Home » MAWblog » International » ব্রেইন ড্রেইনঃ শুধুই কি মেধার পাচার নাকি সম্ভাবনার হাতছানি?
International
Written by: এস এম নাহিয়ান
11-06-2024
ব্রেইন ড্রেইন, বাংলাতে যাকে বলে মেধা পাচার। গত অনেক বছর ধরেই দেশের শিক্ষিত সমাজের সবচেয়ে বেশি আলোচনার বস্তু যেন এটি। কিন্তু যত আলোচনাই হোক না কেন, প্রতি বছর শিক্ষিত ছেলে-মেয়েদের বিদেশ গমনের হিড়িক কিন্তু চলছেই। আর এই চলে যাওয়াকেই তুলনা করা হচ্ছে পাচারের সাথে।
পাচার বইকি। মেধা পাচার তথা ব্রেইন ড্রেইনের খারাপ দিকগুলো আমরা সকলেই জানি। আর তা অস্বীকার করারও কোনো উপায় নেই। এর সবচেয়ে ভয়াবহ দিক হলো দেশের দক্ষ জনশক্তির অভাব। বিশেষত উচ্চশিক্ষায় সরকারের বিপুল বিনিয়োগের তুলনায় এদেশের দক্ষ জনশক্তির হার খুবই কম। আর তের ভেতর সেরা অংশটুকুই যখন বাইরে পাড়ি জমায়, তখন তাকে পাচারের সাথেই তুলনা করতে হয়।
কিন্তু বাস্তবতা হলো একে যতই খারাপ ভাবে উপস্থাপন করা হোক না কেন, দেশের তীব্র বেকারত্ব সমস্যা, মেধার চূড়ান্ত অবমূল্যায়ন, এবং অযোগ্যদের অবৈধ উপায়ে চাকরি পাওয়া যতদিন বন্ধ না হবে, ততদিন ব্রেইন ড্রেইন থামানোর আশা কিংবা সুযোগ, কোনোটাই নেই। আর যেটিকে থামানো সম্ভব নয়, সেটি থেকে খারাপের পাশাপাশি ভাল কিছু পাওয়ার সম্ভাবনা আছে কি না তাও খতিয়ে দেখা উচিত। আর ঠিক সেই চেষ্টাই করা হয়েছে আজকের লেখাটিতে।
বাংলাদেশের মেধা পাচার
তথ্যসূত্রঃ ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিউ
বিশ্ব ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী ২০২১ সালে বাংলাদেশের ব্রেইন ড্রেইন স্কোর ছিল ১০ এর ভেতরে ৭। বৈশ্বিক অবস্থান ছিল ৩১ তম। ২০২৪ সালে তা কিছুটা কমে হয়েছে ৬.৭, অবস্থান ৪২ তম। আপাতদৃষ্টিতে এটি ভাল মনে হলেও তা খুবই সাময়িক।
ইউনেস্কো এর তথ্যমতে, প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে অন্তত ৭০ হাজার থেকে ৯০ হাজার শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে যায়। আবার ব্যানবেইজ এর তথ্য মতে ২০২১ সালে ৪৫ হাজার শিক্ষার্থী বিদেশে পাড়ি জমিয়েছেন। যদি আজ থেকে ১৪-১৫ বছর আগে ঘুরে দেখতে চাই, পরিবর্তনটা খুব সহজেই চোখে পড়োবে। ‘ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট ডাটা ফ্রম ওপেন ডোরস রিপোর্ট’ এর তথ্য অনুযায়ী, এই ক’ বছরে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের সংখ্যা তিন গুণ বেড়েছে।
