ব্যবসা ও বিনিয়োগ, একটি ছাড়া অপরটির অস্তিত্ব কল্পনা করা যায় না। ব্যবসা না থাকলে যেমন বিনিয়োগ থাকতো না, তেমনই বিনিয়োগ না থাকলেও ব্যবসার অস্তিত্বও সৃষ্টি হতো না। সৃষ্টির শুরু থেকে এই নীতি বলবৎ থাকলেও, সময়ের সাথে সাথে বদলেছে ব্যবসাতে বিনিয়োগের ধরন। পরিবর্তীত এই পরিস্থিতিতে ব্যবসায় কিভাবে বিনিয়োগ আনবেন সেটি নিয়েই বিস্তারিত আলোচনা করেছি আমরা এই ভিডিওতে।
বাংলাদেশে দেশি-বিদেশী একাধিক প্রতিষ্ঠান আইএসও সার্ভে করে থাকে। তার মধ্যে কিছু প্রতিষ্ঠান হলো ব্যুরো ভেরিটাস, এসআইএস সার্টিফিকেশন, অ্যাডভান্সড অ্যাসেসমেন্ট সার্ভিসেস।
প্রতিষ্ঠানের আকার ও ধরন ভেদে খরচ পরিবর্তিত হয়। তবে আইএসও ৯০০০ সার্টিফিকেশন খরচ সাধারণত ৩ বছরের জন্য দেড় থেকে আড়াই বা তিন লক্ষ টাকা হয়ে থাকে।
অনুন্নত দেশ গুলোতে অধিক দুর্নীতি, রাজনৈতিক অস্থিরতা, পরিবহন কাঠামোতে সমস্যা, ট্যাক্স আইনের সমস্যা ইত্যাদি নানা কারণে বিনিয়োগ কম হয়ে থাকে।
বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দা ও যুদ্ধ, এই দুইটি বিনিয়োগ ধ্বসের সবচেয়ে বড় কারণ। এছাড়াও কোভিড-১৯ এর ন্যায় প্যান্ডেমিকের কারণে সারা বিশ্বে বিনিয়োগের হার কমেছিল ৪০% এরও বেশি।
একটি দেশে বিনিয়োগের জন্য ঐ দেশের সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, ও ব্যবসায়িক পরিস্থিতির সামগ্রিক চিত্রকে বলা হয় ইনভেস্টমেন্ট ক্লাইমেট।
বাংলাদেশে বিনিয়োগের দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান প্রথমে।
UNCTAD এর ২০২৩ সালের রিপোর্ট অনুসারে ২০২২ সালে বাংলাদেশে বিদেশী বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ২১.১ বিলিয়ন ডলার।
UNCTAD এর রিপোর্ট অনুসারে এদেশের জিডিপির মাত্র ৪.২% বিদেশী বিনিয়োগ।
বাংলাদেশি কোম্পানি সমূহের বিদেশে বিনিয়োগ করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছ থেকে কেস-টু-কেস ভিত্তিতে অনুমতি নিতে হয়।
বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা সাধারণত সিঙ্গাপুর, কেনিয়া, ভারত, মালয়েশিয়া, শ্রীলংকা, সৌদী আরব, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, হংকং ইত্যাদি দেশে অধিক বিনিয়োগ করে থাকেন।