Home » MAWblog » Miscellaneous » ইউটিউবিং শুরু করতে যে ১০ টি গ্যাজেট প্রয়োজন হতে পারে
Miscellaneous
Written by: এস. এম. নাহিয়ান
12-10-2023
আপনি যদি নতুন ইউটিউব চ্যানেল শুরু করতে চান, তাহলে হুট করেই একটি চ্যানেল খুলে ফেলা কঠিন কিছু নয়। কিন্তু যদি চান যে আপনার চ্যানেলটি দীর্ঘস্থায়ী করবেন, সেক্ষেত্রে কিছু প্রস্তুতি নিয়ে খোলাটাই ভাল। এছাড়াও একটি ইউটিউব চ্যানেল যতই বড় করবেন, ততই এর ভিডিও গুলোর মানের প্রতি আরও বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। তাই ইউটিউবিং শুরু করার আগে অবশ্যই কিছু গ্যাজেট সম্পর্কে আপনার ধারনা থাকা উচিত যা হয়তো এক সময় আপনার জন্য অপরিহার্য হয়ে উঠবে। আর ঠিক তেমনই ১০টি গ্যাজেট নিয়ে সাজানো হয়েছে আজকের লেখাটি।
ইউটিউবিং এর পুরো বিষয়টিই মূলত দৃষ্টিনন্দন কিছু ভিডিও তৈরি করা। তাই ইউটিউবিং শুরু করতে ক্যামেরাই যে তালিকার প্রথমে থাকবে, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। এক্ষেত্রে ব্যবহারের ভিত্তিতে ক্যামেরা সমূহ মূলত তিন ভাগে ভাগ করা যায়।
আপনার চ্যানেলটি যদি নতুন হয়ে থাকে এবং বাজেটও থাকে সীমিত, তাহলে স্মার্টফোনের ক্যামেরাই হবে আপনার ভরসা। সত্যি বলতে এনায়েত চৌধুরীর ন্যায় অনেক সফল ইউটিউবাররাও শুরুটা করেছিলেন স্মার্টফোনের ক্যামেরা দিয়েই। এক্ষেত্রে স্যামসাং, পিক্সেল অথবা আইফোনের নতুন মডেলের ফোন গুলো থাকলে অনেকটাই সুবিধা হয়ে থাকে। তবে ভাল ক্যামেরা হলে যেকোনো ব্র্যান্ডের নতুন অথবা পুরোনো মডেলেও কোনো সমস্যা নেই।
আপনার ইউটিউব চ্যানেলের লক্ষ্য যদি হয়ে থাকে ঘরের বাইরের ভিডিও ধারণ করা, সেক্ষেত্রে প্রয়োজন একটি অ্যাকশন ক্যামেরার। জনপ্রিয় চ্যানেল ‘নাদির-অন-দি-গো’ এর মতো ট্রাভেলিং ব্লগ খুলতে চাইলে নিয়ে নিতে পারেন একটি গো প্রো ১১ (Go Pro 11) অথবা সমমানের কোনো অ্যাকশন ক্যামেরা।
প্রফেশনাল বা পেশাদার ক্যামেরার ব্যবহার পেশাদার কাজেই হয়ে থাকে। সিনেমার কাজে ব্যবহৃত ক্যামেরা দিয়েও অনেক ইউটিউবার ভিডিও করেন। তবে ছোট কিন্তু কার্যকরী পেশাদার ক্যামেরা চাইলে ব্ল্যাকম্যাজিক (Blackmagic) এবং প্যানাসনিক (Panasonic) এর ক্যামেরা ক্রয় করতে পারেন।
যদি চান আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিও গুলো হোক ধীর-স্থীর ও সুন্দর, তাহলে অবশ্যই প্রয়োজন হবে একটি ট্রাইপডের। ট্রাইপড নামক গ্যাজেটটির দাম নির্ভর করবে এর আকার ও মানের উপর। বর্তমান বাজারে ৩০০-৪০০ টাকার ছোট ট্রাইপড থেকে শুরু করে নানা ফিচার সমৃদ্ধ ২০০০০ টাকা দামী ট্রাইপডও রয়েছে। এক্ষেত্রে কম দামের ভেতরে নন-ব্র্যান্ডের ট্রাইপড থেকে শুরু করে ডিজিপড (Digipod) এর কিছু ট্রাইপড পাবেন। এছাড়াও মাঝারি দামের ভেতর ম্যানফ্রটো (Manfrotto), কে অ্যান্ড এফ কনসেপ্ট (K&F Concept), ইউটেং (Yuteng) ইত্যাদি ব্র্যান্ডের ট্রাইপড পাবেন।