‘বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অফ ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ’ ‘এর করা আরেকটি জরীপে দেখা যায়, ১৫ থেকে ২৯ বছর বয়সী অধিকাংশ কিশোর-কিশোরী ও তরুণ-তরুণীরা সুযোগ পেলেই বিদেশে পাড়ি জমাতে ইচ্ছুক। সুতরাং বোঝাই যাচ্ছে, সময় যত যাচ্ছে এ দেশের মানুষের ভেতর বিদেশে গমনের ইচ্ছা ততই বেড়ে উঠছে।
দক্ষ জনশক্তি ও বাংলাদেশের বাস্তবতা
ব্রেইন ড্রেইনের পাশাপাশি আরেকটি বিষয় আপনা থেকেই যেন উঠে আসে। সেটি হলো এদেশের শিল্প খাত এবং তার দক্ষ জনশক্তি। দুঃখজনক হলেও সত্যি, বাংলাদেশের রপ্তানি পুরোটাই পোষাক শিল্প নির্ভর। ৯০ ভাগের বেশি রপ্তানি আয় আসে এ শিল্প থেকেই।
কিন্তু শুধু মাত্র একটি শিল্পের উপর নির্ভর করা অত্যন্ত বিপজ্জনক একটি পন্থা। বিশেষত তৈরি পোষাক শিল্প এমন একটি শিল্প যা সহজেই প্রতিস্থাপনযোগ্য। আর ক্ষেত্রে বাংলাদেশের প্রতিযোগীও কম নয়। সমসাময়িক সময়ে ভিয়েতনাম খুব দ্রুত তাদের অবস্থান শক্ত করে নিচ্ছে।
কিন্তু আমরা যদি তাইওয়ানের দিকে তাকাই তাহলে কিন্তু দেখা যাবে খুবই ভিন্ন একটি চিত্র। সেমিকন্ডাক্টর চিপকে আধুনিক পৃথিবীর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস বললে ভুল হবে না। আর তার অন্যতম উৎপাদন স্থল হলো তাইওয়ান। ‘তাইওয়ান সেমিকন্ডাক্টার ম্যানুফ্রাকচারিং কোম্পানি’ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ‘চিপ ম্যানুফ্রাকচারার’ এর মধ্যে অন্যতম। আর সেটি সম্ভব হয়েছে কারণ অন্য সব কিছুর পাশাপাশি তাদের দক্ষ জনশক্তি আছে। এর বাইরেও, ন্যানো টেকনোলজি, অটোমোবাইল, এনার্জি, কেমিক্যাল, কন্সট্রাকশন, অফশোর, ইনফরমেশন টেকনোলজি, এ সকল শিল্পের জন্য প্রয়োজন দক্ষ জনশক্তি।
কিন্তু বাংলাদেশে এমন জনশক্তি গড়ে তোলার কতটুকু ক্ষেত্র আছে সে প্রশ্ন কিন্তু থেকেই যায়। পদ্মা সেতু থেকে শুরু করে মেট্রোরেল, রাষ্ট্রীয় সকল বড় বড় প্রজেক্টেই উঁচু পর্যায়ের জনশক্তি বাইরে থেকে আমদানি করা হয়। এমনকি দেশীয় প্রাইভেট কোম্পানি এবং বহুজাতিক কোম্পানীর দেশী শাখার অধিকাংশ প্রধান বিদেশী। আর এ সকলই নির্দেশ করে বাংলাদেশের দক্ষ জনশক্তির অভাবকে।
অভিবাসীদের ভূমিকা
প্রশ্ন হলো, এক্ষেত্রে অভিবাসী আদৌ কোনো ভূমিকা রাখতে পারে কি না? পারলে তা কিভাবে? উত্তর হলো হ্যা, এক্ষেত্রে অভিবাসীরা অনেক বড় ভূমিকা রাখতে পারে। আর সেটি কিভাবে তা নিয়েই আলোচনা করছি লেখার এ অংশে।
