International

সুয়েজ খালঃ যে কারণে সারা বিশ্বের বাণিজ্য নির্ভরশীল এই নৌপথটিতে

Written by: এস এম নাহিয়ান

02-06-2024

সুয়েজ খালঃ যে কারণে সারা বিশ্বের বাণিজ্য নির্ভরশীল এই নৌপথটিতে


সুয়েজ খাল, নামে খাল হলেও ১৯৩ কিলোমিটার লম্বা এই নৌপথটি পৃথিবীর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নৌপথ গুলোর একটি। অর্থনৈতিক কিংবা ভূরাজনৈতিক, সকল ক্ষেত্রেই এর ভূমিকা যেন অপরিসীম। মিশর তো বটেই, পুরো মধ্যপ্রাচ্যের উপরেই রয়েছে এর বিশাল প্রভাব। কিন্তু এই খালটির সাথে মিশে রয়েছে অনেক চমকপ্রদ ইতিহাস। রয়েছে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ এবং অসংখ্য মৃত্যুর ইতিহাস। আর সেই ইতিহাস জানাতেই তৈরি করা হয়েছে আজকের লেখাটি। 

অবস্থান 

সুয়েজ খাল কেন এত গুরুত্বপূর্ণ তা বুঝতে হলে প্রথমেই জানতে হবে এর অবস্থান সম্পর্কে। সুয়েজ খাল হলো এমন একটি মনুষ্য-নির্মিত খাল যা লোহিত সাগর ও ভূমধ্যসাগরকে সংযুক্ত করে। অর্থাৎ এর অবস্থান এশিয়া ও আফ্রিকার সন্ধিক্ষণে।  এই অঞ্চলটি মূলত এই দুই মহাদেশকে স্থলের সাহায্যে সংযুক্ত করে। আধুনিক ভৌগলিক ম্যাপে এর পুরোটাই মিশরের অন্তর্ভুক্ত। আর এই স্থলভাগের বুক চিরেই চলে গেছে সুয়েজ ক্যানেল যা আধুনিক নৌবাণিজ্যে এশিয়া থেকে ইউরোপের সবচেয়ে সংক্ষিপ্ত নৌপথ হিসেবে স্বীকৃত। 



ইতিহাস 

আদি মিশরের এই অঞ্চলে খাল খননের প্রচেষ্টা নতুন কিছু নয়। এই অঞ্চলের প্রথম খাল খোড়া হয় খ্রিষ্টের জন্মের ১৮৫০ বছর পূর্বে। যা ছিল মূলত একটি সেচ খাল। তৎকালীন মিশরের ফারাও নীল নদের সাথে লোহিত সাগরকে সংযুক্ত করেন যা পরিচিত ছিল ফারাও খাল নামে। পরবর্তীতে মিশরের বিভিন্ন শাসক এ অঞ্চলে খাল খননের নানা প্রচেষ্টা করেছেন। যেই চেষ্টা অবাহ্যত থাকে এবং অটোম্যান গ্র্যান্ড ভিজির সকল্লু মেহমেদ পাশা প্রথমবারের মতো লোহিত ও ভূমধ্যসাগরকে সংযুক্ত করার চেষ্টা করেন। তার ইচ্ছে ছিল ঐতিহাসিক কন্সটান্টিনোপলকে ভারত সাগরের নৌবাণিজ্যের সাথে যুক্ত করা। পরবর্তীতে ফ্রেঞ্চ সেনাপতি নেপোলিয়ান (পরবর্তীতে সম্রাট) এই দুই সাগরকে যুক্ত করতে চেয়েছিলেন। তবে সেসসময় তার প্রকৌশলীদের ধারনা ছিল লোহিত সাগরের উচ্চতা ভূমধ্যসাগর থেকে ৮.৫ মিটার বেশি। এ ভুল ধারনার ফলে সে সময় ঐ অঞ্চলে খাল নির্মানের চিন্তা বাদ দেওয়া হয়। 

