসুন, বই পড়ি, বই পড়তে বলি।
25-03-2024
Top 10 in Bangladesh
পবিত্র রমজানে মাসব্যাপী সিয়াম সাধনার পর শাওয়াল মাসের...
Read More18-03-2024
Top 10 in Bangladesh
চলছে রমজান মাস। ধর্মীয় দিক থেকে অনেক বেশি ফজিলতপূর্ণ...
Read More05-03-2024
Top 10 in Bangladesh
শিল্প বিপ্লবের পরবর্তী সময় থেকে শিল্প প্রতিষ্ঠান গুলোই...
Read MoreTop 10 in...
03-10-2022
Miscellaneous...
20-08-2024
Miscellaneous...
10-12-2023
International...
03-10-2024
MAWblog strives to provide a platform for authors, reporters, business owners, academics, people who do writing as a hobby and concerned citizens to let their voices be heard by a wider community. Our goal is to publish contents that are in line with our core goals of promoting sustainable business practices, improving community harmony and facilitating knowledge sharing and ethical labour market practices.
We invite you to write and publish under any of our nine chosen categories and make an impact towards building a better and more sustainable future.