Print World Header Banner 2

Miscellaneous

ইংকজেট নাকি লেজারঃ কোন প্রিন্টার ভাল?

Written by: এস এম নাহিয়ান

22-01-2025

ইংকজেট নাকি লেজারঃ কোন প্রিন্টার ভাল?

প্রিন্টার কিনতে গেলে সবার প্রথমে যেই প্রশ্নটা আপনার মাথায় আসবে, সেটি হোলো ‘কোন প্রিন্টার কিনবো?’। প্রিন্টারের এত এত ব্র্যান্ড বাদেও রয়েছে প্রতিটা ব্র্যান্ডের এত এত ধরন। তবে এই সব প্রিন্টারকে খুব মোটা দাগে ভাগ করতে চাইলে, প্রিন্টার মাত্র দুই ধরনের, ইংকজেট ও লেজার প্রিন্টার। 

কিন্তু এদের ভেতর পার্থক্য আসলে কি? কোনটি ভাল? আর আপনিই বা কিসের ভিত্তিতে প্রিন্টার কিনবেন? এসব প্রশ্নের উত্তর খুব জরুরী।  


ইংকজেট প্রিন্টার 

কিন্তু এত উত্তর জানার আগে আপনাকে জানতে হবে ইংকজেট প্রিন্টার জিনিসটা আসলে কি। খুব সহজ করে বললে, ইংকজেট প্রিন্টার হলো সেসব প্রিন্টার যেগুলোতে নজেলের সাহায্যে কাগজের উপর সরাসরি কালি ছড়িয়ে প্রিন্ট করা হয়।

লেজার প্রিন্টার 

অন্যদিকে লেজার প্রিন্টারের পদ্ধতিটা বেশ জটিল। লেজার প্রিন্টারের ভেতর থাকে মূলত তিনটা অংশ, লেজার, ড্রাম ও টোনার। প্রথমেই ড্রামটিতে পজিটিভলি চার্জ করা হয়। এরপরের লেজারের সাহায্যে আপনার কাঙ্খিত প্রিন্টের আদলে নেগেটিভ চার্জ দেওয়া হয় ড্রামটিতে। আর টোনারের পজিটিভ চার্জের পার্টিকেলগুলো যখন ড্রামে এসে পড়ে, তখনই বের হয়ে আসে প্রিন্ট। 

প্রক্রিয়াটি বোঝা কিছুটা কঠিন হলেও, মূলত এ উপায়েই লেজার প্রিন্টারের যাবতীয় প্রিন্ট হয়। আর এসব নাহয় বোঝা গেলো, কিন্তু আপনি কোন প্রিন্টার নেবেন তা কিন্তু নির্ভর করে আরো অনেক কিছুর উপর।


যেসব বিষয়ের উপর বিবেচনা করে প্রিন্টার কিনবেন

কিসের কিসের উপর ভিত্তি করে প্রিন্টার কিনবেন সে প্রশ্ন এলে প্রথমেই বলতে হবে প্রিন্ট কোয়ালিটির কথা। 


প্রিন্ট কোয়ালিটি 

সার্বিক প্রিন্ট কোয়ালিটির দিক থেকে চোখ বন্ধ করে ইংকজেট প্রিন্টার এগিয়ে থাকবে। বিশেষ করে আপনি যদি ফটো, কিংবা অনেক রঙিন ছবি, অথবা অনেক ডিটেইল গ্রাফিক্স প্রিন্ট করতে চান, তাহলে ইংকজেট ছাড়া আপনার উপায় নেই। 

