আমদানী রপ্তানি লাইসেন্স কিভাবে করবেন? জেনে নিন খুব সহজে। Export-Import license in Bangladesh

Description

আমদানী রপ্তানি ব্যবসা একটি লাভজনক ব্যবসা ৷ দেশের উন্নয়নের সাথে সাথে আমদানী রপ্তানি প্রচুর পরিমানে বৃদ্ধি পেয়েছে ৷ অনেকেই আছেন যারা নতুন করে আমদানী রপ্তানি ব্যবসা শুরু করতে চান তাদের জন্য আমাদের আজকের এই ভিডিও। এই ভিডিওতে আমরা কিভাবে আমদানী রপ্তানি লাইসেন্স করবেন এবং কি কি কাগজ পত্র লাগবে-সবকিছু অত্যন্ত সহজ ভাবে আপনাদের কাছে তুলে ধরছি । একটু মনোযোগ নিয়ে আমাদের ভিডিওটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত দেখুন । আশাকরি আপনারা আপনাদের প্রয়োজনীয় তথ্য গুলো পেয়ে যাবেন।

  • প্রশ্ন ১: কারা এই লাইসেন্স পেতে পারে?

     

    1. কোন প্রোপ্রাইটরশিপ কনসার্ন বা একমালিকানাধিন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান

    2. কোন পার্টনারশিপ ফার্ম

    3. বা কোন লিমিটেড কোম্পানি

  • প্রশ্ন ২: আবেদন কি শুধু অফলাইনেই করা যায়?

    উত্তরঃ এই আবেদন অফ-লাইন এবং অনলাইনে দুই ভাবেই করা যায়।

    অফলাইনে করার ক্ষেত্রে আমাদানী ও রপ্তানী নিয়ন্ত্রকের প্রধান কার্যালয় ঢাকা থেকে কিংবা আপনার সংশ্লিষ্ট আঞ্চলিক কার্যালয় গিয়ে নির্ধারিত ফর্মে যাবতীয় সাপোর্টিং ডকুমেন্টের কপি সংযুক্ত করে জমা দিতে হবে।

     

    আর অনলাইনে করার ক্ষেত্রে সি সি আই ই এর ওয়েব এপ্লিকেশনের লগিন করে প্রয়োজনীয় তথ্য ইনপুট করে যাবতীয় সাপোর্টিং ডকুমেন্টস্‌গুলো স্ক্যান ঙ্করে আপলোড করে সাবমিট করতে হবে।

  • প্রশ্ন ৩: ইমপোর্ট রেজিষ্ট্রেশন সার্টিফিকেট কীভাবে পাওয়া যায়?

    ১. আমদানি ও রপ্তানির চীফ কন্ট্রোলারের অফিস থেকে আমদানি নিবন্ধন ফরম সংগ্রহ করুন।

    ২. আমদানি লাইসেন্স নিবন্ধনের জন্য নির্ধারিত হারে নিবন্ধন ফি জমা দিতে হয়। বাংলাদেশ ব্যাংক বা সোনালী ব্যাংকের শাখায় সিডিউল ফি জমা দিন।

     

    ৩. নির্ধারিত ফিস সহ আরও কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ আবেদন ফরম পূরণ পূর্বক আমদানি ও রপ্তানির চীফ কন্ট্রোলারের অফিস জমা দিন।

  • প্রশ্ন ৪: কোন পণ্য বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি করা লাভজনক?

    উত্তরঃ কয়েকটি চাহিদাপূর্ণ পণ্যের তালিকা দেয়া হলো : চামড়া, পোশাক, পাট, ঔষধ, হস্তশিল্প

     

    এসমস্ত পণ্য বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি করা লাভজনক। আরো অন্যান্য পণ্য রয়েছে। তবে এ সমস্ত পণ্য বেশি রপ্তানি করা হয়।

  • প্রশ্ন ৫: বাংলাদেশে কোন কোন পণ্য আমদানি করা লাভজনক?

    উত্তরঃ গাড়ি, টেলিভিশন, মোবাইল, কম্পিউটার, ইলেকট্রিক জাতীয় নানান সামগ্রী, শিল্প কারখানার জন্য কাঁচামাল, যন্ত্রপাতি ঔষধ, খনিজ তেল, পানীয় দ্রব্য, ভোজ্য তেল, খাদ্যশস্য ইত্যাদি আরও নানান পণ্য আমাদের বাংলাদেশে আমদানি করা হয়।

    সয়াবিন তেল আমদানি করতে পারেন। সয়াবিন তেলে অনেক লাভ থাকে। | বাংলাদেশের অফ সিজনে ভুট্টার দাম বেড়ে যায় তাই ভুট্টা আমদানি বেশ লাভজনক। পােলট্রি ফিড তৈরিতে ব্যবহৃত কাঁচামাল আমদানি করতে পারেন। এটি যথেষ্ট লাভজনক। মশলা আমদানি করতে পারেন। বাংলাদেশের মশলার বাজার আমদানি নির্ভর তাই মশলা আমদানি লাভজনক হবে।

     

    আপনি যদি বেশি লাভ খুঁজেন তাহলে আপনাকে ভােগ্যপণ্য আমদানিতে মনােযােগ দিতে হবে।

  • প্রশ্ন ৬: রপ্তানিকারক কি কোন সুবিধা পেয়ে থাকেন?
    1. পণ্যসমূহকে বিদেশে পাঠানোর ক্ষেত্রে রাসকৃত হারে কন্টেইনার এবং বিমান ভাড়া সহ নানান সুবিধা দেওয়া হয়।

    2. সরকারকে কোন ধরনের ট্যাক্স দিতে হয় না।

    3. রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোতে টিআইছি শাখা প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। যেখানে রপ্তানি সম্পর্কে নানান বিষয়ে জানতে পারবে।

    4. রপ্তানিকারকরা আন্তর্জাতিক মালায় অংশগ্রহণ করার জন্য নানান সুবিধা পেয়ে থাকে।

     

    আরো নানান সুবিধা রয়েছে রপ্তানির ক্ষেত্রে।

Close
Research Methodology & Paper Publication (With SPSS and AMOS basic)
MAwbiz.com