আপনি যদি ঘরের বাইরে মাঠে-ঘাটে পথে-প্রান্তরে একটি সুন্দর ভিডিও ধারন করতে চান তবে আপনার অবশ্যই লাগবে একটি গিম্বাল অথবা স্ট্যাবিলাইজার। স্ট্যাবিলাইজার মূলত ক্যামেরার জন্য আলাদা একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করে যার ফলে ক্যামেরাটি স্থির থাকে।
অপরদিকে গিম্বাল হলো মোটর সম্বলিত একটি যন্ত্র যা ক্যামেরাকে স্থির রাখতে বিশেষ ভাবে কাজ করে। গিম্বাল সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে।
টু-অ্যাক্সিস (Two-axis)
থ্রি-অ্যাক্সিস (Three-axis)
টু-আক্সিস গিম্বালে দুইটি মোটর থাকে। ফলে ঝাঁকির কারণে আপনার ফোন বা ক্যামেরা সামনে-পেছনে নড়ার সম্ভাবনা থাকলেও গিম্বাল তা স্থির রাখে। অপরদিকে থ্রি-আক্সিস গিম্বালে থাকে তিনটি মোটর। ফলে যেদিকেই ঝাঁকি লাগুক না কেন, গিম্বালের মোটর গুলো কাজ করে ক্যামেরাটিকে প্রায় সবসময়ই স্থির রাখে।
ভিডিও তৈরির ক্ষেত্রে একটি ক্যামেরার পরে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে মাইক্রোফোন। আপনার ভিডিওটি যতই সুন্দর হোক না কেন, সেটির শব্দ যদি ভাল না হয় তাহলে কখনোই দর্শকদের আকৃষ্ট করতে পারবেন না। ভিডিও ধারণ করার জন্য বেশ কয়েক প্রকারের মাইক্রোফোন রয়েছে।
আপনি যদি অল্প দামের ভেতর ছোট একটি মাইক্রোফোন চান তাহলে এই ধরনের মাইক্রোফোন আদর্শ। অনেক ইউটিউবারের শার্টের কলার অথবা বুক পকেটে এক ধরনের ছোট মাইক্রোফোন দেখতে পান। মূলত সেগুলোই ল্যাভেলিয়ার মাইক্রোফোন। এগুলো কাছে থেকে একজনের কথা রেকর্ড করার জন্য আদর্শ। এ ধরনের মাইক্রোফোন গুলো তারসহ এবং ছাড়া দুইভাবেই কিনতে পাওয়া যায়। বাইরে ও ঘরে দুই স্থানেই ল্যাভেলিয়ার মাইক্রোফোন গুলো ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
শটগান মাইক্রোফোন গুলো সাধারণত ক্যামেরার উপরেই স্থাপন করা হয়ে থাকে। এ ধরনের মাইক্রোফোন গুলো স্টুডিও এর পাশাপাশি বাইরেও ব্যবহার করা যায়। তবে বাহ্যিক পরিবেশে ব্যবহারের ক্ষেত্রে এ মাইক্রোফোন গুলো কিছুটা বেশী সুবিধা দিয়ে থাকে। কারন এই ধরনের মাইক্রোফোন গুলো একটি নির্দিষ্ট দিকের শব্দ উৎস থেকে শব্দ ধারন করে থাকে। ফলে আশে পাশের অনাকাঙ্খিত শব্দ স্বয়ংক্রিয়ভাবেই অনেকটা বাদ পড়ে যায়।
আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি যদি গান অথবা উচ্চারণ সম্পর্কিত কোনো চ্যানেল হয়ে থাকে তাহলে আপনি এই মাইক্রোফোনটি ব্যবহার করতে পারেন। কন্ডেন্সার মাইক্রোফোন গুলো সবচেয়ে সূক্ষ্ণ ও স্পর্শকাতর হিসেবে বিবেচিত হয়। এ ধরনের মাইক্রোফোনের সঠিক ব্যবহারের জন্য আলাদা বিদ্যুৎ সংযোগ দিতে হয়। আপনি যদি বাসায় অথবা স্টুডিওতে সবচেয়ে ভাল মানের রেকর্ডিং করতে চান, তাহলে আপনার ভরসা এই কন্ডেন্সার মাইক্রোফোন।
একটি ভাল ভিডিওর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো ভাল লাইটিং বা সুন্দর আলো। ভিডিওর ধরনের উপর নির্ভর করে এর লাইটিং সম্পূর্ণ পরিবর্তন হয়ে যায়। ধরা যাক আপনার ইউটিউব চ্যানেলে আপনি একটি পণ্যের বিজ্ঞাপন করতে চান। তাহলে প্রয়োজন হবে নিরপেক্ষ ও পেশাদার একটি পরিবেশ তৈরি করার। এক্ষেত্রে আলো হবে আরেক রকমের। আবার যদি আপনি চান ভৌতিক গল্প বলতে, সেক্ষেত্রে আলো হবে এক রকমের। বিভিন্ন ধরনের লাইটিং তৈরি করার জন্য ইউটিউবাররা নানা ধরনের আলো ব্যবহার করে থাকে। যেমনঃ
সফটবক্স (Softbox)
রিং লাইট (Ring Light)
লেড প্যানেল (Led Panel)
রিফ্লেক্টর (Reflector)
আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি যদি আপনি একাই পরিচালনার করতে চান তাহলে ব্লুটুথ বাটনের কোনো বিকল্প নেই। খুব ছোট ও কম দামী হলেও খুবই কার্যকরী এই গ্যাজেটটি। বিশেষত আপনি যদি মোবাইল দিয়ে ভিডিও করে থাকেন তাহলে এটি আরও বেশি কাজে আসবে। এই গ্যাজেটটি ব্যবহার করে এক ক্লিকেই ভিডিও চালু কিংবা বন্ধ করতে পারবেন। নিজে নিজে ভিডিও ধারন করতে অনেক সময় সব ঠিক করে বসার পরেও আবার ভিডিও চালু করতে উঠে আসতে হয়। ফলে বাধ্যতামূলক ভাবে ভিডিওর সেসব অংশ ডিলিট করে বাদ দিতে হয়। কিন্তু এ ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে পারে ব্লুটুথ বাটন গ্যাজেটটি। মাত্র ১৫০-২৫০ টাকার মধ্যে দারাজ বা সাধারণ কোনো মোবাইল দোকানে পেয়ে যাবেন এটি।
গ্রাফিক্স প্যাড বা গ্রাফিক্স ট্যাবলেট নামক গ্যাজেটটি সকল ধরনের ইউটিউব চ্যানেলের জন্য প্রয়োজনীয় নয়। কিন্তু আপনি যদি শিক্ষামূলক ভিডিও বানাতে চান, তাহলে এটি আপনার জন্য প্রায় আবশ্যক একটি বস্তু। বর্তমানে প্রচুর শিক্ষক অথবা কোচিং সেন্টার ইউটিউবে শিক্ষামূলক চ্যানেল খুলেছে। কিন্তু বোর্ডে লিখে লিখে তা ভিডিও করলে বেশির ভাগ সময়েই ভিডিওটি ভাল হয় না। এর চেয়ে আপনার হাতের লেখা যদি ভিডিওতেই ফুটে ওঠে তাহলে তা শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক বেশি সহায়ক। আর গ্রাফিক্স প্যাড ঠিক এ কাজটিই করে। একটি গ্রাফিক্স প্যাডের সাহায্যে আপনি অনেকটা খাতায় লিখে পড়ানোর মতোই লিখে লিখে ভিডিও বানাতে পারবেন। এছাড়া ডিজিটাল আর্ট, অ্যানিমেশন এসবের কাজেও এটি দারুণ কাজে দেয়।