লেজার প্রিন্টারের সাহায্যে কালার প্রিন্ট বেশ ভালভাবেই করা যায় বটে, কিন্তু তুলনা যদি হয় ইংকজেটের সাথে, তাহলে অবশ্যই পিছিয়ে যাবে লেজার প্রিন্টার। আর এর কারণও রয়েছে। ইংকজেট প্রিন্টারে সরাসরি কালির সাহায্য প্রিন্ট করা হয় বিধায় কালির পিগমেন্ট গুলো খুব সুন্দর করে রঙ ফুটিয়ে তুলতে পারে। এছাড়াও ফটোপেপারে কালির পিগমেন্টগুলো ভাল বসে। সূক্ষ্ম গ্রাফিক্স অথবা অনেক রং-বেরঙের ছবির ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। 

অপরদিকে সাদা কালো প্রিন্টের ক্ষেত্রে আবার লেজার প্রিন্টার এগিয়ে। অফিসিয়াল কাজের সাদাকালো ডকুমেন্ট লেজার প্রিন্টার খুবই নিখুঁত ভাবে প্রিন্ট করে। কিন্তু সত্যি বলতে সাদাকালো প্রিন্টের পার্থক্য লেজার প্রিন্টারে করা হোক আর ইংকজেটে, তা খালি চোখে ধরা পড়ে না। 

তাই সব কিছু বিবেচনায় প্রিন্টার শপগুলোর মধ্যে যেমন প্রিন্ট ওয়ার্ল্ড ভাল, তেমনই প্রিন্ট কোয়ালিটির দিক থেকে ইংকজেট প্রিন্টারই ভাল। 


স্বাস্থ্যগত দিক 

প্রিন্ট কোয়ালিটি ছাড়াও একটি প্রিন্টারকে বিবেচনা করার আরও অসংখ্য দিক আছে। কিন্তু সকল দিককে ছাপিয়ে যায় স্বাস্থ্যগত ঝুঁকির দিকটা। এমনিতে থেকে প্রিন্টার বেশ নিরাপদ একটি জিনিস। ছাপাখানার প্রিন্টার ব্যাতীত বাসা অথবা অফিসের প্রিন্টার দীর্ঘদিন ব্যবহার করলেও তেমন কোনো সমস্যা হয় না। কিন্তু তাও স্বাস্থ্যগত দিক নিয়ে কিছু বলতে চাইলে লেজার প্রিন্টার নিয়ে কিছু বলতে হয়। 

বেশ অনেক বছর ধরেই লেজার প্রিন্টারের স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি নিয়ে বিভিন্ন গবেষণাধর্মী বেশ ভাল ভাল জার্নালে আর্টিকেল প্রকাশিত হয়ে আসছে।  এলসিভিয়ার, উইলি এবং টেইলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস এর মতো বৃহৎ পাবলিশারের জার্নালগুলোয় এ সংক্রান্ত আর্টিকেল প্রকাশ হলে বিষয়টা নিয়ে অনেকেরই টনক নড়ে। 

একাধিক রিসার্চ অনুযায়ী লেজার প্রিন্টারগুলোর চলতে থাকা অবস্থায় টোনার থেকে ক্ষতিকারক আল্ট্রাফাইন পার্টিকেল (Ultrafine Particile - UFPs) নিঃসরণ করে। এ ধরনের পার্টিকেল লাংস ভেদ করে মানবশরীরে অবস্থান করতে পারে। অস্ট্রেলিয়ার একদল গবেষক এ ধরনের পার্টিকেলকে তুলনা করেছেন সিগারেটের নিকোটিনের সাথে। এছাড়াও এসব পার্টিকেলকে হৃদরোগ সৃষ্টিকারী হিসেবেও চিহ্নিত করেছেন। 

‘সাইন্স অফ দি টোটাল এনভায়রনমেন্ট’ জার্নালে প্রকাশ হওয়া আরেকটি গবেষণাপত্র অনুযায়ী, অফিসে এই ধরনের স্বাস্থ্যঝুকি সবচেয়ে বেশি। কারণ লেজার প্রিন্টার সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়ে থাকে অফিসেই। লেজার প্রিন্টার থেকে নির্গত পার্টিকেল গুলো সাধারণত ‘ভিওসি’ বা ভলাটাইল অর্গানিক কম্পাউন্ড হয়ে থাকে। 