দক্ষ জনশক্তির প্রথম শর্তই হলো অভিজ্ঞ জনশক্তি। অভিজ্ঞতা ছাড়া দক্ষতা অর্জনের কোনো সুযোগই নেই। বাংলাদেশ থেকে যেসব মেধাবী বিদেশে পাড়ী জমান, তাদের বেশিরভাগই সে দেশে বেশ ভাল অবস্থানে পৌছাতে পারেন। কারণটা খুব সহজ, তারা মেধাবী বলেই উচ্চশিক্ষার জন্য স্কলারশিপ নিয়ে যেতে পারছেন।
ঠিক এভাবেই গুগল আমাজন থেকে শুরু করে প্রযুক্তি খাতের অনেক বড় বড় কোম্পানিতেই বাঙালীদের অবস্থান রয়েছে। এমনকি যুক্তরাজ্যে হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ ও পশ্চিম বঙ্গের পর সবচেয়ে বেশি বাঙালী অধ্যুষিত অঞ্চল। যুক্তরাজ্যের অনেক হাসপাতালেও মিলবে বাঙালী ডাক্তার। এমনকি ২০২০ সালে যুক্তরাজ্যের সেরা ডাক্তারও ছিলেন একজন বাংলাদেশী।
এছাড়াও গ্রিসের ট্যুরিজম খাতে রয়েছে বাঙালী। যুক্তরাষ্ট্রের গবেষণা, জার্মানির অটোমোবাইল, অস্ট্রেলিয়ার চিকিৎসা, থেকে শুরু করে বিশ্বের নানা দেশের নানা খাতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে বাংলাদেশী জনবল।
দক্ষ এই জনবল দেশ থেকেই যেই সম্পূর্ণ দক্ষ হয়েছে গিয়েছে বিষয়টা কিন্তু মোটেও সেরকম নয়। যদিও এই জনগোষ্ঠী অবশ্যই দেশের সেরা মেধাবীদের অংশ, কিন্তু সরাসরি কাজের দক্ষতা তারা বাইরে যেয়েই অর্জন করেছে। আর তাদের দক্ষতা খুব সহজেই বাংলাদেশীদের জন্য একটি সুনাম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা সম্ভব। যা ভবিষ্যতে বিশ্ব বাজারে আরও কাজের সুযোগ সৃষ্টি করে দেবে।
এর বাইরেও অনেক বাংলাদেশীই আছেন যারা বাইরে থেকে দেশে আসলে তাদের মাধ্যমে নতুন জনশক্তির সৃষ্টি হয়। যেমনটা হয়েছিলো তাইওয়ানের ক্ষেত্রে। আমেরিকায় উচ্চশিক্ষিত ও দক্ষ হওয়া তাইওয়ানীজরা স্থায়ীভাবে দেশে ফেরত না আসলেও নিয়মিত আসা যাওয়ার মধ্যে ছিলেন। আর তাদের হাত ধরেই সৃষ্টি হয়েছে তাইওয়ানের বর্তমান জনশক্তি।
রেমিটেন্স
রেমিটেন্সকে নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের লাইফলাইন বলা চলে। বাংলাদেশের রপ্তানির তুলনায় আমদানি অনেক বেশি হওয়ায় ব্যালেন্স অফ পেমেন্ট রক্ষার একমাত্র মাধ্যম এখন রেমিটেন্স। কিন্তু এই রেমিটেন্সের সিংহভাগই কিন্তু আসে অদক্ষ বা আধা-দক্ষ শ্রমিকগণদের কাছ থেকে। জরীপে দেখা গেছে প্রবাসীদের বা অভিবাসীদের পরিবার এদেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থান অনুযায়ী তুলনামূলক ভাল অবস্থানে আছেন। আবার এটিও দেখা গেছে যে সেসব ফ্যামিলি অধিকাংশই রেমিটেন্সের উপর নির্ভশীল
কিন্তু সরকারী তথ্য অনুযায়ী, আমাদের অধিকাংশ প্রবাসী ও অভিবাসীরা অল্প-দক্ষ অথবা আধা দক্ষ মানব সম্পদ হিসেবে কাজ করে থাকেন। এর ভেতর প্রফেশনালদের হার মাত্র ০.৩৩%।