খাল নির্মাণ 

১৮৪৬ সালে এটি প্রথম বারের মতো প্রমাণিত হয় যে দুই সাগরের উচ্চতার মধ্যে তেমন কোনো পার্থক্য নেই। ফলে খাল তৈরির সম্ভাবনা আবার খুলে যায়। ১৮৫৪ সালে অটোম্যান সাম্রাজ্যের অধীনে মিশরের তৎকালীন শাসক সইদ পাশা প্রাক্তন ফরাসী কূটনৈইতিক ‘ফার্দিনান্দ ডে লুয়েসেপস’ (Ferdinand de Lesseps) কে সুয়েজ খাল খননে দায়িত্ব দেন। এ খালের নকশার দায়িত্ব পান ‘লিন্যান্ট ডে বেলফন্ডস (Linant de Bellefonds) সে সময় লুয়েসেপস ৭টি দেশ থেকে ১৩ সদস্যের একটি বোর্ড গঠন করে নকশা চূড়ান্ত করেন। 

১৮৫৮ সালের ১৫ ডিসেম্বর গঠিত হয় সুয়েজ ক্যানাল কোম্পানি। কোম্পানিটি সুয়েজ খাল গঠন ও আগামী ৯৯ বছরের জন্য খাল পরিচালনার দায়িত্ব পায়। তবে তৎকালীন ব্রিটিশ শরকার এই প্রজেক্টের বিরোধীতা করে। কারণ ব্রিটিশদের ধারনা ছিল যে এই খাল গঠন হলে তাদের নিয়ন্ত্রণে থাকা বাণিজ্য পথ হুমকির মুখে পড়বে। কিন্তু ব্রিটিশ বিরোধিতা সত্ত্বেও ১৮৫৯ সালের ২৫শে এপ্রিল খাল খননের কাজ শুরু হয়। যেখান থেকে এ খাল নির্মাণ শুরু হয়, বর্তমানে সেটিই এখন পোর্ট সইদ। 



পরিকল্পনা অনুযায়ী এই খাল খুড়তে ৬ বছর সময় লাগার কথা থাকলেও বাস্তবে তা লাগে ১০ বছর। এই খালটি খুড়তে একই সময়ে অন্তত ৩০ হাজার লোক কাজ করতো। আশে পাশের দরিদ্র আরবদের জোরপূর্বক এ খাল নির্মাণের কাজে লাগানো হয়। শুধুমাত্র হাতুড়ি সাবলে দ্বারাই খাল নির্মাণের কাজ। পরবর্তীতে অবশ্য ইউরোপীয় শ্রমিকরা আধুনিক যন্ত্রের ব্যবহার করে। এত অল্প স্থানে এই বিশাল লোকসমাগম, খাবার ও পানির অভাব, কলেরা মহামারি, ইত্যাদি নানা কারণে অসংখ্য লোক মারা যায়। প্রথম যখন খাল খোড়া হয় তখন এর গভীরতা ছিল মাত্র ৮ মিটার। খালটিতে নৌপরিবহন বেড়ে যাওয়ার কারণে একই সাথে জাহাজ আসা ও যাওয়া সম্ভব ছিল না। তবে ২০১৫ সালে মূল খালের পাশাপাশি আরো একটি খাল নির্মাণের পর বর্তমানে পাশাপাশি জাহাজ যাওয়া আসা করতে সক্ষম।

মালিকানা 

সুয়েজ কালের মালিকানা ছিল সুয়েজ খাল কোম্পানির নিকট। আর সেই কোম্পানির ৫২ ভাগ শেয়ার ছিল ফরাসীরদের হাতে। বাকি শেয়ারের ভেতর ৪৪ ভাগের মালিক ছিলেন সইদ পাশা তথা মিশর। কিন্তু ১৮৭৫ সালে অর্থনৈতিক সমস্যায় জর্জরিত মিশরের ভাইসরয় ইসমাইল পাশা মিশরের শেয়ার বিক্রি করে দেন। সেই শেয়ার কিনে নেয় সুয়েজ খাল নির্মাণের বিরোধিতা করা ব্রিটেন। 