ভিওসির কারণে যেমন নাক, কান, চোখ চুলকাতে পারে, তেমনই মাথা ব্যাথা থেকে শুরু করে মাথা ঘুরানো, জ্ঞান হারানো, এমনকি অঙ্গ নষ্ট হওয়ার মতো ঘটনা ঘটতে পারে। যদিও কোনো ক্ষেত্রেই এমন গুরুতর উপসর্গ অন্তত লেজার প্রিন্টারের কারণে দেখা যায় নি। কিন্তু হালকা উপসর্গ অনেকের মাঝেই দেখা যায়। 

এ প্রেক্ষিতে ‘ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফ ইনডোর এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড হেলথ’ এর আরেকটি গবেষণার কথা বলা যায়। সে গবেষণায় ৭৫ মিনিটের জন্য একটি পরীক্ষা করা হয়। সে পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলো ২৩ জন সম্পূর্ণ সুস্থ মানুষ, এবং ১৪ জন খুবই সামান্য হাপানির রোগী। কিন্তু ৭৫ মিনিট লেজার প্রিন্টারের পার্টিকেল নিঃসরণের মধ্যে থাকার পর অন্তত ১৫ জনের স্বাস্থ্যগত সমস্যা দেখা দেয়। 

অর্থাৎ বুঝতেই পারছেন, লেজার প্রিন্টারের স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি নেহায়েত গাল-গল্প নয়। বরং গবেষণার মাধ্যমে প্রমাণিত একটি ধ্রুব সত্য।  


কিন্তু এই ধরনের কোনো সমস্যা ইংকজেটের প্রিন্টারের ক্ষেত্রে শোনা যায় নি। অর্থাৎ স্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করলে ইংকজেট প্রিন্টার বেশি নিরাপদ। 


স্পিড ও ভলিউম 

প্রিন্ট কোয়ালিটি ও স্বাস্থ্য, এর পরেই যেই দুইটি জিনিস গুরুত্ব পায়, সে দুটো হলো প্রিন্টিং স্পিড ও প্রিন্ট ভলিউম। সত্যি বলতে এই দুই দিক থেকেই এগিয়ে থাকে লেজার প্রিন্টার। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে ইংকজেট প্রিন্টারও যথেষ্ট গতিশীল হয়েছে। কালির কেমিস্ট্রি থেকে শুরু করে উন্নতি এসেছে কালি শুকানোর প্রযুক্তিতেও। জটিল হয়েছে প্রিন্টহেডের আর্কিটেকচার, সাথে বেড়েছে প্রিন্টহেডের সংখ্যা। 

বর্তমানে বাজারের অন্যতম জনপ্রিয় একটি ইংকজেট প্রিন্টারের কথা যদি ধরি, সেটি ব্রাদার ডিসিপি টি২২০। এ প্রিন্টারটির প্রিন্ট স্পিড মিনিটে ২৮ পেজ। কিন্তু এক সময় ইংকজেট প্রিন্টারের স্পিড মিনিটে মাত্র ৫ পেজও ছিল। 

আবার কাছাকাছি দামের লেজার প্রিন্টারগুলোর স্পিডও কাছাকাছি। উদাহরণস্বরুপ এইচপি লেজার ১৩৫এ প্রিন্টারটির কথা বলা যায়। যার প্রিন্টিং স্পিড মিনিটে ২১ পেজ। অর্থাৎ এন্ট্রি-লেভেল লেজার প্রিন্টারগুলোর স্পিড বাস্তবে অনেক ইংকজেট প্রিন্টার থেকেও কম।
কিন্তু দাম যত বাড়ে লেজার প্রিন্টারের প্রিন্টিং স্পিডও তত বাড়ে। যদি আমরা ৫০ হাজারের উপরের বাজেটের প্রিন্টার খুজি, তাহলেও রয়েছে এইচপির লেজার জেট প্রো এম৫০১ডিএন (M501DN)। এর প্রিন্টিং স্পিড ৪৫ পেজ পার মিনিট। আর এই তিনটি মডেলের প্রতিটিই প্রিন্ট ওয়ার্ল্ডে সহজলভ্য। অর্থাৎ আপনি যদি অনেক খরচ করে অনেক দ্রুত গতির প্রিন্টার কিনতে চান, সেক্ষেত্রে লেজার প্রিন্টারের ক্ষেত্রে সে সুযোগ রয়েছে। এছাড়া প্রিন্ট ভলিউমের কথা চিন্তা করলেও লেজার প্রিন্টার এগিয়ে থাকবে। 