কিন্তু এই ০.৩৩% এর রেমিটেন্স পাঠানোর ক্ষমতা অন্যান্য সকল ভাগ থেকে বেশি। একটি উদাহরণ দিলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে।
সৌদি আরবে একজন শ্রমিকের মাসিক বেতন সাধারণত ২০০০-২২০০ রিয়াল। অপর দিকে একজন সাধারণ ডাক্তারের বেতন ১৫০০০ থেকে ২০০০০ রিয়াল। তাই সংখ্যায় কম হলেও উচ্চপদস্থ পেশায় থাকা অভিবাসীদের রেমিটেন্সের পরিমাণটা মোটেও কম নয়।
ব্যবসায়িক বুদ্ধি ও বিনিয়োগ
বিদেশে কাজ করে বহু বছরের অর্জিত দক্ষতা শুধু যে অভিজ্ঞতা ও পরামর্শ প্রদানের ক্ষেত্রে লাগে তা নয়। অনেক বাংলাদেশীই বিদেশে ব্যবসার পাশাপাশি বাংলাদেশেও ব্যবসা গড়ে তোলেন। এছাড়াও যেসব অভিবাসী দেশে ফেরত আসেন, তাদের ব্যবসার প্রধান বিনিয়োগ হয় বৈদিশিক মুদ্রা। বিশ্বব্যাংকের অর্থনীতিবিদদের একটি আলোচনায় উঠে এসেছে যে, বিদেশ-ফেরত অভিবাসীদের নতুন ব্যবসার শুরু প্রায় ৫০ ভাগই থাকে বিদেশে জমানো অর্থ।
তথ্যসূত্রঃ ভক্সডেভ
শুধু দেশে ফেরত এসে নয়, বরং তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে খুব সহজেই অভিবাসীরা দেশে বিনিয়োগ করতে পারেন।
এছাড়াও দক্ষ অভিবাসীগণ বাংলাদেশের একটি চিত্র আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে তুলে ধরে। যা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক সহায়তা পেতে সাহায্য করে। এমনকি অনেক বিদেশী বিনিয়োগের পেছনেও এর সূক্ষ্ণ প্রভাব রয়েছে।
অভিবাসী অবদানের বৈশ্বিক উদাহরণ
ব্রেইন ড্রেইন নতুন কোনো সমস্যা নয়। এমনকি এটি যে শুধু দরিদ্র কিংবা উন্নয়নশীল এশিয়ান রাষ্ট্রগুলোর সমস্যা, বিষয়টি তাও নয়। বরং ১৯৪০ এর দশক থেকেই ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে অভিবাসীরা পাড়ি জমিয়েছিলো যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা এসব রাজ্যে। কিন্তু সে সকল দেশ বর্তমানে শক্তিশালী আর্থ-সামাজিক ভিত গড়ে তুলেছে।
পাশের দেশ ভারতেও রয়েছে এর অগণিত উদাহরণ। বর্তমানেও ভারত থেকে বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যক ছেলে মেয়ে বিদেশে পড়তে যায়। কিন্তু ১৯৯০ এর দশকে এরকম বিদেশ ফেরত দক্ষ জনশক্তির হাত ধরেই শুরু হয়েছিলো ভারতের তথ্য প্রযুক্তির খাতের যাত্রা। আজ ভারত তথ্য-প্রযুক্তির খাতের এক মহারথি। এমনকি পৃথিবীর প্রতিটি আইটি কোম্পানিতে ভারতীয়দের বিচরণ। সত্য নাদেলা এবং সুন্দর পিচাই এর নাম কে না শুনেছে?