সাল ১৯৫৬। তখনও কোম্পানির মালিকানা শেষ হওয়ার ১৩ বছর বাকি। ১৯৫২ সালে বিদ্রোহের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসা মিশরীয় প্রেসিডেন্ট গামাল আবদেল নাসের সিধান্ত নেন যে, সুয়েজ খালের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা একটি রাষ্ট্রীয় সম্পদ। তাই এই সম্পদের মালিকানাও সম্পূর্ণভাবে রাষ্ট্রের পাওয়া উচিত। সেই চিন্তা থেকেই তার ক্ষমতা লাভের চতুর্থ বর্ষপুর্তিতে, ১৯৫৬ সালে নাসের সুয়েজ খালকে রাষ্ট্রায়ত্ত করার ঘোষণা দেয়। ফলস্বরুপ মিশরীয় বাহিনী সুয়েজ খাল ও তার আশে পাশের সকল পশ্চিমা স্থাপনা দখল করে নেয়। 

সুয়েজ ক্রাইসিস

সুয়েজ খাল সম্ভবত পৃথিবীর একমাত্র খাল যার মালিকানা নিয়ে এতবড় সংকট দেখেছিল বিশ্ব। প্রেসিডেন্ট নাসেরের পদক্ষেপকে ব্রিটিশ সরকার বড় ধরনের অপমান হিসেবে গ্রহণ করে। ফলস্বরুপ ব্রিটিশ ও ফরাসী সরকার চালায় ‘অপারেশন মাস্কেটিয়ার’। কিন্তু তাদের এ পরিকল্পনায় সাথী হয় ইজরায়েল। ব্রিটিশ ও ফ্রেঞ্চ আক্রমণের পূর্বেই ২৯ অক্টোবর ইজরায়েল মিশরের বিশাল সিনাই প্রান্তর দখল করে নেয়। পরবর্তীতে ৫ নভেম্বর যোগ দেয় ব্রিটিশ ও ফরাসী বাহিনী। 

অপারেশন মাস্কেটিয়ারের লক্ষ্য ছিল সুয়েজ খালকে মিশরের হাত থেকে মুক্ত করে আবার ইউরোপীয় মালিকানা প্রতিষ্ঠা করা। সুপরিকল্পিত আক্রমণে মিশরীয় বিমান বাহিনীকে হারিয়ে ব্রিটিশ ও ফরাসী বাহিনী পোর্ট সইদ সহ সুয়েজ খালের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা দখল করে নেয়। 


ভূরাজনৈতিক প্রভাব 

ব্রিটেন, ফ্রান্স ও ইজরায়েলের এই পদক্ষেপের ফলাফল ছিল ভয়াবহ। গোটা বিশ্বজুড়ে এই তিনটি দেশের উপর প্রচন্ড রাজনৈতিক চাপ সৃষ্টি করা হয়। এক্ষেত্রে প্রধান ভূমিকা পালন করে যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়ন। এই পদক্ষেপের কথা যুক্তরাষ্ট্রকে অগ্রিম না জানানোর ফলও হয় মারাত্নক। তৎকালীন আমেরিকান প্রেসিডেন্ট আইসেনহাওয়ার সরাসরি ব্রিটেনের বিরুদ্ধে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার হুমকি দেন। তার পাশাপাশি সোভিয়েত ইউনিয়নও ব্রিটেনের উপর রকেট হামলা করার জোরালো হুমকি দেয়। এর ফলে ব্রিটেনের ঘরোয়া রাজনীতি ও অর্থনীতিতে মারাত্নক প্রভাব পড়ে। সারা বিশ্বের কাছে পরিষ্কার হয়ে যায় যে, শত বছর ধরে রাজত্ব করে আসা ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের আগেরকার জৌলস আর নেই। নতুন বিশ্ব মোড়ল এখন যুক্তরাষ্ট্র এবং সোভিয়েত ইউনিয়ন। ফলস্বরুপ ফ্রান্স ও ব্রিটেন আক্রমণ চালানোর মাত্র ২ দিনের মধ্যেই শান্তি চুক্তি করতে বাধ্য হয়। পরবর্তীতে ১৯৫৭ সালে আন্তর্জাতিক ভাবে সুয়েজ খালের মালিকানা সম্পূর্ণ ভাবে মিশরের হাতে হস্তান্তর করা হয়। অতঃপর আবার সুয়েজ খালের স্বাভাবিক প্রক্রিয়া শুরু হয়। 


আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে এর গুরুত্ব 

একটি মনুষ্য সৃষ্ট খাল হলেও এর গুরুত্ব যে কতটা বেশি তা তৎকালীন ভূরাজনৈতিক চিত্র বিশ্লেষণ করলেই বোঝা যায়। তবে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য আর অর্থনীতিতেও কিন্তু এর প্রভাব কম নয়। এমনকি ২০২৪ সালে এসেও এর গুরুত্ব কমে নি এক বিন্দু। 

সুয়েজ খালের অর্থনৈতিক গুরুত্বের সবচেয়ে বড় কারণ এর অবস্থান। এটি শুধু লোহিত সাগর ও ভূমধ্যসাগরকে সংযুক্ত করে না। বরং ভূমধ্যসাগরের পার্শ্ববর্তী সকল দেশ, ও ইউরোপের সাথে ভারত তথা পূর্বাঞ্চলীয় দেশগুলোকে যুক্ত করে। যদি এই খালটি না থাকতো, তাহলে সকল দেশকে আফ্রিকার কেপ অফ গুড হোপ ঘুরে যেতে হতো। যার ফলে নৌপথে পণ্য পরিবহনের সময় এবং ভাড়া, দুটোই অনেক বৃদ্ধি পেতো। সুয়েজ ক্যানেল অথোরিটির তথ্য অনুসারে সিঙ্গাপুর থেকে নেদারল্যান্ডস এর রটরডাম বন্দরে যাওয়ার পথ সুয়েজ ক্যানেল দিয়ে ৮২৮৮ নটিক্যাল মাইল। কিন্তু কেপ অফ গুড হোপ দিয়ে ঘুরে গেলে তা হতো ১১৭৫৫ মাইল। অর্থাৎ সুয়েজ ক্যানেল এশিয়া থেকে ইউরোপগামী কন্টেইনারবাহী জাহাজগুলোর জন্য সবচেয়ে কম সময়ের পথ। এমনকি পৃথিবীর সবচেয়ে বৃহৎ লাইনার শিপিং রুটটি সুয়েজ ক্যানেলে এর ভেতর দিয়েই প্রবাহিত। 



বর্তমানে দিনে প্রায় ৫০টি জাহাজ সুয়েজ খাল পার হয়। আর এতে পরিবাহিত মালামালের মূল্য দৈনিক ৩ থেকে ৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০১৯ সালে এই নৌপথটি দিয়ে বছরে ১ বিলিয়ন টন কার্গো পরিবহন করা হয়েছিলো। যা আরেক বিখ্যাত খাল, পানামা খালের চার গুণ। বৈশ্বিক বাণিজ্যের ১২% ই পরিবাহিত হয় এই খালের মধ্যে দিয়ে। আর বৈশ্বিক কন্টেইনার ট্রাফিকের ক্ষেত্রে ভাগটি শতকরা ৩০%। ২০২০ সালের উপাত্ত অনুসারে, সে বছর ১৯,০০০ এর বেশি জাহাজ সুয়েজ খাল ব্যবহার করেছে। 