খরচ

এবার আসা যাক আসল কথায়, খরচ! যদি প্রিন্টারের দামের কথা হিসেব করি, তাহলে লেজার প্রিন্টারের সাথে ইংকজেট প্রিন্টারের তুলনাই চলে না। বাজারের সবচেয়ে কম দামী ইংকজেট প্রিন্টারগুলো যেখানে ৭ হাজারের ঘরে, সেখানে লেজার প্রিন্টারগুলোর দাম শুরুই হয় ১০ - ১১ থেকে।

বর্তমান বাজারে ১৪ থেকে ১৮ হাজার টাকার ভেতরে আপনি বেশ ভাল মানের একটি ইংকজেট প্রিন্টার পেয়ে যাবেন। কিন্তু বাজেটের লেজার প্রিন্টারে হবে শুধু সাদাকালো প্রিন্ট। অন্যদিকে, আপনি যদি লেজার প্রিন্টার দিয়ে কালার প্রিন্ট করতে চান, সেক্ষেত্রে আপনাকে নূন্যতম ৩০-৩৫ হাজার টাকা খরচ করতে হবে, তাও সেটি হবে একদম এন্ট্রি লেভেলের। অর্থাৎ কম খরচে ভাল মানের জিনিস চাইলে একমাত্র অপশন ইংকজেট প্রিন্টার। 


পরিবেশগত দিক 

পরিবেশগত দিকের কথা চিন্তা করলেও ইংকজেট প্রিন্টারের অবস্থানটা এগিয়ে। যদিও ইংকজেট প্রিন্টারের কার্টিজ লেজার প্রিন্টারের টোনারের তুলনায় দ্রুত শেষ হয়, কিন্তু কার্টিজ রিসাইকেল করাটা টোনার রিসাইকেল থেকে সহজ। 

এছাড়া বিদ্যুৎ ব্যবহারের দিক থেকেও ইংকজেট বেশি সাশ্রয়ী। কারণ অনেক ক্ষেত্রেই লেজার প্রিন্টার ইংকজেটের তুলনায় প্রায় দুই-তিন গুণ বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার করে। কমার্শিয়াল প্রিন্টিং এর ক্ষেত্রে তা কিছু কিছু সময় ২০-৩০ গুণও হয়। অর্থাৎ বিদ্যুৎ ব্যবহারের কথা চিন্তা করলে লেজারের তুলনায় ইংকজেটই ভাল। 


পার্টসের দাম ও সহজলভ্যতা

বাংলাদেশের কথা হিসেব করলে এখনও লেজার প্রিন্টারের পার্টস খুব একটা সহজে পাওয়া যায় না। কারণ ঘরে ঘরে এর ব্যবহারকারী কম। এছাড়া মূল প্রিন্টারের দাম বেশি হওয়ায়, পার্টসের দামও বেশি হয়। অন্যদিকে ইংকজেট প্রিন্টারের সংখ্যা বেশি হওয়ায় পুরোনো প্রিন্টার থেকে অনেক পার্টসই বাজারে পাওয়া যায়।  তবে পার্টস নিয়ে চিন্তা কিছুটা নিরসন হবে যদি প্রিন্টারটা প্রিন্ট ওয়ার্ল্ড কিংবা তেমন কোনো ভাল দোকান থেকে কেনেন। 