তাইওয়ানের কথা আগেই আলোচনা করেছি। এমনকি পৃথিবীর কারখানা হিসেবে পরিচিত যেই চীনের প্রযুক্তি বিপ্লবের শুরুও হয়েছিলো বিদেশ ফেরত জনশক্তির হাত ধরে। এমনকি আলিবাবার প্রতিষ্ঠাতা জ্যাক মা ও এই দলের সদস্য।
নাইজেরিয়া, কেনিয়া, রোয়ান্ডা ঘানা, মেক্সিকো এসকল দেশেও মেলে একই উদাহরণ। ঘানার প্যাট্রিক অয়াহ যুক্তরাষ্ট্রের মাইক্রোসফটে কাজ করার পর দেশে এসে গড়ে তোলেন বিশ্ববিদ্যালয়। একইভাবে কেনিয়ার মিসেস জুলিয়ানা, নাইজেরিয়ার মি. চিমামান্ডা, রোয়ান্ডার পল কাগামে তাদের দেশে তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি, ইত্যাদি নানা খাতে বিভিন্ন উদ্যোগ নেন।
শেষকথা
সর্বশেষে এটুকুই বলা যায়, ব্রেইন ড্রেইন এমন একটি সমস্য যার সমাধান এক দিনে করা সম্ভব নয়। অবশ্যই এতক্ষণের আলোচিত সুবিধাগুলো হারানো জনসম্পদের তুলনায় অপ্রতুল। যাকে বলে দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানো। কিন্তু বাস্তবতা হলো একবিংশ শতাব্দীতে এসে অভিবাসন ঠেকানো সম্ভব নয়। এমনকি অনেক পশ্চিমা বিশেষজ্ঞ এখন একে ব্রেইন ড্রেইন বলতেও নারাজ। তৈরি হয়েছে নতুন সংজ্ঞা যাকে বলা হচ্ছে ‘ব্রেইন সার্কুলেশন’। কিন্তু দিন শেষে তৃতীয় বিশ্বের স্বল্পোন্নত দেশের কাছে এটি মেধা পাচারই বটে। কিন্তু দেশে এই দক্ষ জনশক্তির কর্মসংস্থান গড়ে তুলতে চাইলেও অভিবাসী জন শক্তির সাহায্য দরকার। সুতরাং দেশের জনশক্তিকে দেশেই পূর্ণাঙ্গ রুপে ব্যবহার করার সক্ষমতা অর্জন করার আগ অবধি ব্রেইন ড্রেইন হয়ে যাওয়া এই জনশক্তির কাছ থেকে যতটুকু সম্ভব সহায়তা গ্রহণই দেশের জন্য মঙ্গলকর।
২। Effects of brain drain in developing countries DevelopmentAid
৩। Brain drain, is it beneficial? (imd.org)
৫। Brain drain and its impact on Bangladesh’s economy | The Business Standard (tbsnews.net)
৬। Brain Drain from Bangladesh: Navigating the chall... (somoynews.tv)
৭। Losing our best minds (dhakatribune.com)
৮। We need skilled workers for more remittance | The Daily Star
৯। Migration in Bangladesh: A Country Profile 2018 | IOM Publications Platform
১০। From migrant worker to owner: When temporary migration is used to start one’s own business | VoxDev
১১। Human flight and brain drain by country, around the world | TheGlobalEconomy.com
24-11-2024
International
আধুনিক পৃথিবীতে যে নির্বাচনটি বিশ্বের উপর সবচেয়ে বেশি...
Read More21-11-2024
International
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (IMF) বিশ্বের অন্যতম প্রধান...
Read More14-11-2024
International
সত্য নাদেলা মাইক্রোসফটের সিইও হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের...
Read MoreTop 10 in...
03-10-2022
Miscellaneous...
20-08-2024
Miscellaneous...
10-12-2023
International...
03-10-2024
MAWblog strives to provide a platform for authors, reporters, business owners, academics, people who do writing as a hobby and concerned citizens to let their voices be heard by a wider community. Our goal is to publish contents that are in line with our core goals of promoting sustainable business practices, improving community harmony and facilitating knowledge sharing and ethical labour market practices.
We invite you to write and publish under any of our nine chosen categories and make an impact towards building a better and more sustainable future.