বাংলাদেশের বাজারে ১৭০০ টাকা থেকে শুরু করে ১ লক্ষ টাকা দামেরও গ্রাফিক্স প্যাড রয়েছে। একদম কম দামের ভেতর কিনতে চাইলে উইউ (WiWu) কিংবা এক্সপি-পেন (XP-Pen) এর বেশ কিছু মডেল রয়েছে। আবার মাঝারি থেকে বেশি দামের জন্যও এক্সপি-পেন, হুইঅন (Huion), ওয়াকম (Wacom) ইত্যাদি ব্র্যান্ডের প্রচুর মডেল দেশের বাজারে রয়েছে। এক্ষেত্রে দেশের বড় বড় টেকশপের পাশাপাশি দারাজেও পাবেন অনেক গ্রাফিক্স প্যাড।
ভিডিও বানানোর সময়ে স্ক্রিপ্ট ভুলে যাওয়া তেমন অস্বাভাবিক কিছু নয়। এ সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে টেলিপ্রম্পটার নামক একটি বিশেষ গ্যাজেট। খুব বেশি ইউটিউবার এটি ব্যবহার না করলেও টেলিভিশন শো গুলোতে এই গ্যাজেটটি নিয়মিত ব্যবহৃত হয়। এই গ্যাজেটটি মূলত একটি স্ক্রিন যাতে লেখা ধীর গতিতে চলতে থাকে। ফলে খুব সহজেই আপনি দেখে দেখে পড়তে পারবেন। অথবা স্ক্রিপ্ট ভুলে গেলেও চট করে দেখে নিতে পারবেন। বাংলাদেশে খুব বেশি ব্র্যান্ডের টেলিপ্রম্পটার পাওয়া যায় না। তবে উলাঞ্জি (Ulanzi) ব্র্যান্ডের বেশ কিছু মডেল পাবেন দেশের বাজারে। সাধারণত ৫,৫০০ টাকা থেকে এগুলোর দাম শুরু হয়।
বর্তমানে একটু ভাল মানের ভিডিও রেকর্ড করতে গেলেই প্রয়োজন প্রচুর স্টোরেজের। আপনি যদি ফোন দিয়ে ভিডিও করে থাকেন, তাহলে স্বভাবতই এতটা স্টোরেজ আপনার থাকবে না। এছাড়া ক্যামেরার এসডি কার্ডেও এত স্টোরেজ থাকে না। সেজন্য একটু বড় ভিডিও করতে চাইলেই এখন প্রয়োজন আলাদা হার্ড ড্রাইভের। আর আপনি যদি চান ট্রাভেল অথবা আউটডোর কোনও ভিডিও বানাতে তাহলে অবশ্যই হার্ড ড্রাইভটি পোর্টেবল হওয়া চাই। এটি মূলত কম্পিউটার গ্যাজেট হলেও ভিডিও সংরক্ষণে ব্যাপক সহায়তা করে।
উপরে উল্লিখিত প্রতিটি জিনিস একেকটি গ্যাজেট হলেও এদের যেকোনো কিছুর চেয়ে আপনাকে সবচেয়ে বেশি সাহায্য করবে কিছু ভাল সফটওয়্যার। ভিডিও মেকিং, সাউন্ড রেকর্ডিং থেকে শুরু করে এডিটিং পর্যন্ত সকল কিছুর জন্যই প্রয়োজন সফটওয়্যার।
ভিডিও এডিটিং এর ক্ষেত্রে সবার প্রথমে যেই সফটওয়্যারটির নাম আসবে সেটি হলো অ্যাডোবি প্রিমিয়ার প্রো। অ্যাডোবির বানানো এই সফটওয়্যারটি টাইমলাইন ভিত্তিক একটি সফটওয়্যার। অর্থাৎ ভিডিওর বিভিন্ন সময় নির্ধারণ করে আপনি এডিট করতে পারবেন। এই সফটওয়্যারটি ভাল ভাবে শেখা থাকলে অন্য কোনো সফটওয়্যারের তেমন প্রয়োজন নেই। তবে এটি শেখা বেশ কঠিন বিধায় অনেকেই কিছুটা সহজ সফটওয়্যার খোঁজেন। এছাড়াও এটি শুধু মাত্র কম্পিউটার ভিত্তিক একটি সফটওয়্যার।