শেষকথা 

সবশেষে বলা যায় যে, যদি আপনার প্রয়োজন হয়ে থাকে সাদাকালো কালার প্রিন্টের ক্ষেত্রও কোয়ালিটি প্রিন্ট, যদি প্রয়োজন না থাকে দৈনিক হাজার খানেক প্রিন্টের, যদি মিনিটে ২০-৩০ পেজ প্রিন্ট আপনার জন্য যথেষ্ট হয়ে থাকে, তাহলে ইংকজেট প্রিন্টার আপনার জন্য। আর আপনার যদি কালার প্রিন্টের তেমন দরকার না থাকে, শুধু প্রয়োজন হয় হেভি ডিউটি হাই-স্পিড প্রিন্টারের, সেক্ষেত্রে বেছে নিতে পারেন লেজার প্রিন্টার। কিন্তু, পরিবেশ, স্বাস্থ্যগত দিক এসব কিছুর বিবেচনায় বর্তমান প্রেক্ষাপটে ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য ইংকজেট প্রিন্টারই সেরা। 

তবে ইংকজেট হোক আর লেজার, প্রিন্টারের মান ভাল রাখতে হলে অবশ্যই আসল কার্টিজ টোনার থেকে শুরু করে সঠিক কাজে সঠিক কাগজ ব্যবহার করতে হয়। শুধু তাই নয়, কোনো কিছু নষ্ট হলেও চেষ্টা করা উচিত একই কোম্পানির প্রিন্টারের পার্টস দিয়ে তা রিপ্লেস করা। এ সব কিছুর ক্ষেত্রেই প্রিন্ট ওয়ার্ল্ড হতে আপনার সঙ্গী। কারণ ইংকজেট হোক কিংবা লেজার, সব কিছুর কালি, পার্টস সহ পূর্ণ সলিউশন পেয়ে যাবেন
প্রিন্ট ওয়ার্ল্ডের কাছে। 

তথ্যসূত্রঃ

১। এইচপি 

২। ব্রাদার 

৩। গিকস ফর গিকস  

৪। থ্রি ম্যানেজার 

৫। হাউ স্টাফ ওয়ার্কস 

৬। মেইলিং সিস্টেম 

৭। এলসেভিয়ার (১)

৮। এলসেভিয়ার (২)

৯। এলসেভিয়ার (৩)

১০। উইলি

১১। টেইলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস 

Previous Post

Next Post

Related Posts

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বনাম মানুষের সৃজনশীলতা: সত্যি কি...

19-01-2025

Miscellaneous

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বনাম মানুষের সৃজনশীলতা: সত্যি কি...

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই (Artificial Intelligence) বর্তমান সময়ে...

Read More
বাংলাদেশের সেরা প্রিন্টার শপসমূহ

09-01-2025

Miscellaneous

বাংলাদেশের সেরা প্রিন্টার শপসমূহ

ব্যবসা, অফিস অথবা ঘর, যে জন্যই প্রিন্টার কিনুন না কেন, ভাল...

Read More
নতুন বছরে যারা নতুন কম্পিউটার কেনার কথা ভাবছেন

05-01-2025

Miscellaneous

নতুন বছরে যারা নতুন কম্পিউটার কেনার কথা ভাবছেন

কটা সময় ছিল যখন বাংলাদেশে কম্পিউটার ছিল হাতে গোণা।...

Read More

Trending

About MAWblog

MAWblog strives to provide a platform for authors, reporters, business owners, academics, people who do writing as a hobby and concerned citizens to let their voices be heard by a wider community. Our goal is to publish contents that are in line with our core goals of promoting sustainable business practices, improving community harmony and facilitating knowledge sharing and ethical labour market practices.

We invite you to write and publish under any of our nine chosen categories and make an impact towards building a better and more sustainable future.

Sign Up for Our Weekly Fresh Newsletter