এভার গিভেন 

তবে এর অর্থনৈতিক গুরুত্ব শুধু কিছু সংখ্যা আর উপাত্ত দিয়ে পুরোপুরি অনুভব করা সম্ভব নয়। তবে ২০২১ সালের একটি ঘটনা সুয়েজ খালের গুরুত্ব বিশ্ববাসীকে হাড়ে হাড়ে বুঝিয়ে দিয়ে গেছে। বলছি এভার গিভেন ঘটনার কথা। এভার গিভেন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় কন্টেইনারবাহী জাহাজ গুলোর একটি। ৪০০ মিটার লম্বা এই জাহাজটি ২০২১ সালের ২৩শে মার্চ সুয়েজ ক্যানেলের তীরে গ্রাউন্ডেড হয়ে যায়। ফলস্বরুপ টানা ৬ দিন সুয়েজের সমস্ত কার্যক্রম বন্ধ থাকে। খালে আটকা পরে ৪৫০ এর বেশি জাহাজ। জাহাজটি মুক্ত করার কিছুদিন পর এভার গ্রিন কোম্পানির কাছে ৯০০ মিলিয়ন ডলার জরিমানা দাবি করে সুয়েজ খাল কর্তৃপক্ষ। 



তবে এখানেই শেষ নয়। ৯০০ মিলিয়ন তো গেলো শুধু সুয়েজ খাল কর্তৃপক্ষের ক্ষতিপূরণ। অ্যালিনাজ ইন্সুরেন্স কোম্পানির বিশ্লেষণ মতে, সুয়েজ খাল আটকে থাকার জন্য প্রতিদিন বিশ্বব্যাপী বাণিজ্যের ক্ষতি হয়েছে ৬ থেকে ১০ বিলিয়ন ডলারের মতো। অর্থাৎ ঘন্টায় প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ডলারের ক্ষতি হয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে। এই একটি ঘটনাই বিশ্ববাসীকে মনে করিয়ে দিয়েছে যে, আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের সুয়েজ খাল কতটা গুরুত্বপূর্ণ।

শেষকথা 

সুয়েজ খালের গুরুত্ব শুধু ব্যবসা-বাণিজ্যে নয়, বরং ভূরাজনৈতিক চিত্রপটেও পরিষ্কার। সিক্স ডে ওয়ারে তথা তৃতীয় আরব-ইজরায়েল যুদ্ধের পরেও বেশ ক’ বছর বন্ধ ছিল সুয়েজ খাল। এছাড়াও সমসাময়িক সময়ে প্যালেস্টাইনের উপর ইজরায়েলের হামলার প্রতিবাদে হুথি বিদ্রোহীদের আক্রমণের লক্ষ্য হয়েছে সুয়েজে ভেসে থাকা বিভিন্ন জাহাজ। সব মিলিয়ে পৃথিবীর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নৌপথ কোনটি, এ প্রশ্ন যদি করা হয় তাহলে সুয়েজ নিঃসন্দেহে প্রথম তিনের ভেতরেই থাকবে। 


Previous Post

Next Post

Related Posts

ট্রাম্পের জয়ঃ বাংলাদেশের জন্য স্বস্তি নাকি আশংকা?

24-11-2024

International

ট্রাম্পের জয়ঃ বাংলাদেশের জন্য স্বস্তি নাকি আশংকা?

আধুনিক পৃথিবীতে যে নির্বাচনটি বিশ্বের উপর সবচেয়ে বেশি...

Read More
বাংলাদেশ-আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (IMF) সম্পর্কঃ অর্থনীতি...

21-11-2024

International

বাংলাদেশ-আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (IMF) সম্পর্কঃ অর্থনীতি...

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (IMF) বিশ্বের অন্যতম প্রধান...

Read More
মাইক্রোসফটের সিইও সত্য নাদেলার নেতৃত্ব এবং তার...

14-11-2024

International

মাইক্রোসফটের সিইও সত্য নাদেলার নেতৃত্ব এবং তার...

সত্য নাদেলা মাইক্রোসফটের সিইও হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের...

Read More

Trending

About MAWblog

MAWblog strives to provide a platform for authors, reporters, business owners, academics, people who do writing as a hobby and concerned citizens to let their voices be heard by a wider community. Our goal is to publish contents that are in line with our core goals of promoting sustainable business practices, improving community harmony and facilitating knowledge sharing and ethical labour market practices.

We invite you to write and publish under any of our nine chosen categories and make an impact towards building a better and more sustainable future.

Sign Up for Our Weekly Fresh Newsletter