মোবাইলে ভিডিও এডিটিং এর জন্য সবচেয়ে সহজ সফটওয়্যার গুলোর মধ্যে একটি হলো ইনশট। এর সাহায্যে খুব সহজেই আপনি ভিডিও কোলাজ (Video Collage), স্লো মোশন (Slow Motion), স্টপ মোশন (Stop Motion) সহ আরও নানা কাজ করতে পারবেন। যদি আপনি শুধু ফোনের উপরে নির্ভর করেই একটি ইউটিউব চ্যানেল গড়ে তুলতে চান, তাহলে এই অ্যাপটি হতে পারে আপনার জন্য আদর্শ। এছাড়া একটি বিজ্ঞাপন দেখার মাধ্যমেই এডিতকৃত ভিডিও থেকে অ্যাপের ওয়াটারমার্ক সরিয়ে ফেলতে পারবেন সহজেই।
সাউন্ড রেকর্ড ও এডিট করার জন্য সবচেয়ে সাধারণ এবং ভাল সফটওয়্যার গুলোর মধ্যে অডাসিটি অন্যতম। অডিও রেকর্ডিং থেকে শুরু করে প্রতিটি রেকর্ডিংকে একেকটি প্রজেক্ট হিসেবে এডিট করার জন্য এই সফটওয়্যারটি আদর্শ।
ইউটিউবিং হয়তো কারও কাছে নেহায়েত শখের বস্তু। আবার অনেকের কাছেই রুটি-রুজি আয়ের পেশা। তবে যে যেই লক্ষ্যেই ইউটিউবিং করুক না কেন, ভাল ভাবে ইউটিউবিং করতে চাইলে উপরের গ্যাজেট গুলোর বিকল্প নেই। তবে সকল ইউটিউবারের জন্যই সকল গ্যাজেট প্রয়োজনীয় নয়। এই লেখাটি পড়ে যে সকল গ্যাজেটের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করবেন, সে সকল গ্যাজেট কেনাই হবে যুক্তিযুক্ত।
উত্তরঃ বাজেট একদমই আঁটসাঁট হলে ফ্যানটেক এমভি-০১ (Factech MV-01) ল্যাভেলিয়ার মাইক্রোফোনটি ভাল। তার চেয়ে আরেকটু ভাল চাইলে বয়া-এম১ এস (BOYA M1S) এবং বিএম-১০০এফএক্স (BM-100FX) কন্ডেন্সার মাইক্রোফোন গুলো ভাল।
উত্তরঃ ঢাকার বড় বড় টেকশপ গুলোতে ইউটিউবিং গ্যাজেট রয়েছে। এক্ষেত্রে মাল্টিপ্ল্যান সেন্টার, বসুন্ধরা সিটি ইত্যাদি মার্কেট ঘুরে দেখতে পারেন।
উত্তরঃ ক্যামেরা, ট্রাইপড, মাইক্রোফোন ও লাইট এই গ্যাজেট গুলো সবচেয়ে জরুরী।
31-10-2024
Miscellaneous
বাংলাদেশের ব্যান্ড সঙ্গীতের সূচনার শুরুটা বস্তুত...
Read More22-10-2024
Miscellaneous
ব্রেন ড্রেইন (Brain Drain) হলো সেই প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে দক্ষ,...
Read More30-09-2024
Miscellaneous
ড. মুহাম্মদ ইউনুস, একজন প্রথিতযশা অর্থনীতিবিদ,...
Read MoreTop 10 in...
03-10-2022
Miscellaneous...
20-08-2024
Miscellaneous...
10-12-2023
International...
03-10-2024
MAWblog strives to provide a platform for authors, reporters, business owners, academics, people who do writing as a hobby and concerned citizens to let their voices be heard by a wider community. Our goal is to publish contents that are in line with our core goals of promoting sustainable business practices, improving community harmony and facilitating knowledge sharing and ethical labour market practices.
We invite you to write and publish under any of our nine chosen categories and make an impact towards building a better and more sustainable future.